somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোহাম্মদ গোফরান
জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

তুমি জানলে না, আমার হাসির আড়ালে কতো যন্ত্রণা, কতো বেদনা, কতো যে দুঃখ বুনা।

১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



স্যার?
বলো।
খুব মন খারাপ লাগছে।
বুঝতে পারছি।
তবুও
কথা বলতে পারবে না।
কেন?
আমার মেরুদণ্ডহীন কিছু আহাম্মক
গ্রামবাসী পছন্দ করসেনা তাই।
আপনি আমার আইডল।
আপনাকে অনুসরণ করি।
হতাশ করবেন না স্যার।
চুপ থাকো।
যা বলছি তাই শোনো।
কিন্তু এমন হুকুম আপনার সাথে যায় না।
আপনার ব্যক্তিত্ব শ্রদ্ধা করার মত।
তুমি আবার কথা বলছো?
বললাম না চুপ থাকতে?
এক কথা এতবার বলতে হয় কেন তোমাকে?
মুখে কথা বলতে পারব?
না।
রাস্তায় নেমে জালিম রাজার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারব?
না।
অনলাইনে নোংরাদের বিরুদ্ধে
লিখতে পারব?
না।
এগুলো কি বলছেন?
আপনি কি আপনি আছেন?
আপনি ২ লক্ষের বেশি মানুষের অবিভাবক।
ওরা আপনাকে সম্মান করে।
শ্রদ্ধা করে।
ভালোবাসে।
আস্থা রাখে।
শোন বাচা তবে;
রাজপথ স্বৈরাচারীদের দখলে।
সেথায় গেলে তোমাকে মারবে।
অনলাইন ধর্ষক গালিবাজ জারজ বেয়াদবদের দখলে।
সেথায় লিখলে
ওরা কুকুরের মতো করে
বিষ দাত বসিয়ে দিবে।
তবে বেঁচে থেকে লাভ কি?

শহীদ মিনারে গিয়ে
গলায় দড়ি দেই।
একটা প্রতিবাদ অন্তত হবে।
নারে বাচা
তুমি উল্টো করে লিখ।
তুমি তো লিখতে জানো।
মেধাবী।
আহাম্মকরা তোমাকে আটকাতে পারবেনা।
ব্রেন ইজ এভ্রিথিং।

তুমি বরং এভাবে লিখঃ

"চিরসুখীজন ভ্রমে কি কখন
ব্যথিতবেদন বুঝিতে পারে।
কী যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে
কভূ আশীবিষে দংশেনি যারে।

যতদিন ভবে, না হবে না হবে,
তোমার অবস্থা আমার সম।
ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে
বুঝে না বুঝিবে, যাতনা মম। "


স্যার উপরের ছবিতে দেখুন,

ফ্যাশনের মঞ্চে কয়েকজন যুবক দাঁড়িয়ে আছে। ক্লাসি লাগতেসে না দেখে? এখানে যদি পাঁচটা রামছাগল তুলে দেয়া অনেক বিশ্রী লাগবে। আমি কোন ভাবেই কাউকে ছোট করছি না। বলতে চাচ্ছি কারো নিজের ক্লাস ও স্ট্যান্ডার্ড কম্প্রোমাইজ করা ঠিক না।


তুমি অভিভাবক না আমি?
আপনি স্যার।
আমার চেয়ে বেশি বুঝলে বিপদ।
তুমি চুপ থাক।

শিরোনাম জেমসের গান। গানটি শুনুন।

সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:১৫
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পিরিতের সংস্কৃতিওয়ালা তুমি মুলা’র দিনে আইলা না

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৬


---- আমাদের দেশে ভাষা, সংস্কৃতি এবং সামাজিক সমুন্নয়ন তলানিতে। তেমন কোন সংস্কৃতিবান নেই, শিরদাঁড়া সোজা তেমন মানুষ নেই। সংস্কৃতির বড় দান হলো ভয়শূন্য ও বিশুদ্ধ আত্মা। যিনি মানবের স্খলনে, যেকোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসরায়েল

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

ইসরায়েল
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

এ মাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বাবাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
নিরীহ শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এই বৃ্দ্ধ-বৃদ্ধাদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ ভাইক হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বোনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
তারা মানুষ, এরাও মানুষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

গ্রামের রঙিন চাঁদ

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১২


গ্রামের ছায়া মায়া আদর সোহাগ
এক কুয়া জল বির্সজন দিয়ে আবার
ফিরলাম ইট পাথর শহরে কিন্তু দূরত্বের
চাঁদটা সঙ্গেই রইল- যত স্মৃতি অমলিন;
সোনালি সূর্যের সাথে শুধু কথাকোপন
গ্রাম আর শহরের ধূলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৭



পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষঃ
পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরবাসী ঈদ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৩

আমার বাচ্চারা সকাল থেকেই আনন্দে আত্মহারা। আজ "ঈদ!" ঈদের আনন্দের চাইতে বড় আনন্দ হচ্ছে ওদেরকে স্কুলে যেতে হচ্ছে না। সপ্তাহের মাঝে ঈদ হলে এই একটা সুবিধা ওরা পায়, বাড়তি ছুটি!... ...বাকিটুকু পড়ুন

×