somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফেসবুকে খালেদা নানা প্রশ্ন

১৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সামাজিক সেতুবন্ধনের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক-এ বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নামে রয়েছে ৩৮টি একাউন্ট। একটি একাউন্টে বন্ধুর সংখ্যা ৮৪৮। কিছুদিন আগে খোলা এসব ফেসবুক একাউন্ট নিয়ে দেখা দিয়েছে প্রবল কৌতূহল। তবে একাউন্টগুলো আসল, না ভুয়া- এ নিয়ে যত প্রশ্ন।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট আছে কিনা জানতে চাইলে তার প্রেস সচিব মারম্নফ কামাল খান সোহেল বলেন, তিনি কোন ফেসবুক একাউন্ট খোলেননি। তবে আধুনিক প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে কিছু লোক ফেইক (ভুয়া) একাউন্ট খুলে বিভ্রানিত্ম ছড়াচ্ছে। একটি একাউন্টের বিবরণে দেখা যায়, একাউন্টটির প্রাইভেসি রক্ষার জন্য শুধুমাত্র বন্ধুদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে তা রাখা হয়েছে সবার জন্য উন্মুক্ত। যে কেউ ইচ্ছা করলেই তার ফেসবুকে ঢুকতে পারবেন এবং দেখতে পারবেন আদ্যোপানত্ম। খালেদা জিয়ার পরিচয় হিসেবে ফেসবুকের একেক একাউন্টের বেসিক ইনফরমেশন কলামে একেক রকম লেখা হয়েছে। কোনটিতে রয়েছে নানা আপত্তিকর তথ্য। বেশির ভাগ একাউন্টে বেসিক ইনফরমেশন-এর তথ্য অসম্পূর্ণ। বেশির ভাগ একাউন্টে প্রোফাইল ছবিও দেয়া হয়নি। আবার অন্য মেয়ের ছবি দিয়েও খোলা হয়েছে একাউন্ট। বন্ধুদের মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিড়্গার্থী। বিদেশী তরম্নণ-তরম্নণীরাও রয়েছে। তবে দেশের পরিচিত তেমন কোন ব্যক্তিত্বের নাম নেই। খালেদা জিয়ার নামেই বেশির ভাগ একাউন্ট খোলা হলেও বেগম খালেদা জিয়া, খালেদা খানম, দেশনেত্রী খালেদা জিয়াসহ বিভিন্ন নামে রয়েছে একাউন্ট। বেসিক ইনফরমেশনে কোথাও বিধবা, বিবাহিত, এনগেজড, আবার কোথাও সিঙ্গল উলেস্নখ করা হয়েছে। কারেন্ট সিটি হিসেবে কোথাও ঢাকা, বাংলাদেশ আবার কোথাও সোমালিয়া, এ্যাঙ্গোলা কিংবা ফেনী লেখা হয়েছে। জন্মতারিখ নিয়েও হয়েছে নৈরাজ্য। একটিতে ১৫ই আগস্ট ১৯৪৫ সাল, ১৫ই আগস্ট ১৯৪৪ সাল, কোনটিতে ১৫ই আগস্ট (সাল নেই), শুধু ৫ই সেপ্টেম্বর আবার বেশির ভাগে জন্মতারিখই উলেস্নখ নেই। ইন্টারেস্টেড ও লুকিং অপশনে রয়েছে আপত্তিকর বাক্য। বন্ধুর সংখ্যা একেকটিতে ১ থেকে শুরম্ন করে ৮৪৮ পর্যনত্ম। একইভাবে বেশির ভাগ একাউন্টে ফ্যান পেইজ ও সমর্থক গ্রম্নপ রয়েছে ১ থেকে ৫০টি পর্যনত্ম।

খালেদা জিয়ার নামে সবচেয়ে তথ্যবহুল একাউন্টটির বেসিক ইনফরমেশন লেখা আছে- লিডার অব দ্য অপজিশন, বাংলাদেশ পার্লামেন্ট। চেয়ারপারসন, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি। ফরমার প্রাইম মিনিস্টার অব বাংলাদেশ। জেন্ডার-ফিমেল। কারেন্ট সিটি- ঢাকা, বাংলাদেশ। বার্থডে- আগস্ট ১৫ (সাল উলেস্নখ নেই)। হোমটাউন- ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা। সনত্মান- তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান। রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস- বিধবা। লুকিং ফর- নেটওয়ার্কিং। পলিটিক্যাল ভিউ- বাংলাদেশী ন্যাশনালিজম। রিলিজিয়ার্স ভিউ- মডারেট মুসলিম। কনট্রাক্ট ইনফরমেশন-এ বিএনপি�র বাতিল করে দেয়া দলীয় ওয়েবসাইটের ঠিকানা। লেখা আছে, চাকরিদাতা- বাংলাদেশের জনগণ। পজিশন- লিডার অব অপজিশন ইন পার্লামেন্ট। পিরিয়ড- জানুয়ারি ২০০৯ থেকে চলমান। পজিশন- প্রাইম মিনিস্টার। টাইম পিরিয়ড- অক্টোবর ২০০১ থেকে অক্টোবর ২০০৬ ও মার্চ ১৯৯১ থেকে মার্চ ১৯৯৬। নিচে পর্যায়ক্রমে লেখা রয়েছে চাকরিদাতা- বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি। পজিশন- চেয়ারপারসন। পিরিয়ড- ফেব্রম্নয়ারি- ১৯৮৪ থেকে চলমান। একাউন্ট পর্যবেড়্গণে দেখা যায়, উল্লিখিত ফেসবুকে অনত্মর্ভুক্ত আছে ৪২টি ফ্যান পেইজ, অর্থাৎ খালেদা জিয়া ওই পেইজগুলোর ভক্ত। খালেদার ওই একাউন্টের ফ্যান পেইজগুলো হচ্ছে- মুসত্মাফা কামাল আতাতুর্ক, এইচএম কুইন এলিজাবেথ সেকেন্ড, মোহন দাস করমচাঁদ গান্ধী মহাত্মা, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, চে গুয়েভারা, জিয়াউর রহমান, সোনিয়া গান্ধী, জওয়াহরলাল নেহেরম্ন, নেলসন ম্যান্ডেলা, মার্গারেট থ্যাচার, ড. মহাথির মুহাম্মদ, ইয়াসির আরাফাত, আব্রাহাম �অনেস্ট এ্যাবে� লিংকন, বারাক ওবামা, মিয়া মো. নওয়াজ শরিফ, থাকসিন লাইভ ডট কম, তারেক রহমান, কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, কিং আবদুলস্নাহ বিন আবদুল আজিজ সউদ, প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, দালাইলামা, কিং বীরেন্দ্র অব নেপাল। এ একাউন্টে দেখা যায় খালেদা জিয়া দু�টি গ্রুপের মেম্বার। গ্রম্নপগুলো হচ্ছে- প্রাউড টু বি এ বাংলাদেশী: ক্যান উই গেট ১০০০০০ প্রাউড বাংলাদেশী, কিং হোসেন- কিং অব দ্য জর্ডান (১৯৩৫-১৯৯৯)। সেখানে খালেদা জিয়ার বন্ধু হিসেবে অনত্মর্ভুক্ত ৮৯ জনের মধ্যে রয়েছেন প্রেসিডেন্টের সাবেক প্রেস উপদেষ্টা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী, তারেক রহমান, এটিএম কামাল, আমার দেশ, ইনসিকিউরিটিবল হিউম্যান, মাসরম্নর মোখলেস চৌধুরী, মনসুর মোখলেস চৌধুরী, অচিনপুর নিবাসী সিদ্ধার্থ শঙ্কর খোজা, তামান্না তাহিরা তাসনিম, বীরানত্ম পথিক, দেশ আমার মাটি আমার, বাকশাল যখন ডিজিটাল, আকবর হায়দার কিরণ, আশরাফুল হক বুলবুল, দেওয়ান গোলাম হোসেন, মুন্নী চৌধুরী মেধা প্রমুখ।

একাউন্টের প্রোফাইল পিকচারে দেয়া হয়েছে রাতে কোন সমাবেশে সমবেতদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়ানোর সময় তোলা খালেদা জিয়ার দু�টি ছবি। একটি একাউন্টে ব্যবহার করা হয়েছে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় তোলা সমাবেশের সাদা-কালো ছবি। কয়েকদিন আগে খোলা একাউন্টে ব্যবহার করা হয়েছে সবুজ শাড়ি পরা খালেদা জিয়ার হাস্যোজ্জ্বল একটি ছবি। একটি একাউন্টের অ্যালবামে রয়েছে ৮টি ছবি। কোনটি নির্বাচনী সমাবেশে বক্তব্যরত অবস্থায়, বাসার সোফায় বসা অবস্থায়, চেয়ারে কপালে হাত রেখে চিন্তিত ও পুলিশি পাহারায় আদালতে নেয়ার সময়ের কয়েকটি ছবি। আরেকটি আছে সামপ্রতিক তোলা সাদা শাড়ি ও চশমা পরা ছবি। আছে বেশ ক�বছর আগে তোলা সাদা শাড়ি পরা ছবি, আরেকটিতে সাদা শাড়ি পরা সমাবেশে হাস্যোজ্জ্বল ছবিও। এসব ছবি ফেসবুকে যুক্ত করা হয় তিন সপ্তাহ আগে। ফেসবুক পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, খালেদা জিয়ার এ ফেসবুকে প্রায়ই থাকে রিসেন্ট অ্যাক্টিভিটিজ। খালেদা জিয়ার নামে খোলা এ ফেসবুক একাউন্টটি যাচাই করে দেখার জন্য এক সপ্তাহ আগে এ প্রতিবেদক পরীক্ষামূলকভাবে একটি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান। অল্প সময়ের মধ্যেই খালেদা জিয়া তা গ্রহণ করে কনফারমেশন নোটিফিকেশন পাঠান এই বলে- ধপপবঢ়ঃবফ ুড়ঁৎ ভৎরবহফ ৎবয়ঁবংঃ. একইভাবে তার নামের আরও কয়েকটি একাউন্টে রিকোয়েস্ট পাঠালে তা-ও গ্রহণ করা হয়। ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, ভুয়া নামে ফেসবুক একাউন্ট খোলার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে জনপ্রিয় এ ওয়েবসাইটে। এমন বেশ কিছু ভুয়া ফেসবুক একাউন্ট রয়েছে যারা নিজেরাই জানেন না তাদের নামে কোন ফেসবুক একাউন্ট খোলার কথা। ধারণা করা হচ্ছে খালেদা জিয়ার নামে খোলা ফেসবুক একাউন্টটিও সঠিক নয়। বিশেষ কোন উদ্দেশ্যে, সাধারণ মানুষকে বিভ্রানত্ম করা কিংবা খালেদা জিয়ার ইমেজকে ক্ষতিগ্রসত্ম করার জন্যই এ ভুয়া একাউন্টটি খোলা হয়েছে। কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা সংঘবদ্ধ চক্র থাকতে পারে এর নেপথ্যে। একইভাবে দলের কোন অতিউৎসাহী কিছু কর্মী-সমর্থকও তার পক্ষে এ একাউন্ট খুলতে পারেন।
অন্যান্য একাউন্টের কিছু তথ্য : খালেদা জিয়ার নামে খোলা একাধিক ফেসবুক একাউন্টে প্রবেশ করে দেখা গেছে, এখানে একেকটিতে একেক ধরনের তথ্য দেয়া আছে। এ একাউন্টে বন্ধুর সংখ্যা- ২৬। খালেদা জিয়া নামের একটি একাউন্টে সর্বোচ্চ বন্ধুর সংখ্যা ৮৪৮। তবে পেইজে শো করে ৩৩৯। তাদের মধ্যে- আলস্নামা দেলাওয়ার হোসেইন সাঈদী, সাংবাদিক হাসান মাসুদ, সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, সৌমিত্র দেব, জামায়াতে ইসলামী, মাইকেল জ্যাকসন, রেডটাইমস বিডি, উদয় হাকিম, আমার দেশ বাংলাদেশ। পেইজ- ডিজিটাল বাংলাদেশ চাই না বিদ্যুৎ চাই, ইয়ং বয় অ্যান্ড গার্ল, মুসলিম ম্যাচ ডটকম, আই লাভ মাই ফ্যামিলি, বাংলা ফিল্ম, ড. জাকির নায়েক, ময়লাবাবা, সাকিল আল হাসান। আরেকটি একাউন্টের ইনফরমেশনে লেখা আছে- সেক্স- ফিমেল, হোমটাউন- সোমালিয়া, অ্যাঙ্গোলা। ১৩৪ জন বন্ধুর মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল জলিল, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, স্যামুয়েল ইতো। একাউন্টে ১০৫ বন্ধুর মধ্যে আছেন- ব্যারিস্টার মীর হেলাল, আমার দেশ, ছাত্রদল নেতা আসাদ খান, ছাত্রদল সন্দ্বীপ, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ইনফরমেশনে লেখা- বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি বিএনপি জিন্দাবাদ। সেখানে বিএনপি�র প্রক্রিয়াধীন ওয়েব সাইটের ঠিকানাও দেয়া আছে।

মানবজমিন, Mon 17 May 2010
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×