শান্তির ধর্ম ইসলাম আজ গভীর ষড়যন্ত্রের কবলে।
১. মূল ইসলাম ধর্ম ছিল শান্তির ধর্ম। সেঠানে কোন বর্বরতা, কোন অনাচার ছিল না। আধুনিক বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ঠেকানোর জন্য ইহুদি-খৃস্টান কাফেররা কোরান হাদিসের মধ্যে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কিছু নেতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়েছে। ইসলামে তো চার বিয়ের প্রচলন ছিল না, ছিল এক সময় এক স্ত্রী, স্ত্রী মারা না গেলে বা তালাক না দিয়ে আরেকটি বিয়ে করা যেত না। কাফেররা ষড়যন্ত্র করে কোরানে চার বিয়ের প্রচলন করেছে।
২. কোরানে ইহুদি বা খৃস্টানদেরকে আক্রমণের কথা ছিল না।
৩. মূল কোরানে কৃতদাসী বা যুদ্ধবন্দী নারীকে ধর্ষন করার অধিকার দেওয়া হয়নি। ইসলাম ধর্মকে বর্বরদের ধর্ম হিসেবে দেখানোর জন্য কাফেররা কোরানে সুরা আল মুমিনুন ঢুকিয়ে ইসলামকে বর্বরদের ধর্ম হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে।
৪. কোরানে সুরা আননিসায় স্ত্রীদেরকে পেটানোর অধিকার পুরুষদের ছিল না। কাফেররা ইসলামকে বর্বরদের ধর্ম হিসিবে প্রমাণ করার জন্য এই সুরার মধ্যে স্ত্রীকে পেটানোর কথা ঢুকিয়েছে।
৫. ইসলামে তথা কোরানে হাতকাটা, শিরচ্ছেদ, দোররা মারা কোন কিছুই ছিল না। কাফেররা ষড়যন্ত্র করে কোরানে এসব ঢুকিয়েছে।
৫. পশ্চিমা কাফেররা আমাদের রাসুল মুহম্মদের (স) চরিত্রেও কালিমা লেপন করেছে। তারা নবীকে জড়িয়ে নানা চরিত্র হানিকর বানোয়াট কাহিনী আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে হাদিসে ঢুকিয়েছে। তারা হয়ত টাইম মেশিন জাতীয় কিছু দিয়ে ঈমাম বুখারির কাছে যেয়ে তার বর্ণনা পাল্টে দিয়েছে। বুখারি শরিফা লেখা হয়েছে আমাদের নবী নাকি তার পরম বন্ধু ও সাহাবী আবু বকরের ৬ বছর বয়সী শিশু কন্য আয়েশাকে বিয়ে করেছিলেন। এটা মোটেও সত্য তথ্য নয়। আসল তথ্য হল তিনি আয়েশাকে নিজের নাতনীর মত স্নেহ করতেন। তাকে বিয়ের প্রশ্নই ওঠে না। আরো লেখা হয়েছে নবী নাকি তার পালিত পুত্রের স্ত্রীর সাথে সেক্স করেছিলেন। ছিছি ছি ! এত বড় মিথ্যা বদনামও তারা নবীর নামে দিতে পারল? নবী জয়নবকে পুত্রবধূর মর্যাদা দিয়েছিলেন, আর কাফেরা বুখারি শরিফে ঢুকিয়ে দিয়েছে তার বিপরীত কথা। বুখারি শরিফে লেখা হয়েছে আমাদের নবী ১৩টি বিয়ে করেছেন এবং অনেক যুদ্ধবন্দী এবং কৃতদাসী নারীর সঙ্গে সেক্স করেছেন। এসবই ইহুদি খৃস্টান কাফেরদের বানানো কথা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



