বেশি দিন আগের কথা নয় ১০/১২ বছর হবে। আমরা তখন স্কুলে পড়তাম। সে সময় একটা ব্যাপার খুব লক্ষ্য করতাম আর তা হলো আমাদের এলাকায় বা পরিচিত কেউ মারা গেলে মৃতের আত্মীয় স্বজন খুবই কান্নাকাটি করত। তাদের জন্য দোয়া কালাম পড়তো এবং অনেকে তবছি পড়তো তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে। অনেকে আবার রোজা রাখতো। আর মৃতের আত্মীয়রা কুরআন খতম ইত্যাদি করত। ছেলেরা কবরস্থানে গিয়ে দোয়া করত। পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো। আর পাড়া প্রতিবেশিরাও দোয়ায় শরীক হতো। মৃতের জানাজা থেকে শুরু করে প্রতিটি কাজ অত্যন্ত আন্তরিকতার সহিত পালন করতো। অনেকে কবরস্থানে গিয়ে কবরের উপর দু-মুটো দিয়ে শেষ বিদায় জানাতো। আর বিশেষ করে জানাজায় শরীক হওয়ার জন্য অনেকে অনেক রকম ব্যস্ততা বির্সজন দিতো কেউ কেউ অফিস থেকে জানাজার জন্য সাময়িক ছুটিও নিত। পুরো এলাকায় থমথমে ভাব বিরাজ করত। সবার মাঝে কেমন যেন একটা শোক অনুভুত হত। বর্তমান কামার্শিয়াল যুগে আমরা যেন সকল সামাজিকতা ভুলে গেছি। হৃদয়ের বন্ধন আজ টাকায় পরিমাপ হয়। প্রতিবেশির প্রতি সহানুভুতি প্রকাশ করার সময় কই। এলাকার মধ্যে কেউ মারা গেলে আমাদের কোন দায়িত্ব পরে না। জানাজা তো দুরে থাক তার জন্য দোয়া করার রীতিও উঠে গেছে। একই ফ্ল্যাটে কেউ মারা গেলে তার পরিবারকে সন্তানা পর্যন্ত দেওয়া ভুলে গেছি হয়ত রেওয়াজ নাই বলে। আমাদের সোসাইটিতে বেমানান বলে। এরকম যদি হয় সবাই এড়িয়ে চলে তবে তো মরে পড়ে থাকলোও কেউ আসবেন সৎকার করতে। জানাজা, করব দেওয়ারও কোন লোক পাওয়া যাবে না। আমার অনুরোধ থাকবে আমরা যেন এতটাই কমার্শিয়াল হয়ে না যাই যাতে আমার প্রতিবেশি কেউ মারা গেলে তার জন্য ক্ষানিক সময় ব্যয় করতে কৃপনা করি। হয়ত দেখা যাবে আপনার সমান্য সময় তাদের মনে অনেক সাহস জোগাবে। এমনিতেই মায়া-মমতা আমাদের অন্তর থেকে উঠে গেছে তবুও বলবো প্রতিবেশির প্রতি সদয় হোন সেটা যেকোন কারনে। বিপদে আপনি এগিয়ে আসুন আপনার বিপদেও থাকে পাশে পাবেন মোট কথা আপনি সহযোগিতা করুন কোন কিছুর বিনিময় ছাড়া।
আমরা এতটাই কমার্শিয়াল যে, কারও মৃত সংবাদে আমাদের মন কাঁদে না।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।