ভেজাল খাদ্য বলতে আমরা কি বুঝি?
আচ্ছা খাদ্যে ভেজাল কি শুধু রমজান মাসেই , বাকি এগারো মাস আমাদের সাংবাদিক আপুরা কোথায় থাকে?
রমজান আসলেই এসব ভেজাল বিরোধী অভিযানের এত গুরুত্ব হয় কেন সে প্রশ্ন কি কারো মনে একবারও সাড়া দেয় নাই?
আসলে রমজানের পরই ঈদ!
যাক সেইদিকে না যাই, কাজের কথায় আসি.....
খাদ্যে ভেজাল বলতে আমরা বুঝি যে, যখন কোন খাদ্যে মুনাফা করার উদ্দেশ্য অন্য কিছু মেশানো হয় যা ঐ খাদ্যটির গুনাগুন কমিয়ে দেয় এমনকি খেলে শরীরের ক্ষতি সাধন করতে পারে। যেমনঃ মরিচের গুড়ায় রং মেশানো, ঘি তে পাম অয়েল এবং ফ্লেভার মেশানো, টমেটোর সসে ময়দা, রং, ফ্লেভার মেশানো ইত্যাদি।
যেকোনো ইন্ডাস্ট্রির পেছনে অনেক শ্রম থাকে। বহু মেধা, বুদ্ধি, বিনিয়োগ, সাহস, পরিকল্পনা, উদ্যোগ থাকলে তবেই একটা ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করা যায়। বি এস টি আই কে আমি স্বাগত জানাই, উনারা অনেক কষ্ট করে অনেক পন্যকে যাচাই বাছাই করে একটা রিপোর্ট তৈরি করেছেন, আর কোর্ট রিপোর্টের ভিত্তিতে পন্য গুলো বাজার থেকে তুলে নিতে বলেছেন। কোর্ট যেটা ভালো মনে করেছে সেটাই করেছে।
কিন্তু আমাদের ক্রেতারা ধরে নিয়েছেন ঐ পন্য গুলো পুরাই অখাদ্য যা খেলে মানুষ মারা যেতে পারে।
আসলেই কি পন্য গুলা অখাদ্য বা ভেজাল?
পন্য গুলাতে এমন কোন ক্যামিকেল পাওয়া গেছে যা ঐ পন্য গুলাতে ইচ্ছা করে মেশানো হয়েছে বা খেলে মানুষের শরীরের ক্ষতি সাধন হবে ??
আমার জানা নাই !!
এখনই সময় আমাদের সাংবাদিক ভাইদেরকে সচেতন করার , তাদের মাঝে ফুড নিয়ে ভাষা গত অনেক সমস্যা আছে।
যে যার মতো ইচ্ছে রিপোর্ট করছে/ কথা বলছে।
Beverage কম্পানিতে গিয়া Citric Acid দেখে বলছে Chemical মিশাচ্ছে আবার Bekary Industry তে গিয়া Ammonium bi Carbonate দেখে বলছে Chemical মিশাচ্ছে এটা মেনে নেওয়া যায়না।
অধিকাংশ পন্য স্পেসেফিক কিছু প্যারামিটারে পাশ করতে পারেনি তাই বলে সেগুলো ভেজাল হিসাবে গন্য হতে পারে না। এই সমস্যাগুলো সমাধানযোগ্য।
ভেজালের ডেফিনিশন নতুন করে শিখতে হবে আমাদের সাংবাদিক আপুদের !!
লাচ্ছাতে ফ্যাট লেবেল কম। চানাচুরে ফ্যাট লেবেল বেশি। হলুদের গুড়ায় ময়েশ্চার বেশি। এই সব কারণে কোন কোম্পানির পন্য বাজার থেকে তুলে নিতে হবে, ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি মনে হইছে আমার কাছে। কোম্পানি গুলো কাজ করছে বলেই তো তারা মানদন্ডের কাছাকাছি ছিলো। কাজ যারা করে তাদেরই ভুল হয়।
আর যে ভেজাল করে সে এই সকল মানদন্ড বজায় রেখেই ভেজাল করে।
এখানে অনেক কোম্পানি আছে যারা তিল তিল করে এ দেশের ফুড ইন্ডাস্ট্রি কে দাড় করিয়েছে। উড়ে এসে জুড়ে বসে নাই। দেশে বিদেশে অনেক সফলতা আছে এদের। আর আমরা এদের অগ্রসরমান পথে কাটা বিছিয়ে দিচ্ছি। লঘু পাপে গুরু দন্ড দিচ্ছি।খাদ্যে ভেজাল বলতে আমরা বুঝি যে, যখন কোন খাদ্যে মুনাফা করার উদ্দেশ্য অন্য কিছু মেশানো হয় যা ঐ খাদ্যটির গুনাগুন কমিয়ে দেয় এমনকি খেলে শরীরের ক্ষতি সাধন করতে পারে। যেমনঃ মরিচের গুড়ায় রং মেশানো, ঘি তে পাম অয়েল এবং ফ্লেভার মেশানো, টমেটোর সসে ময়দা, রং, ফ্লেভার মেশানো ইত্যাদি।
যেকোনো ইন্ডাস্ট্রির পেছনে অনেক শ্রম থাকে। বহু মেধা, বুদ্ধি, বিনিয়োগ, সাহস, পরিকল্পনা, উদ্যোগ থাকলে তবেই একটা ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করা যায়। বি এস টি আই কে আমি স্বাগত জানাই, উনারা অনেক কষ্ট করে অনেক পন্যকে যাচাই বাছাই করে একটা রিপোর্ট তৈরি করেছেন, আর কোর্ট রিপোর্টের ভিত্তিতে পন্য গুলো বাজার থেকে তুলে নিতে বলেছেন। কোর্ট যেটা ভালো মনে করেছে সেটাই করেছে।
কিন্তু আমাদের ক্রেতারা ধরে নিয়েছেন ঐ পন্য গুলো পুরাই অখাদ্য যা খেলে মানুষ মারা যেতে পারে।
আসলেই কি পন্য গুলা অখাদ্য বা ভেজাল?
পন্য গুলাতে এমন কোন ক্যামিকেল পাওয়া গেছে যা ঐ পন্য গুলাতে ইচ্ছা করে মেশানো হয়েছে বা খেলে মানুষের শরীরের ক্ষতি সাধন হবে, আমার জানা নাই।
লাচ্ছাতে ফ্যাট লেবেল কম। চানাচুরে ফ্যাট লেবেল বেশি। হলুদের গুড়ায় ময়েশ্চার বেশি। এই সব কারণে কোন কোম্পানির পন্য বাজার থেকে তুলে নিতে হবে, ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি মনে হইছে আমার কাছে। কোম্পানি গুলো কাজ করছে বলেই তো তারা মানদন্ডের কাছাকাছি ছিলো। কাজ যারা করে তাদেরই ভুল হয়।
আর যে ভেজাল করে সে এই সকল মানদন্ড বজায় রেখেই ভেজাল করে।
এখানে অনেক কোম্পানি আছে যারা তিল তিল করে এ দেশের ফুড ইন্ডাস্ট্রি কে দাড় করিয়েছে। উড়ে এসে জুড়ে বসে নাই। দেশে বিদেশে অনেক সফলতা আছে এদের। আর আমরা এদের অগ্রসরমান পথে কাটা বিছিয়ে দিচ্ছি।
লঘু পাপে গুরু দন্ড দিচ্ছি।
অভিযানের নামে যাতে ভাল কোম্পানী গুলো বন্ধ না হয়। উপদেশ দেন সময় দেন মান উন্নয়নের জন্য। আবার চেক করেন।
Need to take corrective action, if they are not follow procedures than need to be take action .

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



