অলিম্পিক ভেনুগুলোতে গেটি ইমেজেস নামের এক প্রতিষ্ঠান ইনস্টল করেছে রবোটিক ক্যামেরা। রিমোটের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা যায় ওই ক্যামেরাগুলো। আর ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে ভিডিও করবে ক্যামেরাগুলো। ওই ক্যামেরাগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি ইনস্টল করা হয়েছে ফ্লাডলাইটের সঙ্গেও।
রেকর্ড করা সাউন্ড:
পাঠক হয়তো জানেন না, টিভি পর্দায় অলিম্পিক গেইমস দেখার সময় যেসব শব্দ শোনা যায়, তার অনেকগুলোই আগে থেকে রেকর্ড করা! বাস্তব ইভেন্টগুলোর সময় যে শব্দগুলো সৃষ্টি হয়, তার অনেগুলোই ঠিকভাবে রেকর্ড বা সম্প্রচার করা সম্ভব হয় না। তাই আগে থেকেই অনেক শব্দ রেকর্ড করে রাখেন অলিম্পিক গেইমসের সাউন্ড ইঞ্জিনিয়াররা।
টু-পার্ট ট্র্যাক:
এবারের অলিম্পিকের দৌড়ানোর সময় কাঁটাসহ জুতো পরতে হচ্ছে না দৌড়বিদদের। কারণ, এবারের অলিম্পিকের রেস ট্র্যাকে তৈরি করা হয়েছে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। আগের রেস ট্র্যাকের উপরের অংশটি ছিলো রবারের তৈরি। এজন্য অ্যাথলেটরা ব্যবহার করতেন কাঁটাওয়ালা জুতো। কিন্তু এবারের ‘মন্ডো’ রেস ট্র্যাক তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে টু পার্ট টেকনোলজির ট্র্যাক। নতুন ট্র্যাকটির নিচের অংশে আছে শক অ্যাবসর্ভিং কুশন আর উপরের অংশটা শক্ত।
প্রসথেটিক পা:
প্রসথেটিক পা ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো সুস্থ দৌড়বিদদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামবেন সাউথ আফ্রিকান দৌড়বিদ ‘দি ব্লেড রানার’ খ্যাত অস্কার পিসটোরিয়াস। কার্বন ফাইবার ব্যবহার করে তৈরি প্রসথেটিক পা ব্যবহার করে অলিম্পিকের ৪০০ মিটার এবং ১৬০০ মিটার স্প্রিন্টে অংশ নেবেন পিসটোরিয়াস।
ডেটা-হেড অ্যাথলেট:
এবারের লন্ডন অলিম্পিককে অনেকেই বলছেন ‘টুইটার অলিম্পিক’ বা ‘ডেটা অলিম্পিক’। নিজেদের পারফরমেন্স সম্পর্কে আরো ভালো ধারণা পেতে অনেক অ্যাথলেটই ব্যবহার করছেন স্লিপ ট্র্যাকিং ডিভাইস এবং মোশন ক্যাপচার সিস্টেম। ফিনান্সিয়াল টাইমস-এর তথ্য অনুযায়ী, একাধিক বায়োমেট্রিক ডিভাইস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাথলেটদের কাছ থেকে সেসব তথ্য সংগ্রহও করছে, তাদের ডিভাইসগুলোর আরো উন্নতি করতে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


