
২০১৯ সালের শেষে, বা ২০২০ সালের শুরুর দিকে। আমি একজনের সাথে দেখা করিতে ঢাকা যাই। গুলিস্থান হয়ে উত্তরা গেলাম। উত্তরা থেকে গুলিস্থানের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম ১১ টা ৩০। বড়জোর ১২ টা। ১২ থেকে বাড্ডা আসতে ৫ টা বাজছে। আর গুলিস্থান পৌছাতে রাত ১২টা পাড় হয়ে গিয়েছিলো। আর ভবেরচর বাস স্ট্যান্ড, গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ আসতে রাত ২টা বেজেছিলো।
ঐ দিন খুব জ্যাম ছিলো। কিসের জন্য জ্যাম ছিলো, জানি না। ট্রাফিক পুলিশ জ্যাম নিরসনে হয়তো আপ্রাণ চেষ্টা করছিলো। কিন্তু সেদিন তাদের সকল প্রচেষ্টা বৃথা গিয়েছিলো। জ্যামে বসে বসে আমি জ্যামের কারন অনুসন্ধন করছিলাম। পাবলিক বাস থেকে প্রাইবেট কার বেশী ছিলো। ৪০ টা প্রাইবেট কার আর একটি বাস। এই অনুপাতে সেদিন বাস ছিলো।
প্রাইবেট কারের উপর আরো ট্যাক্স বসানো উচিত। শুধু মুরব্বি, গর্ববতী মহিলা, এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছাড়া কেউ প্রাইবেট কার ব্যাবহার করতে পারবে না। রোগী হলে অন্য হিসাব। আর সব রুটে দোতালা বাস দেওয়া উচিত। রাস্তা চওড়া করা উচিত। মিনিমাম ৬ ল্যানের রাস্তা তো লাগবেই। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে বিমানবন্দর রেল স্টেশন পযর্ন্ত নিয়মিত লোকাল ট্রেন নামানো উচিত। এবং এই ট্রেন গুলো বিমানবন্ধর, সেনা নিবাস, তেজগাওঁ সহ আরো ঢাকার ভিতরে যেখানে যেখানে ট্রেন স্টেশন আছে সব স্থানে লোকাল ট্রেন থামানো উচিত। কিশোরগঞ্জ টু ঢাকা, টাঙ্গাইল টু ঢাকা. গাজীপুর টু ঢাকা, দাউদকান্দি ব্রীজ টু ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ টু ঢাকা, পদ্মা ব্রীজ টু ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ টু ঢাকা, মানিকগঞ্জ ঠু ঢাকা মেট্রোরেল ব্যাবস্থা করিতে হবে; যাতে ঢাকাতে চাপ কম পড়ে। ইত্যাদি হাবিজাবি চিন্তা আমার মাথায় আসছিলো।
যাই হউক। টাটা।

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




