(অগোছালো পোস্টঃকিছু ইনফরমেশন দিতে চেয়েছি)
গতদিন সকালে প্রথম আলোর নিউজটা তো মনে হয় সবাই দেখেছেন।শিবির কতটা হিংস্র তা তারা দেখিয়েছে তাদের নিউজটাতে।তাদের হিসেবে সমীকরণ অনেকটা এরকমঃ নব্বই এর পর রাজশাহীতে নিহত ১৪ জনের নয় জনই শিবিরের শিকার!আচ্ছা!আমরা প্রথমে তাদের কথা মানতে চেষ্টা করি।১৪ জনের ৯ জন শিবিরের হামলার শিকার।বাকি ৫ জনের ভেতর ৩ জন কিন্তু আবার শিবিরের।
এবার দেখুন,তারা হিসেব দিয়েছে ১৪ জনের।কিন্তু এই মূহুর্তে আমার ডেস্কে থাকা হিসেব অনুযায়ী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত দুই দশকে নিহত শিবির নেতা কর্মীর সংখ্যা ২৯(আজ নাকি একজন মারা গিয়েছে সে সহ)।যার মধ্যে আছে বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলনের ২য় হাই প্রোফাইলড নেতা শহীদ শরীফুজ্জামান নোমানী।আপনারা কেউ পারবেন রাজশাহীতে নিহত অন্যান্য ছাত্র সঙ্গঠনের নেতাকর্মীর হিসেব দিতে।পারবে কি প্রথম আলো?নাকি তারা আংশিক নয় পুরো মিত্থ্যা?নির্যাতিত শিবিরকে এখন কেন দেখানো হচ্ছে বর্বর রূপে?
শিবির মার খায় অস্ত্রে,বুলেটে আর বোমায়।আর শিবির যাকে মারে সে খায় গণধোলাই।এটা ছাত্রসংঘর্ষের একটা সাধারণ পরিনতি।কিন্তু বুলেট বোমার ব্যবহার দেখেছি আমরা বাংলাদেশের ২য় ও ৩য় ছাত্রসঙ্গঠন ছাত্রদল আর ছাত্রলীগেই।এ কারনে অনেকে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের ধুয়া তুলেছেন।কিন্তু আমাদের টপে খেয়াল রাখা উচিত।আর অবশ্যই বাংলাদেশ সেখানে তাকালে তার ছাত্ররাজনীতি নিয়ে গর্ব করতেই পারে।
(অগোছালো পোস্টঃকিছু ইনফরমেশন দিতে চেয়েছি)
গতদিন সকালে প্রথম আলোর নিউজটা তো মনে হয় সবাই দেখেছেন।শিবির কতটা হিংস্র তা তারা দেখিয়েছে তাদের নিউজটাতে।তাদের হিসেবে সমীকরণ অনেকটা এরকমঃ নব্বই এর পর রাজশাহীতে নিহত ১৪ জনের নয় জনই শিবিরের শিকার!আচ্ছা!আমরা প্রথমে তাদের কথা মানতে চেষ্টা করি।১৪ জনের ৯ জন শিবিরের হামলার শিকার।বাকি ৫ জনের ভেতর ৩ জন কিন্তু আবার শিবিরের।
এবার দেখুন,তারা হিসেব দিয়েছে ১৪ জনের।কিন্তু এই মূহুর্তে আমার ডেস্কে থাকা হিসেব অনুযায়ী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত দুই দশকে নিহত শিবির নেতা কর্মীর সংখ্যা ২৯(আজ নাকি একজন মারা গিয়েছে সে সহ)।যার মধ্যে আছে বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলনের ২য় হাই প্রোফাইলড নেতা শহীদ শরীফুজ্জামান নোমানী।আপনারা কেউ পারবেন রাজশাহীতে নিহত অন্যান্য ছাত্র সঙ্গঠনের নেতাকর্মীর হিসেব দিতে।পারবে কি প্রথম আলো?নাকি তারা আংশিক নয় পুরো মিত্থ্যা?নির্যাতিত শিবিরকে এখন কেন দেখানো হচ্ছে বর্বর রূপে?
শিবির মার খায় অস্ত্রে,বুলেটে আর বোমায়।আর শিবির যাকে মারে সে খায় গণধোলাই।এটা ছাত্রসংঘর্ষের একটা সাধারণ পরিনতি।কিন্তু বুলেট বোমার ব্যবহার দেখেছি আমরা বাংলাদেশের ২য় ও ৩য় ছাত্রসঙ্গঠন ছাত্রদল আর ছাত্রলীগেই।এ কারনে অনেকে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের ধুয়া তুলেছেন।কিন্তু আমাদের টপে খেয়াল রাখা উচিত।আর অবশ্যই বাংলাদেশ সেখানে তাকালে তার ছাত্ররাজনীতি নিয়ে গর্ব করতেই পারে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



