
সমকামিতার পরেই বিজ্ঞানের অবতারনা কেন? আর এর সাথে ইসলামেরই বা কি সম্পর্ক?
আসলে,সমকামিতা জঘন্য যৌন বিকৃতি।
পৃথিবীতে সমকামিদের বিকৃতি যখন শুরু হয় তখন তা কোনও বিজ্ঞানীকে জিজ্ঞেস করে শুরু করা হয় নি।আর বর্তমানেও যারা নিজেদের আচরন বিকৃত করছে তারাও কিন্তু কোনও বিজ্ঞানের সমর্থন পেয়ে সমকামী হয় নি।মূলতঃ অপরাধীর সাধারন বৈশিষ্ট্যই হল সে তার অপরাধের কারনে হীনমন্যতা ও অপরাধবোধে ভোগে। আর এই মানসিক যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সে তার অপরাধের পক্ষে নানা রকম যুক্তি দাড় করাতে থাকে যাতে সে মানসিক যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পায়। সমকামীরাও এর ব্যতিক্রম নয়। তারা তাদের বিকৃত রুচির কারনে ও তাদের প্রতি মানুষের স্বভাবজাত ঘৃণার কারনে হীনমন্যতায় ভুগে আর তা থেকে বাচার জন্য কোনও উপায় না পেয়ে অতি ধূর্ততার সাথে বিজ্ঞানের অপব্যাখ্যাকেই বেছে নেয়।বিজ্ঞানের এমন একটিও প্রমানিত তথ্য নেই যা সমকামিতার পক্ষে বিন্দুমাত্র ভূমিকা রাখে বরং বিজ্ঞানের লক্ষ লক্ষ প্রমানিত তথ্য তার বিপরীতটাই নির্দেশ করে। অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী এই সব বিকৃত রুচির মানুষদের প্রতারণার মূখোশ খূলে দিয়েছে এই বইটি।
সমকামিতার ধ্বংসলীলা থেকে শিশুরাও আজ নিরাপদ নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে কোনও মহামারীর ব্যপকতা নিরুপনের জন্য একটি তত্ত্ব ব্যবহার করা হয় যার নাম “iceberg of disease”. বরফ পানিতে ভাসে এবং উপর থেকে তার যতোটুক অংশ দেখা যাক না কেন পানির নিচে তার বিস্তৃতি কিন্তু আরও অনেক বেশী।এই তত্ত্ব অনুসারে- ঠিক তেমনি সমাজে যখন মহামারী ছড়ায় তখন যতজন লোকের রোগের কথা জানতে পারা যায় প্রকৃত সংখ্যা কিন্তু তার চাইতে অনেক বেশী বলেই ধরে নেয়া হয়।
এই দিক থেকে বিবেচনা করলে ঢাকার রাজপথে যেহেতু সমকামিরা মিছিল করা শুরু করেছে, রুপবান ম্যাগাজিন প্রকাশের সাহস পেয়েছে তাই বলা যায় যে এদেশে তাদের সংখ্যা আমাদের ধারনার চাইতেও অনেক বেশী।এবং অদূর ভবিষ্যতে এই মহামারী আমাদের এক ভয়ানক সমাজ উপহার দিতে যাচ্ছে যদি না আমরা এখনি তার বিরুদ্ধে রুখে না দাড়াই। কোনও কিছু রুখতে হলে তা রোখার উপায় জানাটাও জরুরী।
সেই উপায়টা কি????
সমকামিতার ধ্বংসলীলা থেকে মানব সভ্যতাকে বাঁচানোর একমাত্র উপায় ইসলাম।
ইসলামই পৃথিবীর বুকে একমাত্র ধর্ম তথা জীবনব্যবস্থা যা মানুষকে সমকামিতার অপকারিতা, শাস্তি, তা থেকে বেঁচে থাকার উপায় সম্পর্কে পুংখানপুংখ বর্ণনা উপস্থাপিত করেছে যা দেখলে বিস্মিত না হয়ে পারা যায় না। আর তাই মানবজাতির সামনে ইসলাম ছাড়া দ্বিতীয় আর কোনও উপায়ও নেই এই বিকৃতির হাত থেকে সমাজ ও সভ্যতাকে বাঁচানোর।পাশ্চাত্যে এই বিকৃতির ব্যপকতা সেই সাক্ষ্যই বহন করছে।
এই সব বিষয় নিয়ে সুক্ষাতিসুক্ষ আলোচনা নিয়েই সাজানো হয়েছে এই ইবুকটি।এই বইটি লেখার জন্য কত কত ঘন্টা যে এফ,জেড,করিম ভাই ব্যায় করেছেন আর Farhad Hossain Mithu ভাই যে কত শত পৃষ্ঠা ইংরেজি বিখ্যাত জার্নাল ও বই পড়েছেন তা শুনলে যে কেউই চমকে যাবেন। তবে বইটি লেখার মূল প্রস্তাবক Farabi shafiur Rahman যার বেশ কয়েকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসের অংশ বিশেষ এই ইবুকটিতে যোগ করা হয়েছে।
সমকামিতা বিরোধী এই আন্দোলনে আপনিও শরীক হতে পারেন।
এ সংক্রান্ত ইভেন্টটিতে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা সকল নাস্তিক-সমকামিদের invite পাঠাতে পারেন। event link;
Click This Link
এছাড়াও বইটি ডাউনলোড করে পড়তে পারেন, নিজেদের ব্লগ বা সাইটে কোনও অনুমতি ছাড়াই আপলোড দিতে পারেন, বইটি ডাউনলোডের লিংক মেসেজ, ওয়ালপোস্ট কিংবা স্ট্যাটাসের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে পারেন, আর আমাদের ভুলগুলো আমাদের ধরিয়েও দিতে পারেন।
Direct download link:
Click This Link
Size:9.1MB
FONT
সমকামিতার বিরুদ্ধে এই বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের প্রতিটি বিষয়ে নিয়মিত আপডেট পেতে নীচের পেইজটির সাথেই থাকুনঃ
Click This Link
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন।আমীন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



