আর মাত্র দু’দিন বাকি। ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ নামে খ্যাত বিশ্বকাপ ফুটবলের ২০তম আসর বসতে যাচ্ছে ব্রাজিলে। পুরো বিশ্ব কাঁপছে বিশ্বকাপ জ্বরে। তার ছোঁয়া এসে পড়েছে বাংলাদেশেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উন্মাদনা যেন একটু বেশিই। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে হলের প্রতিটি কক্ষেই চলছে আলোচনা। চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী দেশ দু’টি শিবিরে বিভক্ত। ব্যতিক্রম নয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও। ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা সমর্থক গোষ্ঠী তাদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন মহাসমারোহে। তবে এর পাশাপাশি স্থান করে নিয়েছে আরও কয়েকটি দেশ। এই সারিতে আছে জার্মান, স্পেন, ফ্রান্স, ইতালি। তাদের সমর্থকও কম নয়। হলগুলোতে প্রিয় দলের পতাকা টাঙিয়ে আর রঙ দিয়ে পতাকা আর খেলোয়াডের ছবি এঁকে সাজানো হয়েছে হলের দেয়ালগুলো। প্রতিটি হলে নিজ নিজ দলের সমর্থকরা কমিটি করে জার্সি ও পতাকা কিনছেন। ডিবেটিং ক্লাবগুলো বিশ্বকাপ উপলক্ষে বিতর্কের আয়োজন করছে। এ সব বিতর্কে শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হয়ে নিজ দলের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করছেন। ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি হলেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সমর্থক রয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলকে এক খ- আর্জেন্টিনাই বানিয়ে ফেলেছে সমর্থকরা। হলের গেইটে রঙ দিয়ে আর্জেন্টিনার পতাকা আঁকা হয়েছে। গেইট দিয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে শুধু আকাশি-সাদা রঙ ভাসবে। ব্রাজিলের পতাকা রঙ দিয়ে দেয়ালে আঁকা হয়েছে। জহুরুল হক হলে ব্রাজিল সমর্থকদের উপস্থিতিই বেশি। এ হলে সর্বত্র ব্রাজিলের পতাকা টাঙানো। অন্য হলগুলোতেও একই দৃশ্য। তবে এ বিশ্বকাপের উন্মাদনায় দেশাত্মবোধের কথা ভুলে যান নি শিক্ষার্থীরা। দেশের পতাকাও টাঙানো হয়েছে প্রতিটি হলে। এদিকে বিশ্বকাপ উপলক্ষে অনলাইনে উঠেছে ঝড়। প্রিয় দলের নামে ফ্যান পেইজ খুলে প্রচারণায় নেমেছেন সমর্থকরা। দলের ভাল দিকগুলো তুলে ধরা হচ্ছে এসব পেইজে। চলছে পাল্টাপাল্টি কুৎসা রটনাও। বিভিন্ন হলে আয়োজন করা হয়েছে ফুটবল টুর্নামেন্টের। এমনই একটি টুর্নামেন্টে জসীমউদদীন হলে গিয়ে দেখা গেছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সমর্থকরা জার্সি গায়ে ফুটবল খেলছেন। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারগুলোতেও টাঙানো হয়েছে প্রিয় দলের পতাকা। বিশ্বকাপের আলোচনা থেকে বাদ পড়েনি রাজনীতির তীর্থকেন্দ্র মধুর ক্যান্টিনও। ছাত্র নেতাদেরও প্রিয় দলের সমর্থনে তর্কে লিপ্ত হতে দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে এসএম হলের শিক্ষার্থী শাকিল বলেন, স্পেন চ্যাম্পিয়ন হবে। সবাই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা নিয়ে মেতে আছে। এটা আমাদের দেশের কালচারে পরিণত হয়েছে। মুহসীন হলের ফরহাদ বলেন, আর্জেন্টিনাই এবার কাপ জিতবে। তাদের কেউ ঠেকাতে পারবে না।
বিশ্বকাপ জ্বরে কাঁপছে ঢাবি
আর মাত্র দু’দিন বাকি। ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ নামে খ্যাত বিশ্বকাপ ফুটবলের ২০তম আসর বসতে যাচ্ছে ব্রাজিলে। পুরো বিশ্ব কাঁপছে বিশ্বকাপ জ্বরে। তার ছোঁয়া এসে পড়েছে বাংলাদেশেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উন্মাদনা যেন একটু বেশিই। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে হলের প্রতিটি কক্ষেই চলছে আলোচনা। চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী দেশ দু’টি শিবিরে বিভক্ত। ব্যতিক্রম নয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও। ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা সমর্থক গোষ্ঠী তাদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন মহাসমারোহে। তবে এর পাশাপাশি স্থান করে নিয়েছে আরও কয়েকটি দেশ। এই সারিতে আছে জার্মান, স্পেন, ফ্রান্স, ইতালি। তাদের সমর্থকও কম নয়। হলগুলোতে প্রিয় দলের পতাকা টাঙিয়ে আর রঙ দিয়ে পতাকা আর খেলোয়াডের ছবি এঁকে সাজানো হয়েছে হলের দেয়ালগুলো। প্রতিটি হলে নিজ নিজ দলের সমর্থকরা কমিটি করে জার্সি ও পতাকা কিনছেন। ডিবেটিং ক্লাবগুলো বিশ্বকাপ উপলক্ষে বিতর্কের আয়োজন করছে। এ সব বিতর্কে শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হয়ে নিজ দলের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করছেন। ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি হলেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সমর্থক রয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলকে এক খ- আর্জেন্টিনাই বানিয়ে ফেলেছে সমর্থকরা। হলের গেইটে রঙ দিয়ে আর্জেন্টিনার পতাকা আঁকা হয়েছে। গেইট দিয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে শুধু আকাশি-সাদা রঙ ভাসবে। ব্রাজিলের পতাকা রঙ দিয়ে দেয়ালে আঁকা হয়েছে। জহুরুল হক হলে ব্রাজিল সমর্থকদের উপস্থিতিই বেশি। এ হলে সর্বত্র ব্রাজিলের পতাকা টাঙানো। অন্য হলগুলোতেও একই দৃশ্য। তবে এ বিশ্বকাপের উন্মাদনায় দেশাত্মবোধের কথা ভুলে যান নি শিক্ষার্থীরা। দেশের পতাকাও টাঙানো হয়েছে প্রতিটি হলে। এদিকে বিশ্বকাপ উপলক্ষে অনলাইনে উঠেছে ঝড়। প্রিয় দলের নামে ফ্যান পেইজ খুলে প্রচারণায় নেমেছেন সমর্থকরা। দলের ভাল দিকগুলো তুলে ধরা হচ্ছে এসব পেইজে। চলছে পাল্টাপাল্টি কুৎসা রটনাও। বিভিন্ন হলে আয়োজন করা হয়েছে ফুটবল টুর্নামেন্টের। এমনই একটি টুর্নামেন্টে জসীমউদদীন হলে গিয়ে দেখা গেছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সমর্থকরা জার্সি গায়ে ফুটবল খেলছেন। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারগুলোতেও টাঙানো হয়েছে প্রিয় দলের পতাকা। বিশ্বকাপের আলোচনা থেকে বাদ পড়েনি রাজনীতির তীর্থকেন্দ্র মধুর ক্যান্টিনও। ছাত্র নেতাদেরও প্রিয় দলের সমর্থনে তর্কে লিপ্ত হতে দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে এসএম হলের শিক্ষার্থী শাকিল বলেন, স্পেন চ্যাম্পিয়ন হবে। সবাই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা নিয়ে মেতে আছে। এটা আমাদের দেশের কালচারে পরিণত হয়েছে। মুহসীন হলের ফরহাদ বলেন, আর্জেন্টিনাই এবার কাপ জিতবে। তাদের কেউ ঠেকাতে পারবে না।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।