প্রিয় ব্লগার ভাই বোনেরা
আমি প্রথমেই বলে নেই - আমি খেলা ধুলার বড় পর্যায়ের মন্তব্য করার মত সেরকম উল্লেখযোগ্য তেমন কেউ না কবে আমি খেলাধুলাকে প্রচুর ভালবাসি। ছোট বেলায় স্কুল পালিয়ে বন্ধুদের সাখে কতজায়গায়ই না খেলেছি। ভার্সিটি পর্যায়ে এসেও খেলাধুলার প্রতি আমার এতটুকু আকর্ষন কমেনি। আমি নিয়মিত ফুটবল ও ক্রিকেট দুটোই খেলে থাকি। সর্বোপুরি বলা চলে আমি খেলাধুলার অন্ধভক্ত।
তবে যাই হোক আমি এখানে পাকিস্থান ক্রিকেট এর দুঃসময়ের নেতৃত্ব নেয়া সালমান বাটের কথা বলব।
তবে যাই হোক আমি এখানে পাকিস্থান ক্রিকেট এর দুঃসময়ের নেতৃত্ব নেয়া সালমান বাটের কথা বলব।
১৯৮৪ সালের অক্টোবর ৭ এ লাহোরের পাঞ্জাবে জন্ম নেওয়া নালমান বাটের পাকিন্থান টিমে অভিষেক হয় টেস্ট খেলোয়ার হিসেবে ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বর ৩-৬ বাংলাদেশর বিরুব্ধে মূলতানে।জীবনের প্রথম টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১৪ বলে ১২ এবং ২য় ইনিংসে ৩৪ বলে ৩৭ রান করেন এবং পরবর্তীতে ওয়ানডে টিমে অভিষেক হয় টেস্ট অভিষেকর এক বছর পর ২২ সেপ্টম্বর ২০০৪ ওয়েস্টইন্ডজের বিরুদ্ধে সাউথআমপটন- এ। জীবনের প্রথম ওয়ানডে তে সালমান বাট ০ রানে আউট হন।
তবে যাইহোক সময়ের পরিক্রমায় নিজের যোগ্যতায় সালমান বাটের হাতে শোভা পাচ্ছে পাকিস্থান ক্রিকেট এর টেস্ট দলকে নেতৃত্ব দেবার মুকুট। নেতৃতের শুরুতেই অস্টেলিয়াকে হারানোর সুখ স্মৃতি সঙ্গি। পাকিস্থানের রাজনৈতিক অস্থরতার কারনে আজ তারা পরদেশে ক্রিকেট খেলছে । তবে যাই হোক পাকিস্খান ক্রিকেট টিম খোলোয়ার প্রিয়সি মানুষের অন্যতম বিনোদনের একটি দল। পাকিস্থান ক্রিকেট আজ রাজনৈতিক হিংসা - প্রতিহিংসার, দলীয় কোন্দলের শিকার। আমরা সবাই চাই সালমান বাটের হাত ধরে ১২ টেস্ট অপরাজিত অজিদের হারানোর সুখ স্মৃতি সঙ্গি করে- পাকিস্থান ক্রিকেট দল এগিয়ে যাবে সামনের দিকে এবং পাকিস্থানের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে অচিরেই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



