যে একুশের জোয়ারেতে ভাসছ তুমি,
অনেকটা উপেক্ষা করে চারপাশ-
সতত তোমার দাম্ভিক পদচারণা।
কিংবা যেমন বুক ফুলিয়েই আমি
মুঠোর ভেতর পুরতে থাকি দূর নীলাকাশ,
শিরায় শিরায় ছলকে উঠে উন্মাদনা।
এই যে তুমি দলে গেলে হাজার কমল
দেখলে না'তো পড়ে থাকা শব্দমালা-
মিছেই তবে রবিনহুডের বাড়ছে বয়েস।
আমিও যে করছি শুধুই অদল-বদল
কমছে না'তো একটুখানি বুকের জ্বালা
কল্পনাতেই মিটছে খালি মনের আয়েস।
জানি- এই একুশই হবে আবার একান্ন
তখন তুমি ভীষণ নি:স্ব, ভীষণ একা-
ভাবনাগুলোও বড্ড এলোমেলো।
আমারও সেই পাওয়ার খাতায় বিরাট শূন্য,
দৃষ্টি বড় ঘোলাট তখন- আর মুখের রেখা
জানান দিবে সময় হলো।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



