বর্তমান এক দশ পাচ পনের দলীয় জোট সরকার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে বাইরের সহযোগিতা পাওয়ার লক্ষ্যে জঙ্গিবাদের জিগির তোলছে। জঙ্গিবাদ দমনের নামে বিদেশী সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপের সুযোগ দেয়া হবে আত্মঘাতী। ইসলাম জঙ্গিবাদকে কখনও সমর্থন করে না। এদেশে জঙ্গিবাদের কোন ঠাঁই হতে পারে না। কাল্পনিক প্রোপাগান্ডা চালিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে অকার্যকর, ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করে দেশের জন্য সর্বনাশ ডেকে আনা হচ্ছে। বিদেশীদের হস্তক্ষেপের পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে। দেশকে বাইরের শক্তির চারণ ভূমিতে পরিণত না করে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সংরক্ষণ ও গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে, স্বনির্ভর ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। এ ব্যাপারে সরকারকেই উদ্যোগী হতে হবে।
আল্লাহর দ্বীন তথা ইসলামী জীবনব্যবস্থা মানুষের জীবনে ও সমাজে কার্যকর না থাকলে মানুষের ভোগান্তি কী হয়? দুনিয়ার যত অনাচার, দুরাচার, পাপাচার র্ধষণের লোমহর্ষক চিত্রের মূল কারণ আল্লাহর দ্বীন মানুষের জীবন ও সমাজে কায়েম না থাকা। মানুষের সামনে এ চিত্রটি তুলে ধরে এর থেকে নাজাতের উপায় উপস্থাপন করতে হবে। দাওয়াত কোন ব্যক্তি বা দলের দিকে নয়। দাওয়াত হবে আল্লাহর দিকে, আল্লাহর রাসূলের দিকে, কুরআনের দিকে। অনেকে ইসলামকে ব্যক্তি জীবনে, আবার অনেকে আধ্যাত্মিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলতে চায়। বর্তমানে যারা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রাজনীতি ও সমাজ নিয়ন্ত্রণ করে, তারা ইসলামকে রাজনীতি-অর্থনীতি থেকে দূরে রাখতে চায়। ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন বিধান। জীবনের সকল দিক ও বিভাগে আল্লাহ প্রদত্ত ও রাসূল (সা
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



