somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২০০৯সালে বিচারবহির্ভূত হত্যা ২০০শ,ধর্ষণ ৪৩৯হত্যা৩জন নারী,সেনা হেফাজতে মৃত্য ৪৭ জন=স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সন্তোষ প্রকাশ

০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) জরিপে
২০০৮ সালে ১৭৫ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেও ২০০৯
সালের অক্টোবরেই এ সংখ্যা দুইশ’ ছাড়িয়ে গেছে। সেনা হেফাজতে মারা গেছে ৪৭ জন। রাজনৈতিক সহিংসতা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ৩৭ জন নিহত হয়েছেন বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।

এ সময়ে ১৭৫ জন সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। পাশাপাশি ৩ জন নিহত হয়েছেন। ধর্ষণের শিকার ৪৩৯ জন নারীর মধ্যে হত্যা করা হয়েছে ৬২ জনকে।

২০০৯ সালে আইন-শৃঙ্খলা সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়, সারা বছরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির তেমন কোন উন্নতি চোখে পড়েনি। দুর্নীতি দমন কমিশনের দুর্নীতিবিরোধী অভিযান ২০০৯ সালে এসে অনেকাংশেই স্তিমিত হয়ে পড়ে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এরপরওসরকারের গত এক বছরের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন। বলেছেন, দেশ থেকে সন্ত্রাস দূর করতে সরকার আরো কঠোর হচ্ছে। আত্মীয়-স্বজন কিংবা নিজ দলের কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলে তাকেও কোন ছাড় দেয়া হবে না বলেও জানান তিনি।

শুক্রবার রাজধানীর বাড্ডায় জসীম উদ্‌দীন ইনস্টিটিউটের ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিগত সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) তুলনায় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের গত এক বছরে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। সরকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড অনেকটা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। ভবিষ্যতে পরিস্থিতির আরো উন্নতির জন্য সবার সহায়তা কামনা করেন তিনি।

সন্ত্রাসী যেই হোক না কেন তাকে ছাড় দেয়া হবে না জানিয়ে সাহারা খাতুন বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আমার দলেরও কেউ জড়িত থাকে তবে তাকেও ছাড় দেয়া হবে না। কথা পরিষ্কার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে আমার আত্মীয়-স্বজন জড়িত থাকলে তার ক্ষেত্রেও সরকার কোন অনুকম্পা দেখাবে না।

সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×