
কারণটা খুবই সহজ, ড: ইউনুসের বস, আমেরিকান দুতাবাস উহা করার পক্ষে নেই! রাস্তার শিবির ও কিছু মগজহীনের চিৎকারে আওয়ামী লীগকে বেআইনী ঘোষণা করলে, কি ঘটতে পারে দুতাবাস ও ইইউ বুঝে।
বিএনপি'র নেতৃত্বও আমেরিকান দুতাবাসের নির্দেশ মেনে চলে; দুতাবাসের লোকজনও ( বাইডেনের সময়ের লোকজন ) ট্রাম্প এডমিনিষ্ট্রেশন নিয়ে সমস্যায় আছে।
জামাত-শিবির, এনসিপি ও বিএনপি কি আমেরিকার পছন্দের দল? আমার মনে হয় না।
আওয়ামী সাপোর্টারদের মাঝে যারা দলের পদে ও কমিটিতে ছিলো, তারা ডাকাতী করেছে, অপশাসন চালায়েছে, দেশের ক্ষতি করেছে, অবশেষে পালিয়ে গেছে।
এটা আওয়ামী লীগে ৩য় পলায়ন; কিন্তু আওয়ামী লীগ তো ফিববে একদিন। যারা পালায়নি, তারা কিন্তু প্রবল শক্তি, তারা সংগঠিত হবে।
এবার আওয়ামী লীগের দলীয় ডাকাতরা পালায়েছে "চুরির দায়ে"; ১৯৬৮ সালে পালায়েছিলো মিলিটারীর ভয়ে; ১৯৭৫ সালে পালায়েছিলো মিলিটারীর ভয়ে। এবারও মিলিটারীর ভয় ছিলো; তবে, মুলত চুরিকরা টাকা বাঁচানোর জন্য পালিয়ে গেছে। কিন্তু ২০/২৫ ভাগ লোকজন তো চুরি করেনি; তারা বের হবে না? অবশ্যই বের হবে।
আওয়ামী লীগের লোকজন বের হওয়ার শুরু করলে, বর্তমান অবস্হার দ্রুত পরিবর্তন হবে।
বিএনপি'র ২০/২৫ ভাগ ও আওয়ামী লীগের ২০/২৫ ভাগ সমান সমান নয়; আওয়ামী ২০/২৫ ভাগের মরাল অনেক উঁচু, ওদের একাংশ ও তাদের উত্তরসুরীরা স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ, এরা শক্তিশালী; জামাত-শিবির ওদের কাছে রাজাকর ছাড়া অন্য কিছুই না।
আমেরিকান দুতাবাস যদি বাংলাদেশকে সিরিয়া করতে চায়, সেদিন ড: ইউনুসকে বলবে আওয়ামী লীগকে বেআইনী ঘোষণা করতে।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



