একটা মাকড়সা কামড়াইছে।
ক্ষতস্থান থেকে সুতা বের হলে তাও একটা লজিক থাকে।
সারা শরীর থেকেই সুতা বের হয় তাও আবার প্রতি ২০ মিনিটে বের হওয়া সুতার পরিমাণ হয়ত ঐ ব্যক্তির চেয়ে বেশি হবে।
যাই হোক মেনে নিলাম।
.
.
.
পার্টিকেল ফিজিক্সের কী একটা এক্সপেরিমেন্টাল সেট আপের মধ্যে পড়ে গেল।
পুরা শরীর ভেঙ্গে পার্টিকেল হয়ে গেল।
কোন সমস্যা নাই।
ও বাবা।
এ কি????
সেই পার্টকেল গুলো আবার জোড়া লেগে অবিকল মানুষ।
এখন তারে মুখে ঘুষি মারলেই মুখ ভেঙে বালু পড়ে।
আবার সেই বালু মাটি থেকে অটিমেটিক উঠে আগের চেহারা হয়ে যায়।
.
.
তারা মিউটেন্ট।
২ একটা কয়েন নড়াতে পারিস সহ্য করা যায়।তাই বলে ব্রিজ উড়ায়ে নিয়ে যাবি????
.
.
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ হঠাৎ করেই ২০ গুণ বড় হয়ে গেল।কেমনে কী হলো বুঝার উপায় নাই। মাঝখানে খালি কয়েকটা অণু -পরমাণু আর তাদের বন্ধন টাইপ ছবি দেখালো।
.
যাই হোক ।
সবই মেনে নিতাম ।
যা খুশি গাজাখুরি দেখা।
ভাই সাইন্সটারে ছাইড়া দে ভাই।
আর পচাঁইস না।
[আমার কয়েকজন বন্ধু হলিউড মুভি বলতে পাগল।তাদেরকে উৎসর্গ করলাম।আর সামনে প্রতিনিয়ত বাংলা সিনেমার কুৎসা গায়।বাংলা সিনেমা নাকি উদ্ভট।
কোন টাইপের সিনেমাই তেমন দেখা হয় নাই।তবে বাংলা হওয়ার কারণে যদি অবজ্ঞা করা হয় সেটা মানা কঠিন
বাংলা সিনেমার গুণগত পরিবর্তন কি কি দরকার বা দরকার না সেটা এখানে আলোচ্য বিষয় না ]