somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মায়া এ্যান্ডজেলু: আমি জানি কেন খাঁচার পাখি গায়

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মায়া এ্যান্ডজেলু (Maya Angelou) জন্ম গ্রহণ করেন ৪ এপ্রিল, ১৯২৮ সালে মৌসুরির সেন্ট লুইসের অন্তগর্ত মারগারিট জনসন-এ। বেড়ে ওঠেন সেন্ট লুইস এবং স্ট্যাম, আরাকাসাস-এ। তিনি ছিলেন লেখক, কবি, ঐতিহাসিক, গীতিকার, নৃত্যশিল্পী; মঞ্চ ও পর্দার পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেত্রী, গায়ক এবং সিভিল রাইটস কর্মী। তিনি বিখ্যাত তাঁর আত্মজৈবনিক বইগুলো জন্য:
All God's Children Need traveling Shoes (1986)
The Hear of a Woman (1981)
Singin' and Swingin' and Gettin' Merry Like Christmas (1976)
Gather Together in My Name (1974)
I Know Why the Caged Bird Sings (1969)
শেষের বইটি ন্যাশনাল বুক এওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়। সতের বছর বয়স পর্যন্ত ঘটে যাওয়া গল্পগুলো বর্ণিত হয়ে এই বইয়ে । বইটি তাঁর জন্য নিয়ে আসে আন্তর্জাজাতিক অভিনন্দন ও স্বীকৃতি।

মার্টিন লুথান কিং জুনিয়রের অনুরোধে ১৯৫৯ সালে সাউদার্ন ক্রিশ্চিয়ান লিডারশিপ কনফারেন্সের হয়ে দক্ষিণাঞ্চলের সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬১ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত কায়রো থেকে প্রকাশিত মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র ইংরেজি সাপ্তাহিক দি আরব অবজার্ভারের সহযোগী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত কাজ করেন ঘানা থেকে প্রকাশিত আফ্রিকান রিভিউ-এর ফিচার সম্পাদক হিসাবে। ১৯৭৪ সালে এ্যান্ডজেলু যুক্তরাস্ট্রে ফিরে আসেন এবং জিরাল্ড ফোর্ড কর্তৃক Bicentennial Commission-এ নিয়োগ প্রাপ্ত হন। পরে জিমি কার্টার কর্তৃক Commission for International Woman of the Year-এ নিয়োগ পান। নর্থ ক্যারোলিনার Wake Forest University কর্তৃক ১৯৮১ সালে Reynolds Professor of American Studies হিসাবে আজিবনের জন্য নিয়োগ প্রাপ্ত হন।

কালোদের মধ্যে হলিউডে প্রথম নারী পরিচালক মায়া এ্যান্ডজেলু লিখেছেন, পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন। অভিনয় করেছেন সিনেমা, মঞ্চ ও টেলিভিশনে। পাঁচ পর্বের টেলিভিশন মিনি সিরিজ Three Way Choice-এর লেখক ও নির্বাহী পরিচালক ছিলেন। তিনি অনেক পুরষ্কার প্রাপ্ত ডকুমেন্টারি জন্য লিখেছেন ও প্রযোজনাও করেছেন। Afro-Americans in the Arts ডকুমেন্টারির জন্য তিনি গোল্ডেন ইগল এ্যাওয়ার্ড পান। ব্রডওয়েতে অভিনয়ের জন্য দু’বার তিনি টনি এওয়্যার্ড-এর জন্য মনোনীত হন।

২৮ মে, ২০১৪ সকাল বেলা মায়া এ্যান্ডজেলু মারা যান ৮৬ বছর বয়সে। তাঁর নার্স তাকে মৃত হিসাবে দেখতে পায়।


এ্যান্ডজেলু যদিও বিখ্যাত তাঁর সাতটি আত্মজৈবনিক বইয়ের জন্য, কিন্তু তিনি একজন সফল কবিও। অনেক কবিতা লিখেছেন তিনি। অনেক সমালোক অবশ্য তাঁর কবিতার চেয়ে কবিতার চেয়ে আত্মজৈবনিক লেখাকে বেশি মূল্যায়ন করেন।

তাঁর একটি বিখ্যাত কবিতা:


Phenomenal Woman


Pretty women wonder where my secret lies.
I’m not cute or built to suit a fashion model’s size
But when I start to tell them,
They think I’m telling lies.
I say,
It’s in the reach of my arms,
The span of my hips,
The stride of my step,
The curl of my lips.
I’m a woman
Phenomenally.
Phenomenal woman,
That’s me.

I walk into a room
Just as cool as you please,
And to a man,
The fellows stand or
Fall down on their knees.
Then they swarm around me,
A hive of honey bees.
I say,
It’s the fire in my eyes,
And the flash of my teeth,
The swing in my waist,
And the joy in my feet.
I’m a woman
Phenomenally.

Phenomenal woman,
That’s me.

Men themselves have wondered
What they see in me.
They try so much
But they can’t touch
My inner mystery.
When I try to show them,
They say they still can’t see.
I say,
It’s in the arch of my back,
The sun of my smile,
The ride of my breasts,
The grace of my style.
I’m a woman
Phenomenally.
Phenomenal woman,
That’s me.

Now you understand
Just why my head’s not bowed.
I don’t shout or jump about
Or have to talk real loud.
When you see me passing,
It ought to make you proud.
I say,
It’s in the click of my heels,
The bend of my hair,
the palm of my hand,
The need for my care.
’Cause I’m a woman
Phenomenally.
Phenomenal woman,
That’s me.

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×