somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কষ্ট মিশে শূন্যে (পর্ব-৭)

০৩ রা মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আসমানে আজ চাঁদ উঠেছে, পূর্ণ গোলাকার চাঁদ। চাঁদের আজ মন ভালো, মন ভালো থাকলেই চাঁদ জোছনা ঝরায়। চারিদিকে নীরবতাকে ভেদ করে গাড়ি ছুটে চলেছে ঢাকার উদ্দেশ্যে। নীলা জানালার পাশে বসে ভাবছে আল্লাহর কি অপরূপ সৃষ্টি! এক চাঁদের মায়াবী সৌন্দর্যের ছোঁয়ায় দুনিয়ার মানুষ পাগল। সেই সৌন্দর্যের জোছনা ধারা তার মনকেও যেন ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আজকের এই জোছনা ঝরা রাতটি হয়তো আল্লাহ তাকেই গিফট করেছেন। মনে ভালোবাসা বাস করলে জোছনাকে আরো মোহনীয় মনে হয়। জোছনার জোয়ারে মন পবনের নায়ে ভাসতে থাকে। মনে পড়ে রবি ঠাকুরের সেই গানের লিরিক্স--
”আজ জোছনা রাতে সবাই গেছে বনে
বসন্তের এই মাতাল সমীরণে ---”
কখনোই রাহাতকে নীলা ভালবাসার কথাটা বলেনি। সবাই কিভাবে বলে তা তার জানা নেই। নীলা এত সাহসী একজন নারী। কিন্তু এই কথাটা রাহাতকে জানাতে বরাবরই ফেল করছে। বড় আপার কথাটা নীলার কানে বার বার বেজে চলেছে । শোন নীলা! আমাদের পাশের বাসায় মায়া ভাবী থাকে। জানিস তো তিনি আমাকে ভীষন পছন্দ করে। ওনার ভাইয়ের জন্য তোর মতই একজন পাত্রী খোঁজ করছেন। ভাবীর ভাইয়ের নাম সাকিব। ছেলেটা ইন্জিনিয়ার। বাংলাদেশ হতে স্কলারশীপ নিয়ে অস্ট্রেলিয়াতেই পড়ালেখা করেছে। পিএইচডি কমপ্লিট করছে। একটা ইউনিভারসিটিতে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে আছেন। আমি এবং তোর দুলাভাই দুইজনই ছেলেটাকে দেখেছি। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, ভদ্র, স্বল্পভাষী, হাসিখুশি, মিশুক, আন্তর্জাতিক জ্ঞান রাখে, প্রচুর পড়ে, বিজ্ঞান আর ইসলাম সম্পর্কে তার বিশাল জানাশোনা। এমন ছেলে হাতছাড়া করা যায় না। এত দিন বিয়ে করবে না বলে তোর মতই বাঁকা হয়ে ছিল। কিন্তু তোর কথা শুনে আর তোর ছবি দেখে দেওয়ানা হয়ে গিয়েছে। এখন তো কয়েক দিন পর পর আমাদের বাসায় আসে। তোর দুলাভাই আর তোর ভাগনার সাথে তার খুব ভাব হয়ে গিয়েছে । দেখ নীলা! তুই বিয়ে করবি না বলে এত বছর ঘাড়ত্যাড়ামি করেছিস। আর করিস না। এমন ছেলে আর পাওয়া যাবে না বুঝলি। বাংলাদেশের চাকুরীকে না বলে তুই অস্ট্রেলিয়াতে চলে আয়। তাছাড়া সাকিব বলেছে ও সব ব্যবস্থা করবে। কিন্তু নীলা ওর আপাকে বলেছে যে আরো এক বছর পরে বিয়ের কথা ভাববে । নীলা ভাবে মনের সাথে কি আর জোরাজুরি করা যায়। মন কি আর এত উচ্চ শিক্ষিত জীবন সাথী চায়! মোটেও না।
:
আসসালাতু খায়রুম মিনান নাউম ---ফজরের আযানের ধ্বনিতে চারিদিকে মুখরিত হচ্ছে। বাস একটা বিকট ক্যার-ক্যার শব্দে ঝাকুনী দিয়ে থেমে গেল। যাত্রীরা ঘুম হতে উঠেই কেউ কেউ চিল্লাচ্ছে। সুপারভাইজার মাইকে বলছে, বাসের যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে আমরা দুঃখিত। বাসের একটা চাকা ব্রাস্ট হয়ে গিয়েছে। আমারা দ্রুতই আরো একটা চাকা লাগানোর ব্যবস্থা করবো।এখন আমরা নবীনগর প্যাট্রোল পাম্পের কাছে। আপনারা কেউ নামাজ পড়তে বা ওয়াসরুমে যেতে চাইলে যেতে পারেন। সবাই বাস হতে নীচে নামছে। নীলাও বাস হতে নীচে নামে। কয়েকজন নারী এক সাথে প্যাট্টোল পাম্পে যায়। নীলা প্যাট্রোল পাম্পের একজন ছেলেকে বলে মেয়েদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা করে। পুরুষদের মধ্যে কেউ নামায পড়ছে আর অন্যান্যরা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে। নীলা নামাজ পড়ে ওর মায়ের সাথে কথা বলতে বলতে বাসের কাছে এসে দাঁড়ায়। একজন লোক দ্রুত হেটে নীলার পাশ দিয়ে চলে যাচ্ছে। নীলা তাকিয়ে দেখে ওর খালাতো ভাই নাসির।
- আরে নাসির ভাই! এ সময় আপনি এখানে কেন? এত দ্রুতই বা কেন হাটছেন? কোথায় যাচ্ছেন?
- নাসির নীলার দিকে তাকিয়ে বলে ও নীলা তুই! - জী নাসির ভাই, বাসের চাকা ঠিক করছে। তাই এখানে দাঁড়িয়েছি।
-নাসির নীচু কন্ঠে বলে নীলা! তোর এত প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব নয়। পুলিশে দাবড়ানি দিয়েছে। সবাই যে যার মত ছুটছে। ওহ্ ঐ যে রাহাত দৌড়ে আসছে। পরে কথা বলবো, আমি যাই।
- নীলা ঘুরে দাঁড়াতেই কেউ একজন নীলার গায়ে হুমড়ি খেয়ে মাটিতে পড়ে যায়। নীলাও মাটিতে পড়ে পায়ের আঙ্গুল চেপে ধরে। ডান পায়ের বুড়ো আঙ্গুলটা লোকটার জুতার নীচে পড়ে মনে হয় থেতলে গেছে। নীলা জোরে বলতে থাকে-দেখে হাটতে পারেন না। আপনি কি অন্ধ নাকি। উহ্ পায়ে খুউব ব্যথা পেয়েছি। ইসসস--।
-লোকটি বিনয়ীভাবে উত্তর দেয়, সরি ম্যাম, ভেরি সরি। আসলে আমি দেখি নাই। -নীলা লোকটির দিকে তাকায়। এই রাহাত! তুমি! তুমি এখানে কি করে এলে। তুমি আমার পায়ের আঙ্গুল থেতলে দিয়েছো।
-ওহ্ নীলা আপা! আপনি এখানে কেন! আমি আসলে ইচ্ছে করে ব্যাথা দেই নাই আপা। রাহাত পিছন দিকে তাকিয়ে বলে আমি এখন যাই আপা। পরে কথা হবে। রাহাত দ্রুত হেটে চলে যায়।
-নীলা রাহাতের চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। ভোরের হালকা ঠান্ডা হাওয়া বইছে। আকাশের গায়ে লাল আলপনার ছোয়ায় অপরূপ দৃশ্য তৈরি করেছে। নীলা ভাবতে থাকে সে কি আসলেও ভুল করছে-মনের কোনে কে যেন বলছে কোন ভুল নয়, সবই ঠিক আছে।
:
রাজশাহী হতে বাসায় এসে নীলা এক স্লাইস ডিম দিয়ে পাউরুটি টোস্ট ও চা খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিল। ঘুম হতে উঠেই রান্না করছে। সকালে বাসায় তার খালা, নাসিরের স্ত্রী প্রিয়া এবং দুই বাচ্চা এসেছে। আর তাই নীলার মায়ের মন আজকে খুবই ভালো। সে সকলের খোঁজ খবর নিচ্ছে।
- দুপুরে খাওয়ার একটু আগে নাসির এসে হাজির। কিরে নীলা! কি রান্না করেছিস। দে তারাতারি খেতে দে।
-নাসির ভাই আপনি নামাজ পড়ে আসেন। আর আমরাও ফ্রেস হয়ে নামাজ পড়বো। তারপর খেতে দিব ইনশাআল্লাহ। দুই বাবুকে প্রিয়া ভাবি খেতে দিয়েছে। আর তাই কোন চিন্তা নেই।
- ওকে, তাহলে আমি নামাজ পড়ে আসি।
দুপুরে সকলে মিলে খাওয়া- দাওয়া করে গল্পের জগতে যেন হারিয়ে যাচ্ছিল। নীলা মনে মনে ভাবছে যে সম্পর্কগুলো সুদৃঢ় করতে এই পারিবারিক আড্ডার বিকল্প নেই । আসর নামাজের পরে চা- নাস্তার আসর বসেছে। এক ফাঁকে নীলা নাসিরের কাছে রাহাত সম্পর্কে খোঁজ নেয়। নাসির পুরো গ্রুপসহ রাহাতের ইনফরমেশন গুলো নীলার সাথে শেয়ার করে।
শোন নীলা! তুই কেন রাহাত সম্পর্কে এত আগ্রহ প্রকাশ করছিস তা আমি হালকা পাতলা বুঝতে পেরেছি। হুমম ছেলেটা ব্রিলিয়ান্ট। কথায় কথায় ওর নিকট হতে যেটা জেনেছি তা হলো রাহাত বন্ধুদের পাল্লা পরেই এই পথে পা বাড়িয়েছে। তবে আমাদের সূত্র অনুযায়ী রাহাত প্রথম স্টেজে আছে। আমরা এই মাদকাসক্ত ইয়োথ গ্রুপের জন্য ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল উভয় প্রোগ্রামই রেখেছি। আগামী মাস হতেই প্রতি গ্রুপকে নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাব। এই যেমন ধর ব্যক্তিগতভাবে বাড়িতে দাওয়াত থাকবে-সেখানে এমন একটা মায়াময় ঘরোয়া পরিবেশ তৈরি করা হবে যাতে তারা পরিবারের গভীরতম টানটা অনুভব করতে পারে, মাদকাশক্ত ব্যাক্তির পরিবারের সাথে যোগাযোগ, ভ্রমন, ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগ্রত করা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, বই পড়ার প্রতি আগ্রহী করা, সফল মানুষদের সাথে সাক্ষাৎ, মাদক হতে ফিরে সুস্থ জীবন-যাপন করছে এমন ব্যক্তিদের সাথে সমন্বয়, দক্ষতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে জবের ব্যাবস্থা করাসহ আরো এ্যাকটিভিটির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাইহোক তুই আমার বোন বিধায় বললাম। আমি যদিও ম্যানেজার, কিন্তু আমি এখন পিছনে থেকে কাজ করছি। এই ভালনারেবল গ্রুপের কাজ সাকসেস হলে আমারও এখান হতে অন্যত্র বদলী করে দিবে। এটা নিরাপত্তা জনিত কারনেই করা হয়। কাজের রিস্ক ফ্যাক্টর অনেক বেশি, বুঝলি নীলা! একারণেই মোটা স্যালারি দেয়া হয়। যাইহোক চিন্তা করিস না।
প্রিয়া ভাবীর সাথে নীলার অনেক কথা হয়। নীলাকে রান্না এবং খাবার পরিবেশনে প্রচুর হেল্প করেছে। রাতের খাবার খেয়ে প্রিয়া ভাবীরা চলে যায়।
:
রাত গভীর হচ্ছে। নীলার দুই চোখের পাতায় ঘুম নেই। দরজা খুলে বেতের মোড়া নিয়ে বারান্দার কোনে বসে। চাঁদের আলোয় ভাসছে ঢাকা শহর। কি মায়াবী লাগছে এই চেনা শহরটাকে। আশেপাশের কোন বাসা হতে ইন্দ্রানী সেনের কন্ঠে একটি মিষ্টি গান ভেসে আসছে-
"ভালোবাসি, ভালোবাসি--
এই সুরে কাছে দূরে জলে স্থলে বাজায় বাঁশি॥
আকাশে কার বুকের মাঝে ব্যথা বাজে,
দিগন্তে কার কালো আঁখি আঁখির জলে যায় ভাসি॥
সেই সুরে সাগরকূলে বাঁধন খুলে
অতল রোদন উঠে দুলে।
সেই সুরে বাজে মনে অকারণে
ভুলে-যাওয়া গানের বাণী, ভোলা দিনের কাঁদন-হাসি॥"
:
নীলার মনটা আজ ভালোলাগায় টইটম্বুর। আগামীকালই রাহাতকে তার ভালোবাসার কথাটা জানাবে এবং একইসাথে বিয়ের বিষয়টা নিয়েও আলোচনা করবে। আজ যেন রাতটাকে একটু বেশি বড় মনে হচ্ছে। নীলার মা নীলার মাথায় হাত রাখে। মারে! তোর শরীর কি খারাপ!
- না মা, আমি ভালো আছি। বরং আজকে আরো বেশি ভালো আছি। তুমি শুয়ে পড় মা।
- চল তুই এখন ঘুমাবি।সংসার-টংসার করবি। তা না করে কি সব চাকরী বাকরী নিয়ে ব্যস্ত থাকিস। এভাবে কি আর জীবন চলে!
- মা তুমি কি সব বল না। চল, আমিও এখন ঘুমাবো।
- নীলা বিছানায় যেয়ে বালিশে মাথা রাখে। চোখের ঘুম চলে যায় ঘুমের দেশে। দুচোখের পাতায় ভেসে ওঠে রাহাতের হাসিমাখা মুখখানি। মনে পড়ে ফীরাক গোরখপুরীর লেখা মহামূল্যবান বিখ্যাত কয়েকটা লাইন--
”নিদ আয়ে তো খোয়াব আয়ে,
খোয়াব আয়ে তো তুম আয়ে,
পর তুমহারি ইয়াদ মে,
ন নিদ আয়ে, ন খোয়াব আয়ে...”
অনুবাদ-"ঘুম এলেই স্বপ্ন আসে, স্বপ্ন এলেই তুমি আসো। কিন্তু যেই তুমি আসো, তখন না আসে ঘুম, না আসে স্বপ্ন ।"
:
চলবে ---

নোট: যে কোন ইতিবাচক পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করা হবে।
আগের পর্বসমূহের লিংক:
কষ্ট মিশে শূন্যে-(পর্ব-৬)
কষ্ট মিশে শূন্যে-(পর্ব-৫)
কষ্ট মিশে শূন্যে-(পর্ব-৪)
কষ্ট মিশে শূন্যে-(পর্ব-৩)
কষ্ট মিশে শূন্যে-(পর্ব-২)
কষ্ট মিশে শূন্যে-(পর্ব-১)
:
লায়লা
৪ মার্চ, ২০২৪
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×