somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রেললাইনের ব্রিজে লুকিয়ে থাকা অন্ধকার

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

স্টেশন পার হয়ে কিছুদূর সামনে এগোলে গাঢ় অন্ধকার জাপটে ধরে সজলকে। শব্দগুলো পেছনে সরে যেতে থাকে, কোথাও বাজতে থাকা ঘণ্টা হারাতে থাকে দূর থেকে দূরে। আলো থেকে দুরত্ব বাড়তে বাড়তে যখন সেটা পুরোপুরি অন্ধকার হয়ে দাঁড়ায় তখন সজল খেয়াল করে সে ব্রিজের কাছাকাছি চলে এসেছে, সে নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ছোট ছোট ঢেউ এর মৃদু শব্দ নির্জনতার মাঝে বড় বেশি কানে বাজে তার।চুপচাপ ব্রিজের উপরে গিয়ে দাঁড়ালে নদীকে তার মনে হয় মাঠ, মাঠে ছড়িয়ে আছে ঘাসফুল; যেন ঘাসফুলের বিছানা- সেখানেবিসর্জনের আহবান। বিশাল এলাকা জুড়ে কেবল জোনাকিগুলো তারা হয়ে ফুটছে আর নিভছে। আর কোনো আলো নেই,আজ আকাশে চাঁদও নেই।

অথচ আজ একফালি কাটা চাঁদ ঝুলে থাকলে মানানসই হতো। চাঁদের মতো সেও কাটা পড়ে যাবে যদিও চাঁদ ফিরে আসে প্রতি পূর্ণিমায়; সজলের পূর্ণিমা নেই, আছে বিনাশ হওয়ার অভিলাষ; একবার হলে আর ফিরে আসার সুযোগ নেই। সজলের মনে হতে থাকে পুরো ঘটনার পুরোপুরি শৈল্পিক বহিপ্রকাশের জন্য চাঁদ থাকা দরকার ছিল। ভীষণ মেঘ পছন্দ করা সজল- কালো কালো মেঘের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবে; শালার মরতেও পারলাম না ইচ্ছেমতো।

এখন কেবল ট্রেনের জন্য অপেক্ষা। রক্তফুলে লাল হবে ঘাসফুলের বিছানা। ফুলে ফুলে কাটাকাটি হয়ে থেকে যাবে ঘাস আর ঘাসে লেগে থাকা রক্ত, নদীতে বয়ে যাবে মাছের মতো করে শীতল চোখের মুক্ত দেহ; অস্তিত্বের সাক্ষ্য দেবে ঘাস ও রক্ত যা নিজেই সজলের কল্পনা। সজল মুচকি হাসে, কিছুক্ষণের মাঝেই সে বিলীন হয়ে যাবে মহাকালে।তার মনে হতে থাকে জন্মটাই বৃথা হয়ে যাবে কিছুক্ষণের মাঝে কিংবা বলা যায় বৃথা হয়ে থাকা জীবন মুক্ত হবে। সে আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে।

কখন আসবে ট্রেন? কখন তাকে পিষে দিয়ে চলে যাবে, কখন সে দূর আকাশের তারার কাছে চলে যাবে। সে ছোট থাকতে কখনো ভাবিনি আত্মহত্যা করবে, বরং মাঝে মাঝে ভাবত সে খুনী হবে। কিছুটা আত্নতৃপ্তি, কিছুটা হতাশার মাঝে দাঁড়িয়ে তার মনে হলো, ছোটবেলার একমাত্র ইচ্ছেটি সে নিজেকে শেষ করার মাধ্যমেই পূরণ করবে।

ট্রেন আসছে না কেন? ঘড়ি দেখে সজল। প্রতিদিন চলে আসে এই সময়ে। এতক্ষণে তার মরে যাওয়ার কথা, এতক্ষণে তার হারিয়ে যাওয়ার কথা। ট্রেন দেরি হওয়াতে কিছু মুহূর্ত জীবনে বেশী পেয়ে গেল।

অথচ সজলের জীবন এমন হওয়ার কোনো কথা ছিল না।

###

সজল বড় হয়ে কিছু হতে চায় নি- না ডাক্তার, না ইঞ্জিনিয়ার, না ব্যারিস্টার, না ব্যবসায়ী। অনেকে বলে বড় হয়ে মানুষের মতো মানুষ হবো। সজল মানুষ কাকে বলে সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকায় নিজের ভবিষ্যত নিয়ে কারো সঙ্গে কথা বলত না।
ছোট থাকতে সজল দেখতে ভারী সুন্দর ছিল। যদিও দেখা হলে কেউ তার গাল টিপে দিত না, নাক টিপে দিত না, চুলে হাত বুলিয়ে দিত না, কোলে নিয়ে বসে থাকত না, চকোলেট কিনে দিতে চাইত না আর মাঝে মাঝে যখন জিজ্ঞেস করত না, বড় হয়ে তুমি কী হতে চাও? যদি জিজ্ঞাসা করত তবু সে মৌনব্রত পালন করত। ছোট থেকে সে কম কথা বলে অথবা বলা যায় তার সাথেই কেউ কথা বলে না।
তুমি কী হতে চাও? এ কথার জবাবে দশ বছর কিংবা তারচেয়ে কম বয়সী কোনো বাচ্চার কী বলার থাকতে পারে? এখন তারুণ্যের রক্ত গরম করা সময়ে সে বুঝতে পারে অনেক কিছুই বলার থাকতে পারে; হয়ত সেগুলো নির্দিষ্ট কোনো স্বপ্নের কথা প্রকাশ করে না বরং শিশুমনের সারল্যের কথা প্রকাশ করে যেমন এলাকার পরিচত এক ছেলে বলত সে বড় হয়ে কাঠমিস্ত্রী হবে অথচ সে ডাক্তার হচ্ছে। এখন ভেবে অবাক হয় সজল, যে তার শিশুমনে কোনো সারল্য ছিল না বরং তা বড়দের মতো গম্ভীর এবং চিন্তাযুক্ত ছিল যা তাকে প্রায় রাতে ঘুমোতে দিত না, ফলাফল কখনো খুব একটা ভালো হয় নি; শরীরে জমেনি মাংস বরং খালি গায়ের সজল এখনো দুর্ভিক্ষপীড়িত কোনো নগরীর কথা মনে করিয়ে দেয়।
সজলের জন্মের সময়টা কেমন ছিল কেউ তাকে বলে নি। সেদিন কী আকাশে খুব বৃষ্টি ছিল, নাকি ঝকঝকে রোদে ভিজেছিল গ্রাম জানে না সজল। কেউ তার সঙ্গে কখনো গল্প করে নি, হাসতে হাসতে শোনায় নি কোনো রুপকথার গল্প। রাজপূত্র বলে যে কিছু আছে তাই তার জানা নেই। সে মনে করত সবাই বুঝি তার মতো একা নিঃসঙ্গ।

তার নানিও কোলে নিয়ে খেলতে খেলতে গল্প বলে নি- ‘’তোর মা’র বিষ উঠল, চিৎকারে ঘর বাড়ি ফাটাই ফেলতেসে, এমুন সময় আইল মেঘ...’’ তবে শুনতে ইচ্ছে করত সজলের এমন কিছু কিংবা অন্যরকম কিছু। সে চাইত কেউ তার সঙ্গে কথা বলুক।
মা যখন ঘরের কাজ শেষ করে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ত তখন সে পাশে গিয়ে চুপ করে শুয়ে পড়ত। ঘরে ফ্যানের হালকা বাতাসে সারাদিনের কর্মব্যস্ত দিন শেষে ক্লান্ত মা শোয়ামাত্র ঘুমিয়ে পড়ত কিংবা ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকত। সজল পাশে শুয়ে আলো-আধারের ছায়ায় দেখত তার মা’র মুখ। বড় বেশি বিষণ্ণ সে মুখ বেয়ে টুপটুপ করে ঘাম ঝরে পড়ত। সজল মুছে দিত। আর ভাবত আমি বড় হলে নতুন একটা ফ্যান কিনে নিয়ে আসব।
এখন সজল বড় হয়েছে। এই মুহূর্তে সে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছে। আজ ট্রেন লেট করছে। হয়ত ভুল সময়ে এসে গেছে। অবশ্য এটা সজলের জন্য নতুন কিছু না। বুদ্ধি হবার পর থেকেই তার ধারনা বড় ভুল সময়ে, ভুলভাবে এই পৃথিবীতে এসেছিল সে।

অথচ সজলের ভাবনা এমন হওয়ার কথা ছিল না।

#

সজলকে স্কুলে পাঠাতে চেয়েছিলেন মা। সবাই শুনে টিপ্পনী কেটেছিল। সেদিন রাতে ঘামের পাশাপাশি ঝরেছিল অশ্রু; অনেকটা কুয়াশাচ্ছন্ন রাতে ঝুম করে নেমে আসা বৃষ্টির মতো, যেখানে কোনো কিছুই স্পষ্ট করে দেখা যায় না, শরীরজুড়ে তৈরী হয় অদ্ভুত এক কাঁপুনি।
ঘাম মোছার জন্য ফ্যানের কথা ভাবলেও অশ্রু মোছার কোনো সূত্র কিংবা যন্ত্রের কথা অতটুকু বয়সে সজল জানবে কোথা থেকে?
সজলরা মামার বাসায় আশ্রিত। সজলের আপন মামা না। তার মা’র খালাত ভাই। এ বাড়িতে কাজের লোক হিসেবে থাকতেন। এতে করে মামাদের কিছু টাকা বেঁচে যেত। যদিও আত্নীয় কিন্তু আসলে তারা কাজের লোকের থেকে কখনো বেশি কিছু হতে পারে নি। তাই যখন একদিন সজলের মা বলে,’’ আমি সজলরে ইসকুলে পাঠাইতে চাই’’ তখন ঘরে হাসির রোল ওঠে।
-পোলার বাপের নাই ঠিক, স্কুলে যাইয়া করবটা কী?
-বাপের নাম জায়গায় কী দিবা?
-স্কুলে পড়ানোর ট্যাকা কে দিব?
প্রশ্নবানে জর্জরিত মা দাঁড়িয়ে ছিলেন পাথরের মতো। সজল এখন বুঝতে পারে পাথরের মতো নয় আসলে। পাথরকে বাড়ি দিলে ভাঙ্গা যাবে, তার মাতো আগে থেকে ভেঙ্গে পড়া মানুষ ছিলেন। নতুন করে ভেঙ্গে ফেলার মতো কিছু অবশিষ্ট ছিল না। প্রতিটি দিন বাড়ির সব কাজ করে, গালমন্দ খেতে খেতে স্বপ্ন দেখার, হাসার মন ছিল না। মাঝে মাঝে যখন মাথায়হাত বুলিয়ে দিতেন তখন সজল টের পেত মা’র হাতের রুক্ষতা। কেমন যেন খসখসে। তবু ভীষণ ভালো লাগত তার, অপেক্ষায় থাকত কখন সেই খসখসে, মলিন হাত তার কপালে, মাথায় এসে পড়বে।

একটু বড় হবার পর সজল বুঝতে পারে বিশাল এই পৃথিবীতে তার জায়গাটা অনেক ক্ষুদ্র। রাতে মায়ের পাশে ঘুমোনোর সময়টাকেই তার কেবল আপন মনে হত। অন্যসময় উড়ে বেড়ানো ধুলো। আজ মা নেই, তাই সজলের পৃথিবী নেই। ধুলো হয়ে বাঁচতে ইচ্ছে করে না তার।
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখত মা কাজে চলে গেছে। উঠোনের পাশে খুপড়ির মতো ছোট ঘরে বসে সে শুনতে পেত প্রাত্যহিক গালমন্দ। ঘুম তাকে সতেজ করার বদলে আরো নিস্তেজ করে দিত, সে বের হয়ে যেত রাস্তায় যা তার ঘরের মতোই পর, মামার মতো নিষ্ঠুর। সবসময় অবশ্য বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার সৌভাগ্য হতো না তার। মামা তাকে ধরে নিয়ে কাজে লাগিয়ে দিত।
আরেকটু যখন বড় হয় তখন সে টের পেল আশেপাশে যেসব প্রতিবেশী ছেলেদের সঙ্গে সে মিশছে তারা তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে কখনো গোপনে, কখনো প্রকাশ্যে।
-এই তোর মা কী এহনো ভাড়া খাটে?
-তর বাপ কেমন আসে?
-সারা দেশ জুড়াই তোর ভাই বোন আছে না?
বাইরের মানুষদের তার কিছু বলার ছিল না। ইচ্ছে করত অচেনা কোন জায়গায় চলে যেতে কিন্তু মা কখনো যেতে চাইত না। তার ব্যক্তি সত্ত্বা হারিয়ে গিয়েছিল হয়ত। হয়ত স্বপ্নহীনভাবে দেহ বেঁচে থাকলে আত্মা মরে যায় তখন মান-অভিমান, আত্মসম্মান চাপা পড়ে যায়, শূন্য চোখে কেবল শূন্যতা দেখা যায়।
সজলসিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে মামাকে খুন করবে, এটাই ছিল কৈশোর জীবনে তার একমাত্র স্বপ্ন। এই স্বপ্ন তাকে বাঁচিয়ে রাখে, হাসায়, উল্লাসিত করে, ভীত করে। যতদিন যেতে থাকে তত বাড়তে থাকে তার ইচ্ছে। বিভিন্নভাবে সাজাতে থাকে মনের ভেতর সিকোয়েন্সগুলো। এক পা এগোলে দশ পা পিছিয়ে আসে। এখন ভাবে মেরে ফেললেই হতো। খুব বেশী হলে তার ফাঁসি হতো। তাতে কিছু এসে যেত না কিন্তু মনের শান্তিটা থাকত। এখন তাহলে এই অস্থির মন নিয়ে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করা লাগত না।

##

মা মারা যাওয়ার সময়টা স্পষ্ট হয়ে প্রায় চোখের সামনে ভেসে বেড়ায় সজলের। প্রায় একমাস হতে চলল, খুব বেশি পুরোনো হয় নি। কষ্ট থেকে শান্তি পায় এটা ভেবে যে অবশেষে অসহ্য যন্ত্রনা বয়ে বেড়ানো থেকে তিনি মুক্তি পেলেন।
মা মারা যাওয়ার আগের কয়েক রাত বাড়িতে ছিল না সে। স্টেশনে, ফুটপাতে এখানে সেখানে পড়ে থাকত, মানুষ দেখত। কিছু সাগরেদ জুটে গিয়েছিল, তার মতোই একা। তাদের নিয়ে ঘুরে বেড়াত, পকেট মারত, টুকটাক ছিনতাই করত, চলে যেত দিন। সেদিন কী মনে করে ভাবল, যাই আজ রাত বাসায় কাটাই।
বাড়ি ফিরে এসে দেখে তার মা একা পড়ে আছে বিছানায়। ছোট থাকতে ভাবত ফ্যান কিনে দিবে, এখন বড় হয়েছে এখন কিছুই ভাবে না আর। মা’র পাশে গিয়ে শুয়ে পড়তে কানে এলো, মা কি যেন বলছেন।
কী কইতাস? বুঝি না।
-আমারে মাফ কইরা দিস, আমার ভুল হইসে। তোর অনেক কষ্ট না?
-এখন এইসব বইলা লাভ আসে? ঘুম দাও।
নিজে নিজেই বিড়বিড় করে বলতে থাকেন তিনি। ‘’ আমরা সবাই মিলে পালাইতেসিলাম। তোর নানা বাড়ির ঐহানে রেলের ব্রিজের পাশে আমারে ধরল, ধইরা নিয়া গ্যাল। আমি তো শখ কইরা করি নাই রে। সবাই কইসিল তোরে না আনতে। কেমনে তোরে নষ্ট করি? এহন বুঝি তোরে আইন্যা তোর জীবনটাই নষ্ট কইরা ফেলাইসি।‘’
চুপ কইরা ঘুমাও। ভাল্লাগতেসে না। কিছুটা চেঁচিয়ে বলে ফেলেছিল সজল।
সকালে ঘুম ভেঙ্গে দেখে স্থির দৃষ্টি মা তাকিয়ে আছে সিলিং এর দিকে, যেখানে ফ্যান ঘুরছিল খুব ধীরে। মা’র চোখ জুড়ে অদ্ভুত শান্তি। সারাজীবন চুপ থেকে বিদায়বেলায় কিছু বলতে চেয়েছিলেন। শোনে নি সজল। আর কিছু কষ্ট দেয় না সজলকে। এই চিন্তাটা তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে খায়।
এখন সে মা’র অসমাপ্ত কথা শোনার জন্য, সর্বোপরি বিশাল পৃথিবীতে নিজের জন্য অল্প একটু জায়গায় করে নিতে ব্যর্থ হওয়াতে সে পালাচ্ছে।
মা’কে পাকিস্তানিরা ধরে নিয়ে গিয়ে আটকে রেখেছিল ক্যাম্পে, সে যুদ্ধশিশু। তার মা এদেশেরজীবন্তইতিহাস যাকে কেউসম্মানকরেনি তাতেও তারকিছু যায়আসেনা। সে শুধু জানে কোথাও তার মা’র জায়গা হয় নি, শুধু জানে তার জন্ম না হলে মা’র জীবনটা অন্যরকম হতে পারত।
রেললাইনের ব্রিজে অন্ধকার লুকিয়ে ছিল, আজ সেখানে সজল লালতুলিতে লাল ছবি আঁকবে। কালো ব্যাকগ্রাউন্ডে লাল খুব ভালোভাবে না ফুটলেও এই অন্ধকারকে সে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েই ছাড়বে।

ট্রেনের হর্ন বাজার শব্দ শোনে সজল। দ্রুত এগিয়ে আসছে লালচে সাদা আলো। সে দু হাত প্রসারিত করে দাঁড়ায়। জীবনে কোনোকিছু সে আলিঙ্গন করে নি, আজ তার আলিঙ্গনের সময়।
২৪টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×