somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আওয়ামী লীগের এজেন্ডা : ৬টি বিচার ভারতকে আশুগঞ্জে ট্রানজিট চট্টগ্রাম বন্দর ও করিডোর প্রদান

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সরকারের এজেন্ডা দেখে মনে হচ্ছে যে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে তারা দেশে অনেকগুলো বড় ধরনের ঘটনা ঘটাবে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে
১. শেখ মুজিব হত্যার শেষ পর্বের বিচার। অর্থাৎ সুপ্রীম কোর্টের পেনডিং লিভ টু আপীল মামলার শুনানী।
২. পিলখানায় সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের বিচার।
৩. যুদ্ধাপরাধের বিচার
৪. ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার বিচার। তবে এ ব্যাপারে আরো তদন্তের কার্যক্রম সম্প্রতি শুরু করায় ডিসেম্বরের মধ্যেই এই বিচার শুরু করা যাবে কি না সে ব্যাপারে অনেক সংশয় রয়েছে।
৫. দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার
৬. জেল হত্যা মামলার বিচার। এটি আপীল বিভাগে পেন্ডিং রয়েছে। এগুলো হলো দেশের আইন আদালতে অনুষ্ঠিতব্য বিচার প্রক্রিয়ার কথা। এসব বিচার-আচারের বাইরে আরো কতগুলো ঘটনা ঘটবে, যেগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং এসব ঘটনা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল এবং দেশের সচেতন সমাজ মনে করেন। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো
৭. ভারতের ত্রিপুরায় ভারী যন্ত্রপাতি পরিবহনের জন্য বাংলাদেশের আশুগঞ্জকে বন্দর হিসাবে ব্যবহার করা।
৮. আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া হয়ে ত্রিপুরা পর্যন্ত ভারতকে ট্রানজিট প্রদান
৯. আশুগঞ্জ থেকে ত্রিপুরা রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা
১০. ভারত থেকে বাংলাদেশে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রফতানি। এই রফতানির ব্যাপারে বাংলাদেশের গ্রীড ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের ব্যাপারে আলোচনা শুরু করা।
১১. ভারত কর্তৃক বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক আলাপ আলোচনা শুরু করা।
১২. বেনাপোল-তামাবিল অথবা বাংলাবান্ধা-তামাবিলকে রুট হিসাবে গ্রহণের সম্মতি জ্ঞাপন করে এশিয়ান হাইওয়েজে বাংলাদেশের যোগদানের ব্যাপারে চুক্তিতে স্বাক্ষর দান করা। প্রিয় পাঠক, ওপরে যে ১২টি ইস্যু উল্লেখ করা হলো তার সবগুলো বাংলাদেশের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এর কয়েকটির সঙ্গে জড়িত রয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। অন্য দু'একটির সঙ্গে জড়িত রয়েছে বাংলাদেশের নিরাপত্তার প্রশ্ন। আরো কয়েকটির সঙ্গে জড়িত রয়েছে ইনসাফ তথা ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের বিষয়। এগুলোর প্রত্যেকটি নিয়ে একটি স্বতন্ত্র উপসম্পাদকীয় কলাম লেখা যায়। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে আমরা আলাদা করে এসব বিষয়ে কলাম লেখার চেষ্টা করবো। তবে আজ সবগুলো ইস্যুতে একটি সাধারণ ধারণা দেয়ার জন্য প্রতিটি ইস্যুই অত্যন্ত সংক্ষেপে আলোচনা করবো :
১. প্রথমে শেখ মুজিব হত্যার চূড়ান্ত বিচার। পাঠকরা নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, এই ইস্যুতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয় নিম্ন আদালত থেকে। নিম্ন আদালতের তৎকালীন বিচারক সমস্ত অভিযুক্তকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন। তিনি ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলী করে এই মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার রায় দেন। দায়রা জজ সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলেন যে, সিভিলিয়ান কোর্টের রায়ে ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলী করে ফাঁসের দন্ড কার্যকর করার কোন আইন নাই। ১৯৯৬ সালের ২ অক্টোবর ঢাকার সেশন দায়রা জজ আদালতে মুজিব হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। ১৯৯৮ সালের ৮ নবেম্বর সেশন ও দায়রা জজ কাজী গোলাম রসুল ২০ জন আসামীর মধ্যে ১৫ জন আসামীকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডের মাধ্যমে সেই মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার রায় দেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে অভিযুক্তদের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়। ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বিভক্ত রায় ঘোষণা করে। দুইজন বিচারপতির মধ্যে সিনিয়র বিচারপতি এম রুহুল আমীন ১০ জনের মৃত্যুদন্ড বহাল রাখেন এবং ৫ জনকে বেকসুর খালাস দেন। পক্ষান্তরে সেই সময়কার জুনিয়র বিচারপতি খায়রুল হক ১৫ জন আসামীরই মৃত্যুদন্ড বহাল রাখেন। যেহেতু রায়টি বিভক্ত ছিল তাই সিনিয়র বিচারপতি ফজলুল করিমের নিকট মামলাটি পাঠানো হয়। ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল প্রদত্ত রায়ে বিচারপতি ফজলুল করিম ১৫ জনের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যুদন্ড বহাল রাখেন এবং ৩ জনকে খালাস দেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে ৫ জন অভিযুক্ত ব্যক্তি সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে লিভ টু আপীল দাখিল করেন। অভিযুক্তদের লিভ টু আপীলের শুনানী হয় সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের ৩ বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে। এই তিন বিচারপতি হলেন ১. বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম ২. বিচারপতি জয়নাল আবেদীন এবং ৩. বিচারপতি হাসান আমীন। শুনানী শেষে নিম্নোক্ত ৫টি বিষয় বিবেচনা করার জন্য অভিযুক্তদের আপীল করার আবেদন মঞ্জুর করেন। যেসব পয়েন্ট বিবেচনার জন্য আপীল করার অনুমতি দেয়া হয় সেই বিষয়গুলো হলো :
১. ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে যে ঘটনাটি ঘটেছে সেটি কি ছিল হত্যাকান্ড? নাকি ছিল একটি সেনা অভ্যুত্থান?
২. এই মামলার যারা আসামী তারা সকলেই সেনাবাহিনীর সদস্য। সিভিল কোর্ট অর্থাৎ বেসামরিক আদালত সামরিক ব্যক্তিদের বিচার করতে পারে কি না?
৩. ১৫ আগস্টের দীর্ঘ ২১ বছর পর মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। দীর্ঘ ২১ বছরের বিলম্বে মামলা দায়ের আইনের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য কি না?
৪. আসামীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। সাক্ষ্যপ্রমাণ এবং তদন্তের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে কিনা?
৫. এই মামলায় যারা সাক্ষ্য দিয়েছে সেসব সাক্ষ্য অসংলগ্নতার দোষে দুষ্ট কিনা?
ইতোপূর্বে প্রয়োজনীয়সংখ্যক বিচারপতির স্বল্পতার জন্য আপীল মামলার শুনানি হতে পারেনি। বিচারপতি এমএম রুহুল আমীন এবং বিচারপতি এমএ মতিন এই মামলার শুনানিতে বিব্রতবোধ করেন। বিচারপতি এমএম রুহুল আমীন এখন সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। তারা ২ জন বিব্রতবোধ করায় অবশিষ্ট থাকেন বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম এবং বিচারপতি জয়নাল আবেদীন। কিন্তু সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে বেঞ্চ গঠন করতে গেলে কমপক্ষে ৩ জন বিচারপতির প্রয়োজন হয়। একজন বিচারপতির স্বল্পতার জন্য এতদিন শুনানি হয়নি। কিছুদিন আগে আপীল বিভাগে ৪ জন বিচারপতি নিয়োগ দেয়া হয়েছে এবং মামলাটির চূড়ান্ত বিচারকাজ শুরু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী ৫ অক্টোবর থেকে এই মামলার শুনানি শুরু হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আওয়ামী লীগের একাধিক মন্ত্রী থেকে শুরু করে সংসদ সদস্য এবং অনেক নেতা সভা সমিতি করে দাবি করছেন যে হাইকোর্ট বিভাগের রায় কার্যকর করা হোক। অর্থাৎ অভিযুক্তদের ফাঁসি দেয়া হোক। এই দাবি করা হচ্ছে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের কাছে। এই দাবি মোটেই আইনসংগত নয়। বরং মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের ওপর এটি চাপ সৃষ্টি করার নামান্তর মাত্র। তারা মামলাটির নিত্তি ত্বরান্বিত করার দাবি জানাতে পারেন। কিন্তু আপীল বিভাগ কি রায় দেবেন বা না দেবেন সে ব্যাপারে তারা ডিকটেট করবেন কেন? সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ ৫টি প্রশ্নের মীমাংসা করার জন্য মামলাটি গ্রহণ করেছেন। পত্রপত্রিকার রিপোর্ট মোতাবেক সরকারপক্ষের উকিল এডভোকেট আমিনুল হক ও এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ৩৪ পৃষ্ঠার একটি সংক্ষিপ্ত সার আদালতে দাখিল করেছেন। সেই সংক্ষিপ্ত সারে তারা হাইকোর্টের রায়ের স্বপক্ষে আইনগত যুক্তি বর্ণনা করেছেন। এই মামলার ধারা ও কার্যবিবরণী এবং ফলাফলের দিকে দেশবাসী গভীর আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে আছে।
যে ১২টি পয়েন্ট বা ইস্যু এই নিবন্ধের শুরুতে উত্থাপন করা হয়েছে তার সবগুলো অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ১২টি পয়েন্টের ১টির ওপরে অনেক স্পেস ব্যয়িত হলো। বাকিগুলো আলোচনার স্থান সংকুলান হবে না। তবুও দুই একটি পয়েন্ট নিয়ে অতি সংক্ষেপে আলোচনা করবো। সেগুলোর একটি হলো যুদ্ধাপরাধের বিচার। দুঃখের বিষয়, এই ইস্যুটি জিইয়ে রাখা হয়েছে বিগত ৩৭ বছর ধরে। যে আইনে এই বিচার করার কথা বলা হচ্ছে সেই আইনটি প্রণীত হয়েছে ১৯৭৩ সালে। তখন এই বিচারটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তখন ক্ষমতায় ছিলেন মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান। এই আইন করার পরেও তিনি সোয়া ২ বছর বেঁচে ছিলেন। অথচ তিনি বিচার করেননি। কেন করেননি, সেটা তিনি ভালো জানেন। বিচার প্রক্রিয়ায় এমন কিছু ছিল বা আছে যার জন্য শেখ মুজিব সেদিন বিচার করেননি এবং পরবর্তী ৩৪ বছর ধরে কোনো বিচার হয়নি। ৩৪ বছর পর তারা আবার বিচারের কথা বলছেন। এই বিচারকে কেন্দ্র করে কয়েকশ' ব্যক্তির বিদেশ যাত্রা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। অথচ একজনের বিরুদ্ধেও এই নিবন্ধ লেখার সময় পর্যন্ত কোনো তদন্ত করা হয়নি এবং সেই সুবাদে কোনো চার্জশিটও গঠন করা হয়নি। এভাবে কয়েকশ' ব্যক্তির চলাফেরার স্বাধীনতা হরণ করে রাখা হয়েছে ৯ মাস ধরে। আইনের দৃষ্টিতে এটি চরম অন্যায়। আমরা ১৯৭৩ সালের যুদ্ধাপরাধের ট্রাইব্যুনাল তথা ঐ আইনের দোষত্রুটিগুলো এই মুহূর্তে আলোচনা করছি না। তবে '৭১ সালের অপরাধ (সেই অপরাধ কেউ করে থাকুক আর নাই থাকুক) '৭৩ সালের আইন দিয়ে বিচার করা যাবে কিনা সে প্রশ্ন ইতোমধ্যে সামনে এসে গেছে। ইতোমধ্যে অনেকেই দাবি করছেন যে বিচারের নামে যেন পলিটিক্যাল ভিক্টিমাইজেশন না হয়।
বিডিআর ম্যাসাকারেরও বিচার শীঘ্রই শুরু হবে বলে বলা হচ্ছে। তাদের মামলায় প্রায় ১৮শ' ব্যক্তিকে আসামী করা হচ্ছে। এত বিপুলসংখ্যক ব্যক্তির বিচারকাজে কয়েক হাজার সাক্ষ্য সাবুদ জড়িত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই বিচার কবে শেষ হবে সেটা কেউ বলতে পারছেন না। একই ঘটনায় বা অপরাধে দুই আইনে বিচার হবে, সেটা নিয়েও জেনারেল মঈনুল হোসেনসহ কেউ কেউ কথা তুলেছেন। এ ব্যাপারে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই। আমরা দেখতে চাই বিচারের শুরু এবং শেষ। সেই সাথে আরো দেখতে চাই ন্যায় বিচার।

২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×