কনফিডেন্স মাপার জন্য যদি বিশেষ কোনো ধরনের থার্মোমিটার থাকতো , তাহলে কিছু মানুষ জগতে আছে , যাদের সেই কনফিডেন্স লেভেল টা মাপতে গেলে, থার্মোমিটার সেকেন্ড ফুরাবার আগেই -দ্রিম- করে সশব্দে ফেঁটে যেতো ।
এভারেষ্ট পাহাড়কে এক ফুট স্কেল দিয়ে মাপতে গেলে পাগল হয়ে যাবে ।
তাই, বিশ্বাস করতে শেখো ।
যেহেতু , মাপার যোগ্য ফিতা হাতে নেই , মাপতে যেয়ো না।
বিশ্বাসে মেলায় বস্তুুু, তর্কে বহুদূর ।
যা দেখা যায় না, কিন্তু, বিশ্বাস করবার জন্য অনেক নমুনা খুঁজে পাওয়া যায়, তাকে অনুভব করতে হয়,
বিশ্বাস করতে হয় ।
একটা পিপিলীকা, গামলা জুড়ে হাটে , কিন্তুু, একটা বিরাট গামলাকে এক সাথে দেখতে পায় না ।
একটা মানুষ একটা গামলা আর কিছূ পিপিলীকাকে এবং গামলায় রাখা চিনি , সবই দেখতে পায় ।
একজন আর্কিটেক্সার একটি খালি জায়গায় কল্পনা শক্তি দ্বারা বিরাট স্থাপনা কল্পনা করতে পারে , সেজন্য যদি সে ১০০ তলা টাওয়ারের ফাউন্ডেশন চূড়ান্ত পর্যায়ে শেষ করে আনে- দূর থেকে মানুষ তা দেখতে পায় না । কারন- ফাউন্ডেশন করা হয় , সমতল এর অনেক নীচে , খোদাই করে ।
কাছে এসে নীচে উঁকি দিলে দেখা যায় ।
মজার ব্যপার হলো - উপর দিকে বিল্ডিং বাড়তে সময় লাগে খুব কম ।
মূল খরচাটা আর সময়টা যায় ফাউন্শেন এ ।
মোটা বুদ্ধির াধিকাংশ সাধারন মানুষ এর কাজ হচ্ছে ফ্লোরকে মূল্যায়ন করা।
ফ্লোর তো কিছু না , ঢালা্ই দাও , ছাদ বানাও ।
দেয়াল করো্ । এই তো !!
টাওয়ার কিনতে না পারো.
সামর্থ্য , প্রয়োজন, লাভ থাকলে, ফ্লোর কিনতে অসুবিধা কোথায় ?
হ্যা, এটা সত্যি, ভূমিকম্পে ভেঙে পড়তে পারে ।
তুমি, অনি/ৎম্চয়তার কথা বলছো্ ,
আর আমি , নিশ্চিত বিশ্বাসে, অনিশ্চয়তাতে পেরুবার কথা বলছি।
চোখ বুঝে বিশ্বাসের কথা বলছি না ।
মেধা আর যোগ্যতা থাকলে যাচাই করে নাও।
আর হ্যা, ইন্স্যুরেন্স কাভারেজের মতো অন্য কোনো ব্যাকআপ নিরাপত্তা বেষ্টনি থাকলে , এতো চিন্তা কীসের ?
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১