somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প ঃ মেরু ভল্লুকদের রাজা (সংকলিত)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মেরু ভালুকদের রাজা[

মূল : ফ্রাঙ্ক বাউম
ভাষান্তর : বিদ্যুত



[লেখক পরিচিতি : খ্যাতনামা আমেরিকান লেখক ও চিত্র পরিচালক ফ্রাঙ্ক বাউমের জন্ম ১৮৫৬ সালের ১৫ মে নিউইয়র্কে। উপন্যাসের পাশাপাশি শিশুতোষ গল্প লিখে তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন খ্যাতির শীর্ষে। ‘দি ওয়ান্ডারফুল উইজার্ড অফ ওজ’ তার সর্বাধিক পাঠকনন্দিত শিশুসাহিত্য। ৫৫টি উপন্যাস, ৮২টি ছোটগল্প আর ২০০টি কবিতা লিখে তিনি সমৃদ্ধ করে গেছেন আমেরিকান সাহিত্যকে। ফ্রাঙ্ক বাউমের মৃত্যু ১৯১৯ সালের ৬ মে।]

মেরু ভালুকদের যে রাজার কথা আমি বলছি, সে থাকতো সুদূর উত্তর মেরুর বরফ-ঢাকা এক রাজ্যে। বয়সে একটু বুড়ো হলেও সে ছিলো অনেক জ্ঞানী আর খুব বন্ধুবৎসল। ঘন সাদা লোমে ঢাকা ছিল তার বিশাল রাজসিক দেহ। সূর্যের আলোয় তার ধবধবে সাদা লোমগুলো চকচক করতো ঠিক খাঁটি রুপোর মতোই। তার নখগুলো ছিলো যেমন শক্ত তেমনই ধারালো। খুব সহজেই পিচ্ছিল বরফের ওপর দিয়ে হাঁটতে কিংবা জোরে দৌড়াতে পারতো সে। আর এমন শক্ত আর ধারালো নখের কারণেই সে ছিলো দক্ষ শিকারী।

ভালুকরাজকে দেখলেই মেরু রাজ্যের সব সিল মাছদের আত্মারাম একবারে খাঁচাছাড়া হয়ে যেতো, ভয়ে তারা পালিয়ে যেতো দিকবিদিক যেকোনো নিরাপদ আশ্রয়ে। কিন্তু গাংচিলদের সে ছিলো খুবই প্রিয়পাত্র। কারণ তার শিকারের মাংসে ওরাও যে ভাগ বসাতে পারতো শেষবেলায়। রাজা ভালুক যেসব এলাকায় শিকার করতো, প্রজা ভালুকরা ভুলেও সেসব এলাকায় পা ফেলতো না। পাছে যদি রাজা ক্ষেপে যান! তবে বিপদ-আপদে কিংবা অসুখ হলে তারা ঠিকই রাজার কাছে চলে আসতো পরামর্শের জন্য।

যেসব নেকড়ের দল খাবারের আশায় মাঝেমধ্যে মেরু ভালুকদের রাজ্যে চলে আসতো, তাদের বিশ্বাস ছিলো- ভালুকরাজ হয় একজন জাদুকর, না হয় কোনো ক্ষমতাধর পরীর বরপ্রাপ্ত। কারণ এ পৃথিবীর কোনো শক্তিই আজ পর্যন্ত তার কোনো ক্ষতি করতে পারেনি। শিকার করতে গিয়ে সে খালি হাতে ফিরেছে, এমন কথা কোনোকালেই কেউ শোনেনি। তাছাড়া দিনের পর দিন, বছরের পর বছর, তার শরীর ও শক্তি এতোটাই বেড়ে যাচ্ছিলো যে সবার পক্ষে এমন মনে হওয়াটাই ছিলো স্বাভাবিক।

কিন্তু একদিন ভালুকরাজের জ্ঞান, শক্তি আর দক্ষতা কোনো কাজেই এলো না তার। অন্য দিনের মতো ওইদিনও গুহা থেকে বের হয়ে সে যাচ্ছিলো শিকারের খোঁজে। পথে চোখে পড়লো গ্রীষ্মের তাপে বরফ গলে তৈরি হওয়া আঁকাবাঁকা পথে ভাসমান এক জলযান। আরোহী ছিলো কয়েকজন মানুষ। এমন অদ্ভুত প্রাণী এর আগে কখনো দেখেনি সে। তাই খাবারের আশায় গন্ধ শুঁকে শুঁকে এগিয়ে গেলো নৌকাটির দিকে। কিন্তু পানির কাছাকাছি পৌঁছানো মাত্রই বিকট এক শব্দে চমকে উঠলো সে। কিছু একটার ধাক্কায় ধপাস করে পড়ে গেলো শক্ত বরফের ওপর। তার বিশাল দেহটি কাঁপতে কাঁপতে অসাড় হয়ে গেল। শত চেষ্টা করেও সে আর উঠে দাঁড়াতে পারলো না। তার চোখের সামনের সাদা বরফের রাজ্য মুহূর্তেই ঢেকে গেল গাঢ় অন্ধকারে।

জ্ঞান ফেরার পর সারা দেহে প্রচণ্ড ব্যথা টের পেলো সে। ভালুকরাজ লক্ষ্য করলো, তার সব লোম তুলে নিয়ে গেছে সেই অদ্ভুত প্রাণীগুলো। তার নিথর দেহ যখন পড়েছিলো সাদা বরফের ওপর, তখন আকাশে চক্কর দিচ্ছিলো হাজার হাজার গাংচিল। ওরা বলাবলি করছিল, শেষ পর্যন্ত কী ভালুকরাজ মারাই গেলেন! তবে কি আজ আমাদের বন্ধুর মাংসই খেতে হবে শেষপর্যন্ত!

কিন্তু যখন তার লোমহীন দেহটি খানিক নড়ে উঠলো আর মুখ থেকে ক্লান্ত গোঙানির শব্দ শোনা গেল তখন গাংচিলেরা নিশ্চিত হলো যে নাহ্ তাদের বন্ধু জীবিতই আছে। একটি গাংচিল বলে উঠলো, নেকড়েদের কথাই ঠিক। ভালুকরাজ এক মহান জাদুকর। মানুষরাও তাকে হত্যা করতে পারেনি। কিন্তু লোমহীন দেহে তার খুব কষ্ট হচ্ছে। আমরা কি নিজেদের পালকগুলো ধার দিয়ে তার বন্ধুত্বের প্রতিদান দিতে পারি না?

প্রস্তাবটি অন্য গাংচিলদেরও মনঃপূত হলো। ডানার নিচের নরম পালকগুলো ঠোঁট দিয়ে তুলে তুলে তারা ঢেকে দিল রাজার লোমহীন দেহ। তারপর সমস্বরে বললো, হে সাহসী বন্ধু! তোমার হারিয়ে যাওয়া ঝাঁকড়া লোমের মতো আমাদের এই পালকগুলোও নরোম আর সুন্দর। হিমশীতল বাতাস থেকে এগুলো তোমাকে রক্ষা করবে। তোমার শরীরকে উষ্ণ রাখবে তারা। মনে সাহস রাখো বন্ধু! আমরা তোমার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

গাংচিলদের কাছ থেকে বন্ধুত্বের এমন অসাধারণ প্রতিদান পেয়ে সব দুঃখ-কষ্ট ভুলে গেল ভালুকরাজ। আগের মতোই সাহস আর শক্তি ফিরে পেলো সে। ধীরে ধীরে গাংচিলদের পালকগুলো এমনভাবে তার শরীরে গেঁথে গেল যেন ওগুলোই তার হারিয়ে যাওয়া সেই রূপালি লোম। বেশিরভাগ পালকই ছিল সাদা। তবে ধূসর-রঙা গাংচিলদের পালকের কারণে তাকে অদ্ভুতও লাগছিল খানিকটা।

গ্রীষ্মের বাকি দিনগুলো এবং তারপরের অন্ধকার ছয় মাস নিভৃতেই কাটিয়ে দিলো শ্বেতভালুকদের রাজা। একমাত্র শিকার করা ছাড়া অন্য কোনো কারণেই গুহা থেকে বের হতো না সে। তবে শরীরে পাখির পালক লাগানোর কারণে সে মোটেই লজ্জিত ছিল না। কিন্তু তারপরও নিজের জ্ঞাতিভাইদের পুরোপুরি এড়িয়ে চলতেই পছন্দ করতো সে। তার ওই নিঃসঙ্গ দিনগুলোতে সে শুধু মানুষ নামের ক্ষতিকর প্রাণীগুলোর কথাই ভেবেছে।

তার স্মৃতিতে বারবার হানা দিয়েছে পিলে চমকানো সেই বিকট শব্দ। সেই দুঃখের দিনগুলোতে ভালুকরাজ সঙ্কল্প করেছিল এমন বিপজ্জনক প্রাণীদের ধারেকাছেও সে আর যাবে না কখনো। কারণ, ওই ঘটনা তার জ্ঞান আর অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করেছিল।

অনেক দিন পরের কথা। রাতের চাঁদ খসে পড়ার পর আকাশে হাজির হলো নতুন গ্রীষ্মের প্রথম সূর্য। শ্বেত ভালুকদের রাজ্যে ফিরে এলো ঝলমলে রোদ, সাতরঙা রংধনু আর নীল জলে সাদা হিমগিরি। গ্রীষ্মের প্রথম দিনেই দুটি শ্বেত ভালুক শিকারের কায়দা-কানুন নিয়ে শলাপরামর্শের জন্য চলে এলো তাদের রাজার গুহায়।
কিন্তু রাজার বিশাল দেহে লোমের বদলে গাংচিলের পালক দেখে বিদ্রূপের হাসি হাসলো তারা। একটিতো বলেই ফেললো, আমাদের মহান রাজা পাখি হয়ে গেছেন! পালকওয়ালা শ্বেত ভালুকের কথা কে কবে শুনেছে? এ কথা শুনে ভালুকরাজ ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলো। তার ধারালো নখের এক আঁচড়েই মেরে ফেললো সেই ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করা প্রজা ভালুকটিকে।

আর অন্যটি ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেলো তার সঙ্গী-সাথীদের কাছে। রাজার এমন অদ্ভুত পরিবর্তনের কথা সে দ্রুত জানিয়ে দিলো পুরো রাজ্যে। শ্বেত ভালুকেরা জরুরি বৈঠকে বসলো বরফ ঢাকা এক বিশাল মাঠে। সেখানে রাজার অদ্ভুত পরিবর্তন নিয়ে দীর্ঘক্ষণ চললো গুরুগম্ভীর সব আলোচনা আর নানান তর্ক-বিতর্ক।

কেউ একজন বললো, আসলে সে আর এখন ভালুক নয়। তাকে পাখিও বলা যায় না। সে এখন অর্ধেক ভালুক, অর্ধেক পাখি। আর এ কারণেই সে আমাদের রাজা থাকার অযোগ্য।

তার পরিবর্তে কে আমাদের রাজা হবে? জিজ্ঞেস করলো অন্য একটি ভালুক।
ওই পাখি-ভালুকের সঙ্গে যুদ্ধ করে যে জয়ী হতে পারবে, সেই হবে আমাদের রাজা। বৃদ্ধ এক ভালুক ঘোষণা করলো। যার গায়ে শক্তি বেশি, সেই কেবল আমাদের শাসন করতে পারে।

দীর্ঘক্ষণ চুপ করে থাকার পর দানবাকৃতির আরেকটি শ্বেত ভালুক সামনে এসে দাঁড়ালো। তার নাম ছিল উফ্। সে বললো- আমি তার সঙ্গে যুদ্ধ করবো। আমার জাতিতে আমিই সবচেয়ে শক্তিশালী। আমিই হবো শ্বেত ভালুকদের রাজা।

তার এই কথা সবাই মাথা ঝুঁকিয়েই মেনে নিলো। রাজার কাছে পাঠানো হলো বিশেষ দূত। জানিয়ে দেয়া হলো, তাকে যুদ্ধ করে হারাতে হবে উফ্কে। তা না হলে ছাড়তে হবে রাজ্য। বিশেষ দূত রাজাকে গিয়ে বললো, যার গায়ে পাখির পালক সে কখনো ভালুক হতে পারে না। আর যে দেখতে আমাদের মতো, রাজা হিসেবে তাকেই আমরা মান্য করবো।

‘আমি পালক পরি কারণ আমার তা ভালো লাগে।’ গর্জন করে উঠলো ভালুকরাজ। ‘তাছাড়া আমি কি জাদুকর নই? তবে তারপরও আমি যুদ্ধ করবো। যদি উফ্ আমাকে হারাতে পারে তবে আমার বদলে সেই হবে তোমাদের রাজা।’

ভালুকরাজ তার বন্ধু গাংচিলদের কাছে গেলো। আসন্ন এই যুদ্ধের কথা তাদেরকে জানালো। গভীর আত্মবিশ্বাস নিয়ে বললো, আমিই জয়ী হবো। আমার প্রজারা এখনো ন্যায়ের পথেই আছে। তাদের মতো একজনকেই তারা রাজা হিসেবে পেতে চায়।

সবকিছু শুনে গাংচিল বললো, মানুষের রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা এক ঈগলের সঙ্গে গতকাল আমার কথা হয়েছে। সেখানে রূপার মতো চকচকে লোম দিয়ে তৈরি একটি পোশাক সে দেখেছে। আমার ধারণা, ওগুলো আপনারই লোম। আপনি চাইলে একশো গাংচিল পাঠিয়ে আমি সেই পোশাক এনে দিতে পারি।

‘ওদের পাঠিয়ে দাও’ রানী গাংচিলকে ভালুকরাজ বললো। নির্দেশ পেয়েই সেই একশো গাংচিল উড়ে গেল দক্ষিণে- মানুষের রাজ্যের দিকে। টানা তিন দিন, তিন রাত ওরা চষে বেড়ালো গ্রামের পর গ্রাম, শহরের পর শহর। ওরা ছিল সাহসী, জ্ঞানী আর বুদ্ধিমান। ঠিক চতুর্থ দিনের মাথায় এক ঘোড়ার গাড়ির পেছনের আসনে ওরা খুঁজে পেলো সেই পোশাক। সেটাকে নিয়ে আবারো এক সঙ্গে উড়ে চললো মেরুরাজ্যের দিকে। সপ্তম দিনে লড়াই হওয়ার কথা, তার আগেই পৌঁছতে হবে তাদের, কিন্তু ইতিমধ্যেই দেরি করে ফেলেছিলো ওরা।

অন্যদিকে শক্ত বরফে নখ ঘষে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলো ভালুকদের রাজা। এক কামড়ে একটি বড় সিল মাছের হাড়গোড় ভেঙে দিয়ে দাঁতের শক্তিও পরীক্ষাও করেছিলো সে। আর রানী গাংচিল দলবল নিয়ে তার গায়ের পালকগুলো সাজিয়ে দিয়েছিলো সযত্নে।
দেখতে দেখতে সপ্তম দিন এসে গেলো। কিন্তু একশো গাংচিলের কোনো হদিসই নেই! ওদের প্রতীক্ষায় সবাই তাকিয়ে থাকতো দক্ষিণ আকাশের দিকে। যথাসময়ে মেরু রাজ্যের সব শ্বেত ভালুক উপস্থিত হলো রাজার গুহার সামনে। পরে উপসি'ত হলো রাজা হওয়ার দাবিদার সেই ভালুক উফ্।

নিজের শক্তি আর সাহসের ওপর অগাধ বিশ্বাস তার। ‘আমার এক আঁচড়ে ওই পাখি-ভালুকের সব পালক কোথায় উড়ে যাবে!’ অহঙ্কার করে বললো উফ্। অন্যরাও হেসে উৎসাহ দিলো তাকে। লড়াইয়ের আগে লোম ফিরে না পেয়ে মন খারাপ ছিলো ভালুকরাজের। তারপরেও নিজের সিদ্ধান্তে সে ছিলো অটল। রাজসিক ভঙ্গিতেই গুহা থেকে বের হয়ে এলো সে। প্রচন্ড গর্জনে কাঁপিয়ে তুললো আকাশ-বাতাস। সেই গর্জন শুনে তো উফ্-এর আধমরা অবস্থা!

উফ্ বুঝতে পারলো এমন জ্ঞানী আর মহাশক্তিধর রাজার সঙ্গে লড়াই করা যেনতেন ব্যাপার নয়। কিন্তু রাজাকে দুই-এক ঘা দেয়ার পরে তার আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেলো কয়েক গুণ। সে চিৎকার করে বলে উঠলো, ‘কাছে আয়, আরো কাছে আয়, পাখি-ভালুক! আমি তোর সব পালক তুলে নেবো।’

তার এই ঔদ্ধত্যে ভালুকরাজ ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলো। পাখির মতো গা ঝাঁড়া দিয়ে বিশাল দেহ নিয়ে সে ঝাঁপিয়ে পড়লো তার প্রতিপক্ষের ওপর। তার ধারালো নখের এক আঁচড়ে ডিমের খোসার মতো পটপট শব্দে ভেঙে গেল উফ্-এর মাথার শক্ত খুলি। আর তার নিথর দেহটি লুটিয়ে পড়লো রাজার পায়ের সামনে।

উপস্থিত ভালুকেরা আতঙ্কিত হয়ে যখন উফ্ এর এই নির্মম পরিণতি দেখছিলো, তখন দক্ষিণের আকাশ কালো করে ফিরে এলো সেই একশো গাংচিল। উড়ে এসে ভালুক রাজার গায়ে তারা জড়িয়ে দিলো তারই লোম দিয়ে তৈরি সেই পোশাক। সূর্যের কিরণে রূপার মতোই ঝলমল করে উঠলো সেই সাদা লোম। শ্রদ্ধায় সবাই একসঙ্গে মাথা নত করলো মহান রাজার সামনে।

মেরু রাজ্যের সব শ্বেত ভালুকেরা আর বন্ধু গাংচিলেরা তাদের জ্ঞানী ও সম্মানিত রাজাকে আবার দেখতে পেলো সেই পুরনো চিরচেনা রূপেই।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×