
কন্যাদের,এবং মহিলাদের। আর এই ঈদকে আয়োজন করতে অভিভাবক বা গৃহকর্তা যিনি
সবাইকে ঈদের খুশি করতে করতেই ক্লান্ত।
উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্যদের ঈদঃ
আমরা সকলেই জানি উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্যদের ঈদের সঙ্গে নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যদের
ঈদের পার্থক্য অনেক। উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্যদের ঈদের বাজেট অনেক বড়, কেউ কেউ ঈদ করতে
বিদেশে ইতিমধ্যে চলে গেছেন। তাদের ঈদ আনন্দ একদিনের যা খরচ হয় নিম্নবিত্ত বার্ষিক গড়ে
এক বছরে মোট খরচের এক তৃতীয় অংশ। আমার ধারণা।।
নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যদের ঈদঃ
আমরা অনেকেই জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যদের ঈদঃ এবং নিম্নবিত্ত পরিবারের ঈদ,
হয়তো নিত্যদিনের কেনাকাটা চেয়ে একটু বেশি কেনাকাটা করে থাকেন
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণীর।
ঈদ মানে ধনীদের দুঃখঃ এই দুঃখ শুধু গরিবের তা নয় ধনীদের, শিল্পপতির,
এবং ব্যবসায়ীদের যে যার অবস্থানে মুনাফা কম হলে বা লাভ কম হলে ,
দুঃখ প্রকাশ করে থাকে।।
ঈদ মানে গরিবের দুঃখ....
এই দুঃখ হৃদয় বিদারক দৃশ্যের ঘটনা, বাস্তব এর ক্ষেত্রে মর্মান্তিক বাস্তব উপন্যাস
অনেকে ঈদের, ছুটি পান না, বেতন পান নাই, পরিবারের ঈদ মাটি। আবার
অনেকের ঈদে কেনাকাটা করার মত টাকা নেই। কেউকে বলতে পারে না ।
সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের গোপনে কান্না ধরে রাখতে পারে না।
ঘরের ভেতর যারা সংসারে ভালো মন্দ বোঝার ক্ষমতা আছে তারা ঈদ কে
ঈদ না মনে করে পরিস্থিতি নিজেকে মেনে নিয়ে কোন একভাবে কাটিয়ে দেন।
অবুঝ শিশুঃ ছেলে মেয়ে তারা জানে না বাবার টাকা নেই তারা সব ছেলে মেয়েদের মত
ঈদের নতুন জামা কাপড়, জুতা চায়।তাদের না এনে দেওয়ার তার, ঈদ আনন্দ মাটি
আর কান্না বোঝানোর মত ক্ষমতা আমার নেই।
আসুন তাদের পাশে দাঁড়াইঃ গোপনে তাকে সাহায্য করি । টাকা দিয়ে হোক আর কেনাকাটা দিয়ে হোক।
গোপনে দিলে তার আত্মমর্যাদা রক্ষা হয়, সমাজে কাছে সে ছোট হয় না।
আপনি তাকে সাহায্য করেছেন , আল্লাহ খুশি আল্লাহ দেখলেই হবে।
মোবাইল ছবি করে ফেসবুক পোস্ট করে জনপ্রিয়তা অর্জন মধ্যে সার্থকতা নেই।
এই মহৎ ক্ষণিকের, সামান্য গোপনে সাহায্য করে
মহৎ মনের মানুষ হতে পারেন শুধু একটা আত্নবিশ্বাস থেকে।।
সবার ঈদ ভালো কাটুক

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


