সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিলাম।
এর ইতিহাস, কে? কবে? কখন? কিভাবে এই সোস্যাল নেটওয়ার্কটি তৈরী করে? বাংলাদেশে বর্তমানে এর ইউজার কত (আনুমানিক)?
যারা নেট ইউজ করেন নিয়মিত তাদের প্রায় প্রত্যেকের ফেসবুক আইডি রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে এর বিস্তৃতি এতো বেড়েছে যে অনেক ক্ষেত্রে তথ্য ও অনেক পার্সোনাল ছবির অপব্যবহার হচ্ছে। মেয়েদের অনেক ছবি চুরি করা হচ্ছে। আবার ফেক আইডি দিয়ে মানুষকে প্রতারণার ফাদে ফেলা হচ্ছে। তবুও মানুষ বিশ্বাস করছে বন্ধুকে। কিন্তু আসলে এ বন্ধু কতটুকু নিরাপদ?
ফেসবুকে পূরাতন ও দূরের বন্ধুকে কাছে রাখার অন্যতম জনপ্রিয় পন্থা। কিন্তু তার মাঝেই নতুন বন্ধু হয়ে ফেক আইডি দিয়ে আপনার ইমোশন হ্যাকিংয়ের অপপ্রয়াস চালাচ্ছে কেউ। তাই এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন চাই সবারই।
মেয়েদের আইডিগুলোতে ফ্রেন্ড রিক্যোয়েস্টের অত্যাধিক চাপ দেখে কোন মেয়েই সুখী হবার কারণ নেই। কারণ এতে আপনার নতুন বন্ধুটি আপনার ছবি বা মোবাইল ভিডিও চুরি করে তা ছরিয়ে দিতে পারে সুপার ইম্পোজ করে। অতএব সাবধান! বুঝে শুনে পা ফেলুন
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৪৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



