আমাদের এলাকাতে যে লোকটি ছিল বাসের হেল্পার সে এখন বড় বড় বিল্ডিং এর মালিক। সে এখন একজন প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ। প্রতিদিন তার চাঁদাবাজির কারনে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ। এদের নামে থানায়ও অভিযোগ করে লাভ হয় না। পুলিশ এইসব নেতাদের সাথে আঁতাত করেছে। প্রতি পাঁচ বছর পর পর উচিত সেনা শাসন ফিরিয়ে আনা। যাদের পাঁচ বছরে পাখা গজিয়ে যায়, তাদের পাখা কেটে আবার মাটিতে নামিয়ে আনার জন্য। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন জরুরী অবস্থা ঘোষণার মত পরিস্থিতি এখনও হয় নি। নিজে তো চলেন বিশেষ প্রোটকলে অবস্থা তিনি বুঝবেন কিভাবে?
ছোট একটা ঘটনা বলি, এক ব্যবসায়ীকে প্রতিদিন হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয় কিন্তু আগে কখনো দিয়ে হয় নি। দ্বিতীয়বার আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার কারনে চাঁদাবাজি শুরু করেছে।একদিন আমি প্রত্যক্ষ সামনে থেকে দেখেছি
নেতাঃ এই ট্যাকা দে
ব্যবসায়িঃ ভাই আজকে ব্যবসা হয়নাই, টাকাও নাই।
নেতাঃ এতসব বুঝি না, আমরা রাজনীতি করি আমাদের টাকা লাগে। বুঝছেন? না দিতে পারলে ব্লা ব্লা..........................।।
নেতা অবশেষে প্রতিদিনের ৫০০ টাকা নিয়ে বিদায় হয়।
কে ক্ষমতায় আসল কে গেল সেটা নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নাই, কিন্তু এইযে ছাত্র, পুলিশ, এলাকার নেতা সবাইকে সন্ত্রাসী/চাঁদাবাজ বানানোর জন্য বর্তমান সরকারই দায়ী। আগে ছাত্র - সন্ত্রাস-চাদাবাজ সব আলাদা সংজ্ঞা ছিল কিন্তু এখন ছাত্ররাই সন্ত্রাসে পরিনত হয়েছে। নির্বাচনের মাধ্যমে এর সন্ত্রাস দূর হবে না, দরকার সেনা শাসন। অনেকেই বলবে, গণতন্ত্রের দেশে সেনা শাসন অবৈধ, তাহলে তাদের জন্য বলি, আপনারা এইবার রাস্তা মাপেন।