অ্যাপল থেকে অবসরে গেলেন স্টিভ জবস
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
টেক জায়ান্ট অ্যাপলের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন স্টিভ জবস। ২৪ আগস্ট বুধবার তিনি অ্যাপলের সিইও পদটি ছেড়ে দেবার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি পদ ছেড়ে দেওয়ায় অ্যাপল সিইও পদের দায়িত্ব পেয়েছেন চিফ অপারেটিং অফিসার টিম কুক। স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে নিজ হাতে গড়া ওই প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদটি ত্যাগ করেছেন বলেই জানা গেছে। গ্যারেজ থেকে শুরু হওয়া অ্যাপল এখন বিশ্বের সেরা প্রযুক্তি কোম্পানি। বলা হচ্ছে, অ্যাপলের কোষাগারে যে পরিমাণ সম্পদ রয়েছে তা যুক্তরাষ্ট্র সরকারেরও নেই। কিন্তু সাফল্যের এ চূড়ায় উঠতে অ্যাপলকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। আর এ পথের কাণ্ডারি ছিলেন স্টিভ। তবে, স্টিভ জবসের সরে যাওয়ার পেছনে অন্য কোনো কারণও থাকতে পারে বলেই খবর চাউর হয়েছে।
সম্প্রতি খবর রটেছিলো, অ্যাপলের বোর্ড মেম্বাররা রুদ্ধদ্বার এক বৈঠকে বসেছিলেন। সে সভাতেই স্টিভ জবসকে সরিয়ে দেবার পরিকল্পনা আঁটা হয়েছিলো। অবশ্য, একথা নিজেও জানতেন স্টিভ জবস। তার নিজেরও ইচ্ছা ছিলো, সরে দাঁড়ানোর। তাই ২৪ আগস্টকেই বেছে নিলেন পদ ছাড়ার তারিখ হিসেবে।
কিছুদিন ধরেই স্টিভ জবস টের পাচ্ছিলেন শরীর ঠিক তার কথা শুনছে না। খবর রটেছিলো, স্টিভ জবসের আয়ু ফুরিয়ে আসছে। অনেক বিশেষজ্ঞ তো তার ছবি দেখেই বলে দিয়েছিলেন, আর মাত্র কয়দিন স্টিভ জবস! তবে, সেসব তোয়াক্কা না করেই তিনি অ্যাপল সামলেছিলেন। তবে, তিনি নিজেকে বিশ্রাম দিতে মেডিকেল লিভ নিয়েছিলেন তিনবার।
স্টিভ জবসের নিন্দুকেরও অভাব ঘটেনি। অনেকেই স্টিভ জবসকে মনে করেন ‘একনায়ক, যিনি কোম্পানি চালান নিজের হাতে।’ ক্যান্টিনের খাবারের মেনু থেকে অ্যাপল পণ্যের বিকিকিনি কোনটাই তার নজর এড়িয়ে যায় না। পান থেকে চুন খসলেই স্টিভের এক মুহূর্ত লাগে না কঠিনতম সিদ্ধান্তটি নিতে।’
স্টিভের জীবন কেমন ছিলো, কেমনই বা ছিলো আচরণ, ব্যক্তিগত মতাদর্শ এমন অজানা অনেক কথা নিয়েই বিখ্যাত জীবনীকার ওয়াল্টার আইজ্যাকসনকে একটি বায়োগ্রাফি লেখার অনুমতি দিয়েছিলেন স্টিভ। সে বায়োগ্রাফি অক্টোবর ১৫ তারিখেই বাজারে চলে আসবে। সম্ভবত এ বায়োগ্রাফিটিতে ব্যক্তি স্টিভকে পাওয়া যাবে অনেকটাই।
স্টিভ জবস অ্যাপল হেডকোয়ার্টারকে নতুন করে দেখতে চেয়েছেন। সেজন্যই সম্প্রতি স্পেসশিপ আকারের হেডকোয়ার্টার তৈরির কাজে হাত দিয়েছে অ্যাপল। কুপারটিনোর এ হেডকোয়ার্টার দেখে মনে হবে আকাশ থেকে কোনো মাদারশিপ যেনো নেমে এসেছে! আর এটা দেখে অ্যাপলের ‘ভবিষৎদ্রষ্টা’ স্টিভকেই যেনো মনে রাখে বিশ্ববাসী।
অ্যাপল পণ্যের একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য দাঁড় করাতে পেরেছেন স্টিভ জবস। অ্যাপলের প্রতিটি পণ্যের সঙ্গে একটা করে ইংরেজি ছোট হাতের ‘আই’ দিয়েই শুরু করার প্রচলন টা তারই। যেমন, আইপড, আইফোন, আইম্যাক। এ ধারায় তার বায়োগ্রাফিটিরও নাম হতে যাচ্ছিল ‘আইস্টিভ: দ্য বুক অফ জবস’। তবে, শেষমেশ, লেখক আইজ্যাকসন তার স্ত্রী-কন্যার অনুরোধে সহজ নাম ‘স্টিভন জবস’ রেখেছেন’।
ব্লু জিনস, টার্টলনেক ফুল হাতা কালো টিশার্ট আর কেডস পরিহিত স্টিভ মানেই আইকনিক অ্যাপল আর সাফল্যের প্রতিমূর্তি। তবে, স্টিভের সাফল্য একবারে আসেনি। তাকেও পার হতে হয়েছে চড়াই উৎরাই। ইনটেলের চাকরি ছেড়ে দিয়ে স্টিভ জবস এবং স্টিভ ওজনিয়াক মিলে যে অ্যাপল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাকে নানা চড়াই-উৎরাই পার হতে হয়েছে, ঘটেছে নানা ঘটনা। কর্পোরেট ক্যু-র মাধ্যমে প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসকে অ্যাপল থেকে বের করে দেয়া হয়েছিলো। এরপর প্রতিষ্ঠানটি লোকসানের দায়ে ডুবতে বসেছিলো। কিন্তু ১৯৯৭ সালে স্টিভ জবস আবার ফিরে অ্যাপলকে দাঁড় করান।
২০০১ সালে স্টিভ জবস প্রতিষ্ঠানটির পণ্য পরিকল্পনায় ব্যপক পরিবর্তন আনেন এবং প্রতিষ্ঠানটি কম্পিউটারের পাশাপাশি ইলেকট্রনিক ডিভাইস তৈরি করতে শুরু করে। এই সিরিজের প্রথম পণ্য ছিলো গান শোনার যন্ত্র আইপড। এরপর পণ্য তালিকায় যোগ হয় আইফোন।
মূলত কম্পিউটারের পাশাপাশি ইলেকট্রনিক পণ্যের সাফল্যের সঙ্গেসঙ্গেই শুরু হয় অ্যাপলের জয়যাত্রা। পাশাপাশি স্টিভ জবসের নেতৃত্বেই দূরদর্শী কম্পিউটিং পণ্য হিসেবে যোগ হয় পাওয়ার ম্যাক, আইম্যাক, ম্যাকবুক, এবং সর্বশেষ যোগ হয় বাজার-ছাপানো আইপ্যাড।
চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি থেকে স্বাস্থ্যগত কারণে দ্বিতীয় বারের মতো ছুটিতে যান ৫৬ বছর বয়সী স্টিভ। তিনি অর্নিদিষ্ট কালের জন্য ছুটি চেয়েছিলেন। তবে, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণেই সংবাদ শিরোনামে এসেছেন তিনি। তিনি আইপ্যাড ২ বাজারে আনার সময় ছুটি ভেঙ্গে চলে এসেছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ছুটিতে থাকলেও অ্যাপলের সব খুঁটিনাটিই খেয়াল করতেন। বিশেষজ্ঞরা তার বিষয়ে বলেন, ‘কাজের লোক, যে কিনা কাজ ছাড়া থাকতে পারে না।’
পদত্যাগপত্র
২৪ আগস্ট অবসরে যাওয়া স্টিভ জবস অ্যাপল বোর্ড বরাবর পাঠানো সংক্ষিপ্ত একটি চিঠিতে জবস লিখেছেন, ‘আমি সবসময়ই বলেছি, যদি এমন কোনোদিন আসে অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে আমি আমার দায়িত্ব ও প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছি না, তবে আমিই সেটি প্রথম জানাবো। অপ্রত্যাশিতভাবে সেই দিনটি এসেছে। আমি অ্যাপলের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি।’
জবস চিঠিতে আরো লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি অ্যাপলের উজ্জ্বলতম এবং উদ্ভাবনী সময় সামনেই এবং আমি আগামী সময়ের দিকে তাকিয়ে আছি যেখানে নতুন কোনো ভূমিকায় আমি এর সাফল্যে অবদান রাখতে পারবো।’
চিঠিতে জবস সব সহকর্মীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
প্যানক্রিয়েটিক ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ফলে স্টিভ জবসের পাকস্থলী প্রতিস্থাপন করতে হয়। সৃজনশীলতা ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন জবসের অসামান্য দক্ষতার কারণে অ্যাপল বিশ্বের অন্যতম প্রধান কম্পিউটার প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। ক্রমে অ্যাপল ও স্টিভ জবস সমার্থক হয়ে ওঠে।
২০০৪ সালের অগাস্টে স্টিভ জবসের শরীরে এই বিরল ক্যান্সার ধরা পড়ে। তখন অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাকে ক্যান্সারআক্রান্ত টিউমার অপসারণ করতে হয়। ২০০৯ সালে জবসকে পাকস্থলী প্রতিস্থাপন করতে হয়। এরজন্য তিনি প্রায় দুই মাস ছুটিতে ছিলেন।
সর্বশেষ ২০১১ সালের জানুয়ারিতে ছুটি নেন তিনি। এরপর ছুটিতে থাকা অবস্থাতেই ২৪ আগস্ট বুধবার তিনি অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পদ ত্যাগের ঘোষণা দেন।
প্রোফাইল
স্টিভেন পল জবস ১৯৫৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। স্টিভ জবস, স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন মিলে ১৯৭০ সালে অ্যাপল কম্পিউটার প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর তিনি পিক্সার স্টুডিও এবং নেক্সট নামে আরো দুটি সফল প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।
জবস জন্মেছিলেন স্যান ফ্রান্সিস্কোতে। কিন্তু সুখকর ছিলো না তার ছোটোবেলা। জন্মের পরপরই তাকে দত্তক দিয়ে দেয়া হয়। পল ও ক্লারা জবস দম্পত্তি তাকে দত্তক নেন। তার নাম রাখা হয় স্টিভেন পল জবস। সামান্য ভালো খাবারের জন্য তাকে পুরো সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতো। কিন্তু তার প্রকৃত পিতা মাতা ছিলেন জোয়ন ক্যারোল এবং আব্দুল্লাহ ফাতাহ জান্দালি (সিরিয়া থেকে স্নাতোকোত্তর, পরবর্তীতে রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অধ্যাপক হয়েছিলেন)।
জবস কুপারটিনো জুনিয়র হাই স্কুলে এবং হোমস্টিড হাই স্কুলে গিয়েছিলেন। তিনি প্রায়ই হিউলেট-প্যাকার্ড কোম্পানিতে লেকচারগুলোতে অংশগ্রহণ করতেন। যেখানে পরবর্তীতে তিনি গ্রীষ্মকালীন কর্মচারী হিসাবে স্টিভ ওজনিয়াকের সঙ্গে কাজ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি হাইস্কুল শেষ করেন এবং রিড কলেজে ভর্তি হন। যদিও তিনি পরবর্তীতে কলেজ ছেড়ে দেন তার পরেও তিনি ক্যালিওগ্রাফী সহ আরো কিছু ক্লাশে যোগদান করেছিলেন। এরপরই ১৯৭৬ সালে ওজনিয়াকের সঙ্গে বাড়ির গ্যারেজে প্রতিষ্ঠা করেন ছোট্ট প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। আর তাদের অ্যাপল ১ দিয়েই শুরু হয় যাত্রা। এরপর একে একে স্টিভ জবসের হাত ধরে এসেছে আধুনিক প্রযুক্তির অনেক পণ্যই।
অ্যাপল-এর আগামীর পণ্য
স্টিভ জবস অবসরের ঘোষণা দেবার আগেই অ্যাপলকে বিশ্বের এক নম্বর কোম্পানি হিসেবে দাঁড় করিয়ে গেছেন। এখন বিশ্বের স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট বাজারে শীর্ষস্থানটিও অ্যাপলেরই। সম্প্রতি অ্যাপল নিজস্ব অপারেটিং সিস্টম ম্যাক ওএস এক্স লায়ন বাজারে এনেছে। আরও এনেছে, ম্যাকবুক এয়ার, ম্যাক মিনিসহ পাতলা ডিভাইস সংস্করণ। বাজারে আসার কথা রয়েছে আইফোন ৫ এবং আইফোন ৪ এর কমদামী সংস্করণ। আইপ্যাড ৩ বা আইপ্যাড এইচডি ঘিরেও রয়েছে প্রযুক্তিবিশ্বে অনেক উৎসাহ। এ ছাড়াও নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং পেটেন্ট করতেও অ্যাপল পিছিয়ে নেই। খবর রটেছে, নকিয়া কোম্পানি কিনে নেবার কথাও ভাবছে অ্যাপল। অ্যাপলের প্রতিদ্বন্দী হিসেবে কাউকে দেখা যাচ্ছে না। তবে, সার্চ জায়ান্ট গুগলই তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দী হতে পারে বলেই বিশেষজ্ঞদের মত।
অবশ্য, অ্যাপল তাদের প্রযুক্তি নকল করছে বলেই অন্যান্য টেক জায়ান্টদের বিরুদ্ধে মামলা করতেও ছাড়েনি। স্যামসাং, নকিয়া, মটোরোলা সব প্রতিষ্ঠানই ভুগেছে অ্যাপলের মামলায়। তবে, অ্যাপল সহজে কারো কাছে হেরে বসে নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘অ্যাপলের সাফল্য এসেছে স্টিভের নীতিতেই।’।
জবস শুন্য অ্যাপল: অ্যাপলের ভবিষ্যৎ কী?
অ্যাপলকে এক নম্বর স্থানে দাঁড় করিয়ে পদ ছাড়লেন স্টিভ। খবর রটেছে, ‘কিছুটা হলেও অসন্তুষ্টি রয়েছে স্টিভের মনে। কারণ শেষপর্যন্ত বোর্ড মেম্বাররা আর নাকি তাকে চাইছিলেন না।’ কিন্তু নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে অ্যাপল ছেড়ে দেবার ফলে অ্যাপলের বর্তমান সিইও টিম কুকের ওপর প্রত্যাশার চাপ বেড়ে যাবে বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। টিম কুক কতোটা স্টিভের উত্তরসূরী হতে পারবেন সেটা সময়ই বলে দেবে। তবে, টিম কুকও দীর্ঘদিন স্টিভের সংস্পর্শে থেকেছেন। স্টিভের অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব সামলেছেন। তিনি হয়তো স্টিভের মতো না হলেও ঠিকই অ্যাপলকে সামলে রাখবেন বলেই বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
টিম কুক
অ্যালকোহল যিনি বেশি পান করেন তাকে অ্যালকোহলিক বলা হয়। আর যিনি বেশি কাজ বা ওয়ার্ক করেন তাকে বলা হয় ওয়ার্ককোহলিক। ওয়ার্ককোহলিক শব্দটা মানায় টিম কুকের সঙ্গে। তিনিই আপাতত স্টিভের বদলে অ্যাপলের কাণ্ডারি।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন
মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)
ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)
০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন
টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন
আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।
ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।