মুল হোতা জামাত এবং সেনাপ্রধান।
এজাবৎ যা যানা যাচ্ছে
সেনাপ্রধান কলকাঠি নেড়েছে। হাসিনাকে ভাষণ দিতে দেয়নি, দিলে হয়তো পরিস্থিতি চেইঞ্জ হতে পারে এই ভয়ে
সারাক্ষণই গণভবন হেবিলি প্রোটেক্টেড ছিল।
হাসিনাও ভাষণ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলেন।
কিন্তু সেনাপ্রধান এবং জামাতের ইচ্ছা ছিল হাসিনাকে গণপিটুনির নামে হত্যা করা।
হঠাৎ প্রটেকশন উঠিয়ে দিয়ে বলে যে এখন আর সময় নেই আপনাকে চলে যেতে হবে এখনই।
ভাষণ দেওয়ার সময় নেই, মানুষের ভিড় বাড়ছে কোন হেলিকপ্টার বা বিমানও হাতে নেই, সময় লাগবে।
দেহরক্ষীদের কৌশলে হাসিনা অল্পের জন্য বেঁচে যান এবং কোনমতে অন্য একটি সাধারন গাড়িতে করে পুরাতন বিমানবন্দরে একটি এসএসএফ হেলিকপ্টার রাখা ছিল। সেটাতে করে আগরতলা যান।
সারা দিনের তান্ডবের পর ২য় দিনেও অগ্নিসংযোগ চলছে।
দেশে প্রায় কোথাও পুলিশ নাই। কত পুলিশ মারা গেছে? হাজারের উপর। অধিকাংশ থানা হামলার শিকার। ঢাকা সহ বড় শহরগুলোতে তো কথাই নাই। পুলিশ অফিসার, কনস্টেবল সব পলাতক। শুধু পুলিশ না আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী অন্য বাহিনীগুলারও একই অবস্থা। টোটালি ল লেস সিচুয়েশন। আওযামি লীগ সন্দেহে দোকান লুট লোকজনকে পিটিয়ে, জবাই করে, আগুন দিয়ে যেভাবে পারে হত্যা করছে। সেনাবাহিনীও দৃশ্বমান কিছু করছে না। তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের বিজয় পরবর্তী প্রথম দিনে যা হয়েছে দ্বিতীয় দিনেও তা চলবে মনে হচ্ছে।
খুন, খারাপী লুটপাট তো চলছেই, সাথে মিডিয়া ব্ল্যাকআউটও চলছে যাতে এসব বেশি একটা টিভিতে বা পত্রিকায় না আসে।
সংবাদপত্রের কি স্বাধীনতাটাই না ছিনিয়ে আনা হয়েছে। যা খবর, তথ্য এসেছে তার পুরোটাই দেশের পরিচিত বন্ধু বা আত্নিয়স্বজন দের মাধ্যমে।
সবচেয়ে সমস্যা বিপদে পরেছে পুলিশ সদস্যরা।
সেনাপ্রধান তার ভাষনে পুলিশের নিরাপত্তা দেয়ার কথা বা কাজে যোগ দেয়া বা ফেরার কথা কিছুই বলছে না। নিজেরাও নিরাপত্তা দিচ্ছে না।
প্রতিটি থানায় থানায় আগুন লাগানো হচ্ছে, অস্ত্র লুট চলছে। এখনো চলছে। সেনাবাহনী কোথায়।
এজাবৎ প্রাপ্ত সংবাদে এক হাজারের উপর পুলিশ মেরে ফেলা হয়েছে। সাভারে অজ্ঞাতরা গুলি চালাচ্ছে।
উত্তরাতে র গুলি করে ১২ জন মেরে ফেলেছে। আর্মি কোথায়????
মনে হচ্ছে আইয়ুবের মত রায়টের সময় হত্যাকান্ড চালানোর দু দিন 'ফ্রী টু অল' করে দিয়েছে সেনাপ্রধান।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




