অবশেষে রামপুরায় দুই সন্তান হত্যার ঘটনায় মায়ের বিরুদ্ধে বাবার মামলা।মায়ের স্বীকারোক্তি; কিন্তু রহস্য কি রয়েই গেলনা ?সামাজিক মূল্যবোধের অভাব বা অবক্ষয়ের জন্য মায়েরা হত্যা করতে পারে নাড়ী ছেড়া নিজ সন্তানকে? আমার কিন্তু বিশ্বাস হয়না।আমি মনেকরি র্যাব তারাহুরা করেই কেসসটির ইতিটানতে চাচ্ছে।
২০০৮ সালে এমনি একটি হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের উত্তরপ্রদেশ নইদার ১৪ বছরের কিশোরী অরুশি তেলোয়ার এবং তাদের ভৃত্য হেমরাজের ডাবল মার্ডার নিয়ে তোলপাড় উঠেছিল।সেই হত্যাকান্ডেও পুলিশ প্রথমে তার বাবা মাকে গ্রেফতার করেন।এবং একসময় পর্যাপ্ত সাক্ষীর অভাবে মামলাটা খারিজ করে দেন,বাবা মা জেল থেকে মুক্তি পান।
কিন্তু মিডিয়া এবং সামাজিক আন্দোলনের প্রচন্ড চাপে পড়ে সরকার সেই কেস পুনরায় চালিয়ে যেতে বাধ্য হোন।কেসটি সিবিআইয়ের হাতে যাওয়ার পর দেখা যায় বেশীরভাগ ক্লুই পুলিশ নষ্ট করে ফেলেছে! অবশেষে মা বাবাকেই অপরাধী করে তাদের যাবতজীবন জেল দেন।কিন্তু এখনো তারা মনে করেন এর পেছনে অন্যকেঊ ছিল,বাবা মা নয়।
কাহিনীটি নিয়ে ইতিমধ্যে বই বেড়িয়েছে।আর ২০১৫তে দুইটা হিন্দি সিনেমা(TALVAR এবং RAHASHYA )বের হয়েছে।যা দেখে আপনিও ভাবার মতো কিছু পেতে পারেন। কিশোরী অরুশি তেলোয়ার
নুসরাত ও আলভি
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৪