somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ বিভ্রম

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অফিস থেকে বেরিয়ে সোজা হাটা ধরলো অমিত। রুমেল দাড়িয়ে ছিল গাড়ির অপেক্ষায়। দশ মিনিটবাদেই অফিসের গাড়ি আসবে। আমিতের দেরি হলে গাড়ি তার জন্য অপেক্ষা করবে। সে রুমেলকে ইশারা করলো। রুমেল বুঝলো অমিত অফিসের গাড়িতে ফিরছে না। রাস্তা পার হয়ে ফুটপাত ধরে হাটতে লাগলো অমিত।

এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়। অফিসের এসির মধ্যে যতক্ষন থাকে ততক্ষন ভালো। এই পড়ন্ত বিকেলে সূর্যের প্রখরতা নেই কিন্তু গুমোট ভাবটা যাচ্ছে না। বাতাসে উষ্ণতা। পশ্চিম আকাশে কালো মেঘ জমে আছে। যদিও এত তাড়াতাড়ি বৃষ্টি হবার নয়।

টাইয়ের গিট আলগা করে দম নিল অমিত। ক্যাজুয়াল শার্টটা চেঞ্জ করে নিতে পারলে ভালো হতো। রাস্তা ধরে তার থেকে ধীরগতিতে এগোনো গাড়িগুলো ক্রমাগত হর্ণ বাজাচ্ছে। অনর্থক এই হর্ণ বাজানো দেখলে পিত্তি জলে যায়। সবাই জানে এই হর্ণের কোন আউটপুট দেয়া সম্ভব নয় কারো পক্ষে । তবু শালার পাবলিক জ্যামের মধ্যে হর্ণ থেকে হাত সরাবে না।

অমিত একবার ভাবলো সে যতদিন মোনার বয়ফ্রেন্ড ছিল ততদিন কি এইভাবে নিজের জন্য একটু টাইম খোঁজার দরকার পড়েছে? তখন এই টাইমটা হয়তো মোনার জন্যই বের করার দরকার হতো।

রিক্সার দুলিনিতে মাথা ঘোরাচ্ছে অমিতের। উত্তরার রাস্তা গুলো এত বাজে! পরিকল্পিত ভাবে একটা শহর তৈরি হয়েছে কিন্তু রাস্তাগুলো পরিকল্পিত হয়নি। এমন না ভারি যানবাহন চলে রাস্তাগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু নষ্ট হয়ে গেছে। মাত্র কয়েক বছরে রাস্তার এই অবস্থা দেখলে আমাদের দূর্নিতির দৌড় যে অলম্পিক চাম্পিয়ান হবার মতো বোঝা যায় সহজেই। গত বর্ষায় রাস্তায় হাটু সমান পানি জমেছিল। বর্ষা পেরুনো মাত্রই খোড়াখুড়ি শুরু করে করে দিয়েছে সিটি কর্পারেশন। রাস্তার নিচ দিয়ে বড় বড় কালভার্ট বসানো হচ্ছে। খুবই উন্নয়নশীল দেশ আমাদের। এক বর্ষায় রাস্তা নষ্ট হল তো বর্ষা পেরুতেই রিপায়্যার কাজ শুরু। কিন্তু এই কালভার্টগুলো কেন প্রথমেই বসানো হয়নি এই প্রশ্ন করার কেউ নেই। যত বেশী সরকারী কাজ হবে ততবেশী আমলাদের পকেট ভারী হবে। এটাই আমাদের সব উনয়নের মূলমন্ত্র।

অমিত যে অফিসে চাকরি করে সেটা একটা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। বায়িং হাউজ। তবে খুব বেশী প্রতিষ্টিত নয়। মাত্র তিনটে দেশের বায়ার আছে তাদের।
সুইজারল্যান্ডের হেনরি ক্লার্কের অর্ডারটাই যা বারো মাস থাকে। বাকি দুইজন মাঝে মাঝে কিছু কাজ তাদের দিয়ে করায়। অমিতের বস খুব ঝানু মানুষ। মাত্র দুই বছর হল এই বায়িং হাউজের জন্ম। আগে তিনি নামকরা একটা বায়িং হাউজের সিনিয়র মার্চেন্টাইজার ছিলেন। খুব কৌশলে হেনরিকে ভাগিয়ে এনে নিজে একটা বায়িং দাড় করিয়ে ফেলেছে। অমিত জানে এই ধরনের কাজ তাকে দিয়ে কখনো হবে না। সে নিজেকে একটা ছা পোষা চাকুরে হিসেবে চেনে। কাজ করো মাস শেষে বেতন তুলো। রুমেল বলে লোকটা খুব ক্রিয়েটিভ। কিন্তু অমিত ক্রিয়েটিভ কথার অন্য মানে জানে। রমনার মাঠে এলোমেলো চেহারার এক লোক দেখতো সে, সারাদিন রমনার মধ্যে ঘুরে বেড়ানো ছিল তার একমাত্র কাজ। অমিত একদিন তার পরিচয় পেয়েছিল। জয়ন্ত আসলাম। এই লোকটাকে সে ক্রিয়েটিভ বলে জানে। তাদের গ্রামের নাট্যকলা সংঘের রফিক দাকে সে ক্রিয়েটিভ বলে জানে।

সাত নম্বর সেক্টরের একটা বাড়ির সামনে এসে রিক্সা থামল। দারোয়ান লোকটা অমিতকে চেনে। তবু ইন্টারকমে ফোন দিল। এদের জীবন কতো নিরাপত্তাহীন।!

দরজা খুলে দিল টিনা নিজেই। সাধারণত এটা সে করে না। ভেতরে ঢুকে একটা ফোফানির আওয়াজ কানে এল। কিচেনের এক কোনায় দাড়িয়ে কাজের মেয়েটা কাঁদছে। নিঃশব্দে। কিন্তু বাচ্চা মানুষ। কান্না চেপে রাখার মতো এতটা শক্তি এখনো তার হয়নি। পিঠটা ফুলে ফুলে উঠছে।

অমিত ড্রেইংরুমের সোফায় বসে টাইটা পুরোপুরি খুলে ব্যাগে ঢোকালো। টিনা একটা শরবতের গ্লাস হাতে নিয়ে তার সামনে দাঁড়িয়ে বললো, আসো।

“কোথায়?”, মাথা উচু করে জানতে চাইলো অমিত।

বেডরুমের দুইসিটের সোফায় গা এলিয়ে দিয়ে শান্তি পেল অমিত। এয়ারকন্ডিশন তার ভেতরটা ঠান্ডা করে দিয়েছে। টিনা বসে আছে তার সামনা সামনি। খাটের ওপর। ব্লু শাড়িতে তাকে লাবন্য লাবন্য লাগছে। যদিও লাবন্যকে সে কখনো দেখেনি, দেখা সম্ভব নয় তবু সুন্দর কাউকে দেখলে তাকে ল্যাবন্যর সাথে তুলনা করতে ভালো লাগে। তার মনে হয় জগতের সবথেকে সুন্দর মেয়েটাকে রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করে গেছেন।

‘আজ আবার মেরেছো?’ উত্তরে টিনা ঠোট বেকিয়ে একটা হাসি দিল। যার অর্থ য্যু আর নট দ্যাট মাচ টু আস্ক। অমিত আর কথা বাড়ালোনা। কিন্তু ভাবতে থাকলো। এত সুন্দর একটা মেয়ে কিভাবে ঐ টুকু একটা কাজের মেয়ের গায়ে হাত তুলতে পারে!!

ড্রইংরুমে টেলিফোন বাজছে। টিনা উঠে গেল। অমিত ঘড়ি দেখলো, সোয়া সাতটা। সাড়ে আটটায় মোনার ডাক্তারের এপোয়েন্টমেন্ট। অবশ্য দশটার আগে কখনো ডাক্তার আসতে পেরেছে বলে সে দেখেনি।
টিনা মোনার মত রোগাটে নয়। তবে সেও সুস্থ না। অমিত জানে টিনার কি রোগ।

টিনা ফোনে কথা বলছে। হয়তো রাজীবের সাথে। অমিত কাচের দরজা ঠেলে ব্যালকনিতে এসে দাড়ালো। এটি দক্ষিণ বারান্দা নয় তবে বেশ বড়। উত্তরার বাড়িগুলোর এই এক সুবিধা। প্রত্যেক বারান্দা থেকে আকাশ দেখা যায়। এখনি সন্ধ্যা নামবে। গোধুলির লালচে আভা এতক্ষন আকাশে থাকার কথা না। নেইও। তার বদলে অমিত দেখলো ঘন কালো মেঘ। এই মেঘকেই হয়তো সিঁদুরে মেঘ বলে। না না সিঁদুরে মেঘ সে আরো বেশী গাড়।

বারান্দায় একটা মাধবীলতা গাছ। বাতাসে লতাগুলো দুলছে। অমিতের একটা গান মনে পড়ে গেল। "ওগো আবার নতুন করে ভুলে যাওয়া নাম ধরে ডেকোনা, হারানো স্বপন চোখে একোনা... // আবার মাধবীলতা বাতাসে বাতাসে চেয়োনা দোলাতে.... "

তার মনে কই কিছু দোলা দিল? কোন আধুরা স্বপ্ন? নাহ। মাধবীলতার দোলায় তার মন উথালপাথাল হয় নি। সে খুব শক্ত হৃদয়ের মানুষ।

গাছটি আগে দেখেনি অমিত। মনে হয় নতুন এনেছে। সে জানে টিনা দোয়েল চত্তর থেকে মাঝে মাঝে গাছের চারা কিনে আনে।

কাধে উষ্ণ একটা শ্বাস অনুভব করলো সে। টিনা এসে দাড়িয়েছে। তার হঠাৎ সন্দেহ হল। ঘুরে তাকিয়ে দেখল, সত্যি। টিনা কাঁদছে। সে তার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলো। কাঁদলেও মেয়েটাকে কতো সুন্দর দেখায়। চোখের সামনে এইরকম সম্পর্কের কেউ কাঁদলে চোখের পানি মুছিয়ে হাগ দিতে হয়। কিন্তু অমিত কিছুই করছে না। ভাবলেশহীন ভাবে তার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। এ এমন একটা চোখ যে চোখে ডুবে মরা গভীর সমুদ্রে ডুবে মরার থেকেও সহজ। সমুদ্রের পানির ডেনসিটি বেশী থাকে। কিন্তু টিনার চোখের ডেনসিটি জিরো। যাকে বলা যায় ব্লাকহোল। খুব বেশী ম্যাগনেটিক ক্ষমতা সম্পন্ন। সান্নিধ্যে যে আসে তাকেই টেনে নিয়ে ডুবিয়ে দেয়।
অমিতের সামনে থেকে সরে গ্রীল ধরে দাড়ালো টিনা। নিজেই চোখের পানি মুছে নিয়েছে সে। টিনা নিজেই নিজেকে সামলাতে পারে। এটা অমিতের থেকে ভালো আর কেউ জানে না। এমনকি রাজীবও না।

টিনার পাশাপাশি দাড়িয়ে তার কাধে হাত রাখলো অমিত। কোত্থেকে যেন শাখের আওয়াজ আসছে। এ পাড়ায় কোন হিন্দু বাড়ি আছে বলে সে জানেনা। আর যদি থাকেও তবু মুসলিম অধ্যুষিত এই অভিজাত এলাকায় কেউ শাখ বাজায় না। কিন্তু কেউ বাজাচ্ছে। কোন উলুধ্বনি নেই। শুধু শাখের আওয়াজ। মনে হল টিনা কিছু বলল। অমিত মিস করে গেছে। বলল, হু?

'আমারা পালিয়ে যাচ্ছি না কেন অমিত?' টিনা রিপিট করল। যদিও প্রথমে ঠিক এই কথাটি বলেছিল কিনা ঠিক নেই।

'হোয়াট?' প্রশ্ন শুনে শাঁখের শব্দে মাথা ঘোরানিটা থেমে গেল।

'অবাক হচ্ছ কেন? টেল মি হাউ মাচ আই স্যুড সাফার ফর দ্যাট ব্লাডি বাগার?' টিনার কন্ঠে ক্ষোভ।

'ব্লাডি বাগার?'

'নয়তো কি? কিসের অভাব আছে আমার কাছে? তারপরেও হোয়াই হি হ্যাংঅন উইথ দ্যাট লেডি জাস্ট লাইক আ বাগার?'

'হুম'

আবারো শাঁখের আওয়াজ হল। তবে এবার অমিত বুঝলো এটা শাঁখের নয় ট্রেনের শব্দ।

টিনা চুপ করে আছে। অমিত ভাবছে। টিনা রাজীবের দ্বিতীয় স্ত্রী। ধনী বাপের একমাত্র মেয়ে। কেন যে জেনেশুনে সে রাজীবের সাথে জড়ালো? এখন আবার সে অমিতের সাথে জড়াতে চাচ্ছে।

'হোয়াট য়্যু আর লুকিং ফর টিনা?' কাধ থেকে হাত না সরিয়ে প্রশ্ন করলো রাজীব।

'আই জাস্ট ওয়ান্ট অ্যা লাইফ।'

'দ্যাখো টিনা এই ভাবে সুখ খুজে পাওয়া যায় না। য়্যু ওয়ান্ট টু রান উইথ মি বিকোজ রাজীব ডোন্ট গিভ য়্যু স্পেস। পালিয়ে বেচেঁ থাকা যায় কিন্তু সুখি হওয়া যায় না। আর শুধু মাত্র ক্ষোভের বশে জীবনের এত বড় টার্ণ নেয়া ঠিক না। স্টিল য়্যু আর ক্রেজি ফর হিম বাট তাকে ছেড়ে আসতে চাচ্ছো সেটা আমার প্রতি ভালোবাসা থেকে নয় য়্যু নো দ্যাট ভেরি ওয়েল।'

কিন্তু তুমি তো আমাকে চাও। আই মিন ভালোবাসো। মাই টিচার সেইড, বেটার চান্সেস টু বি হ্যাপি উইথ হু ওয়ান্ট য়্যু দ্যান হোম ডু য়্যু ওয়ান্ট।

অমিত অবাক হল। সব কিছু কেমন উল্টা হয়ে যাচ্ছে। যে কথা গুলো এখন টিনা বলছে ঠিক সেই কথা অমিত বলতে চেয়েছিল। সে ভেবেছিল টিনা তাকে ডাম্প করবে।

কিন্তু কি হল টিনার? রাজীব মনে হয় বড়সড় কোন ধাক্কা দিয়েছে।

ব্যলাকনি থেকে রুমে চলে আসলো ওরা। অমিতের অস্থির লাগছে। বারবার ঘড়ি দেখছে সে। পৌনে আটটা বাজে। এতক্ষনে মোনাকে নিয়ে ডাক্তারের উদ্দেশ্য রওনা হয়ে যাওয়া উচিত। মোনা তাকে এখনো ফোন করেনি। ভাবছে জ্যামে আটকে আছে হয়তো। কিন্তু জ্যামে তো তাকে আটকাতেই হবে। সেক্ষেত্রে আরো দেরি হবে। তার এখনি বেরোনো উচিত। কিন্তু আজ এইভাবে টিনার কাছে থেকে ছাড়া পাওয়া যাবেনা। ওর মুড় আজ বড্ড বেশী খারাপ মনে হচ্ছে। এইভাবে ওকে রেখে চলে গেলে ভেঙেচুরে সব একাকার করবে।

কিন্তু অমিত জানে মানুষের মধ্যে সম্পর্কগুলো চম্বুকের ধর্ম মেনে চলে। সমধর্মে বিকর্ষণ। দুজনের আকর্ষণ পরস্পরকে কাছে টানে না। টিনা তার কাছে একটা স্বপ্নের নাম। তার বোরিং লাইফের স্পেস। লাইফের প্রতি পদক্ষেপে মোনার কেন কেন'র বর্ষনে ছাতার মতো। তবে সে কোন ফাইনাল ডিসিশানে আসে নি, এটা নিয়ে চিন্তাও করেনি। খুব খারাপ শোনালেও তার লাইফে টিনার প্রয়োজনে চিয়ার্স গার্লের মতো।

তবু অমিত আর দাড়ালো না। এইরকম হয় তার মাঝে। তার চর্তুদিক ঘূর্নিঝড়ের মতো ঘুরতে থাকে। মনে তার পৃথিবী ভেঙেচুরে যাচ্ছে। মনে হয় যে কোন চোরাবালির ওপর দাড়িয়ে আছে। নিজের বাচাবার কোন তাগিদ আসে না ভেতর থেকে। মন চায় রেলিং ছাড়া বারান্দা থেকে লাফিয়ে পড়ি। কিংবা বৈশাখি ঝড়ের মুখোমুখি দাড়িয়ে দুই হাত প্রসারিত করে তাকে আলিঙ্গন।

অমিত বুঝতে পারছিল না কেন কিন্তু শুধু মনে হচ্ছিল এখানে আর থাকা যায় না। মনে হচ্ছিল এই লোকালয় যেন সুবিশাল এক মরুভুমি। সে এক তৃষ্ণার্ত যাযাবর। আর টিনা হচ্ছে যেই জলের কূয়া যেটা মরিচীকা ছাড়া আর কিছুই না।
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×