somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুর্জয় নারী সুফিয়া কামাল

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ৩:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহাকালের সাক্ষী হয়ে চিরন্তন হওয়ার অভিপ্রায় নিয়ে পৃথিবীতে বহু কীর্তিমান মানুষের আবির্ভাব ঘটে। আপন সৃষ্টিশীল কাজের প্রেক্ষাপটে তারা স্বমহিমায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেন। সাধারণ মানুষের কাতারে দাঁড়িয়ে তারা নিজেদের আসন উচ্চাসীনে অধিষ্ঠিত করে চিরন্তন পথের সঙ্গী হন। তাই অর্থবহ জীবন শিক্ষার পথনির্দেশনা আমরা খুঁজে পাই তাদের জীবনে। তাদের জীবনাচরণে আমরা খুঁজে আলোকবর্তিকার শুভ্রছায়া। আমাদের এমনই এক গর্বের সম্পদ বেগম সুফিয়া কামাল। পূর্ববাংলা-পূর্বপাকিস্তান এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ নামক ভূখ-ে নারীর অধিকার আর মর্যাদা আদায়ের দাবি উত্থাপন এবং আন্দোলনে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন সুফিয়া কামাল। প্রগতিশীল আন্দোলন ছিল তার আরাধনার প্রাণভূমি। অনিয়ম-অন্যায়-অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন সোচ্চার কণ্ঠ। এ গুণী নারীজনের জন্মশতবার্ষিকীর প্রাক্কালে আমরা তাকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।
নারী জাগরণের পথিকৃৎ সুফিয়া কামাল ছিলেন মানবতা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পক্ষে এবং যাবতীয় অন্যায়, দুর্নীতি ও অমানবিকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার একজন সমাজসেবী এবং নারীনেত্রী। রক্ষণশীলতা ও আভিজাত্যের বৃত্ত ভেঙেই তিনি সাহসী ও দৃঢ় পদচারণা শুরু করেছিলেন। কারণ যিনি বৃত্তকে ভাঙতে পারেন তিনি আরো বৃত্ত ভাঙার জন্য প্রস্তুতি নেন। সুফিয়া কামালও তাই করেছেন আজীবন। অশুভ, অসুন্দর অকল্যাণের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন আজীবন সক্রিয় এক যোদ্ধা। নারী সমাজের জাগরণের সাহসী অভিযাত্রিক এ মহীয়সী ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সুফিয়া কামাল তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করেননি। তার বাবা সৈয়দ আবদুল বারি ছিলেন উকিল। মাত্র সাত বছর বয়সে তিনি তার বাবাকে হারান। ১৯১২ সালে সুফিয়া কামাল তার মায়ের সঙ্গে কলকাতায় বেড়াতে গেলে মাত্র সাত বছর বয়সে বেগম রোকেয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। কাজী নজরুল ইসলাম ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা পড়ে কবিতার প্রতি মোহগ্রস্ত হন। তখনকার পারিবারিক ও সামাজিক পরিবেশে বাস করেও নিজস্ব চেষ্টায় এবং মায়ের স্নেহ ও পরিচর্যায় তিনি স্বশিক্ষিত ও সুশিক্ষিত হন। মাত্র ১২ বছর বয়সে অর্থাৎ ১৯২৩ সালে মামাতো ভাই সৈয়দ নেহাল হোসেনের সঙ্গে সুফিয়া কামালের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তিনি জাঁকজমকপূর্ণ পোশাক পরা বন্ধ করে তাঁতের শাড়ি পরা শুরু করেন। এ সময় তিনি নারীকল্যাণমূলক সংগঠন মাতৃমঙ্গলে যোগ দেন। ১৯২৩ সালে সুফিয়া কামাল রচনা করেন তার প্রথম গল্প সৈনিক বধূ, যা বরিশালের তরুণ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯২৬ সালে সওগাত পত্রিকায় তার প্রথম কবিতা বাসন্তী প্রকাশিত হয়। ১৯২৯ সালে সুফিয়া কামাল যোগ দেন বেগম রোকেয়া প্রতিষ্ঠিত আঞ্জুমান-ই-খাওয়াতিন-ই-ইসলামে। এখানে নারী শিক্ষা ও সামাজিক সংস্কারসহ নারীদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হতো। বেগম রোকেয়ার আদর্শ সুফিয়াকে প্রভাবিত করেছে। ১৯৩১ সালে সুফিয়া কামাল মুসলিম মহিলাদের মধ্যে প্রথম ইন্ডিয়ান মহিলা ফেডারেশনের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৩২ সালে স্বামীর আকস্মিক মৃত্যু তাকে আর্থিক সমস্যায় ভারাক্রান্ত করে ফেলে। পারিবারিক জীবনের নানা বেদনাদায়ক পরিস্থিতিতেও তিনি সাহিত্যচর্চা বন্ধ করে দেননি। কবি সুফিয়া কামাল কর্মের তাগিদে কলকাতা করপোরেশন স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন এবং ১৯৪২ সাল পর্যন্ত এ পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। এর মধ্যে ১৯৩৯ সালে কামালউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে তার বিয়ে সম্পন্ন হয়। স্কুলের চাকরির পাশাপাশি তার সাহিত্যচর্চাও চলতে থাকে। ১৯৩৮ সালে প্রকাশিত হয় তার সাঁঝের মায়া কাব্যগ্রন্থটি। এর ভূমিকা লেখেন কাজী নজরুল ইসলাম এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এটির প্রশংসা করেন। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় হিন্দু মুসলিম দাঙ্গার সময় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের পাশে দাঁড়ান। ১৯৪৭-এ কলকাতায় মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন প্রকাশিত সাপ্তাহিক ‘বেগম’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক নিযুক্ত হন। এ বছরই তিনি সপরিবারে ঢাকায় চলে আসেন। ঢাকায় এলে তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তদানীন্তন প্রখ্যাত নারীনেত্রী লীলা রায় (নাগ)। লীলা রায়ের বিশেষ অনুরোধে সুফিয়া কামাল যোগ দেন শান্তি কমিটির কাজে।
সমাজের মুক্তির পথ রচয়িতাদের অন্যতম পথিকৃৎ সুফিয়া কামাল অকুতোভয়ে বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে, মানব মুক্তি, নারী মুক্তি, বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনে, নারী-পুরুষের সমতাপূর্ণ সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সব সময়ই ছিলেন সামনের সারিতে। কর্মের স্বীকৃতির জন্য তাই তাকে বাংলাদেশের জনগণ ‘জননী সাহসিকা’ উপাধিতে ভূষিত করেছে। ১৯৪৭ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর মহিলা আত্মরক্ষা সমিতি আয়োজিত ‘শান্তি মিছিলে’ সুফিয়া কামাল সম্মুখভাবে ছিলেন। ১৯৪৭ সালের ২০ জুলাই সাপ্তাহিক বেগম পত্রিকার সম্পাদকীয়তে তিনি লিখেছিলেন, ‘মুসলিম সমাজ আজ এক কঠোর দায়িত্ব গ্রহণের সম্মুখীন। অর্জিত স্বাধীনতা, সম্মান ও গৌরব অক্ষুণœ রাখতে হলে কেবল পুরুষেরই নয়, মুসলিম নারীকেও এগিয়ে আসতে হবে নতুন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের কাজে। তার সঙ্গে সঙ্গে ভবিষ্যৎ নারী সমাজকে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে, যাতে তারা সেই স্বাধীন-সার্বভৌম আদর্শ রাষ্ট্রের সত্যিকার দাবিদার হতে পারে সগৌরবে। এর জন্য চাই আমাদের মানসিক প্রসার, আশা-আকাক্সক্ষার ব্যাপ্তি আর জীবন সম্পর্কে এক স্থির ধারণা।’
১৯৪৮ সালের আগস্ট মাসে দেশ বিভাগের বছরপূর্তিতে পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জেলায় অবস্থানরত প্রগতিশীল নারীনেত্রী ও কর্মীদের উদ্যোগে গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান মহিলা সমিতি। এ নতুন সংগঠনের সভানেত্রী নির্বাচিত হন সুফিয়া কামাল। ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলন সুফিয়ার মনে গভীর রেখাপাত করে। ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং এতে অন্য নারীদেরও অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করেন। ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে তিনি অসংখ্য কবিতা লেখেন। ভাষা আন্দোলনে তিনি প্রথম মেয়েদের নিয়ে সভা করেন, মিছিলে যোগ দেন। একুশে ফেব্রুয়ারির শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ হলে ছাত্রসমাজ প্রতিবাদে সরব হয়। এ সময় ছাত্র আন্দোলনের সমর্থনে আন্দোলনের প্রতি সুফিয়ার একাত্মতা ঘোষণা আন্দোলনকে ভিন্নমাত্রা দেয়। ১৯৫৬ সালে শিশুদের সংগঠন কচিকাঁচার মেলা প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা হোস্টেলকে ‘রোকেয়া হল’ নামকরণের দাবি জানান। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধের প্রতিবাদে সংগঠিত আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন। এ বছরে তিনি ছায়ানটের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। এরপর বেগম রোকেয়ার স্মৃতিকে ধরে রাখা ও তার আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৬৫ সালে সুফিয়া কামালকে সভানেত্রী করে নারীকল্যাণ সংস্থা গঠিত হয়। ১৯৬৯ সালে মহিলা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেন এবং পরে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক এর আগে প্রদত্ত ‘তমঘা-ই-ইমতিয়াজ’ পদক বর্জন করেন। ১৯৭০ সালে মহিলা পরিষদ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযোগ আন্দোলনে নারীদের মিছিলে তিনি বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেন। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ রাষ্ট্রপতি হাউসে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বৈঠকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেন। মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকে পাকিস্তানি বাহিনীর কড়া নজর ছিল তার ওপর। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের পুরো ৯ মাসে তিনি তার ধানম-ির বাসভবনে অবস্থান করেন। মুক্তিযোদ্ধারা গোপনে তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। তার দুই মেয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে আগরতলায় হসপিটাল স্থাপন করেন। স্বাধীন বাংলাদেশে নারীজাগরণ আর সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তিনি রেখে গেছেন উজ্জ্বল ভূমিকা। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর নির্যাতিত নারীদের পুনর্বাসন ও সামাজিক এবং মানবিক বহুমুখী কর্মকা-ে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
সাহিত্যচর্চার জন্য সুফিয়া কামাল অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। ১৯৬১ সালে তিনি পাকিস্তান সরকার কর্তৃক জাতীয় পুরস্কার ‘তঘমা-ই-ইমতিয়াজ’ লাভ করেন। কিন্তু ১৯৬৯ সালে বাঙালিদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে তিনি তা বর্জন করেন। এ ছাড়াও তিনি বাংলা একডেমী পুরস্কার (১৯৬২), একুশে পদক (১৯৭৬), নাসিরউদ্দীন স্বর্ণপদক (১৯৭৭), উইমেনস ফেডারেশন ফর ওয়ার্ল্ড পিস ক্রেস্ট (১৯৯৬), বেগম রোকেয়া পদক (১৯৯৬), দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ স্বর্ণপদক (১৯৯৬), স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৯৭) লাভ করেন।
বস্তুতপক্ষে সামাজিক ও সংস্কৃতিবান মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন এক বিশাল শক্তির প্রতীক। জীবন, ত্যাগ-সাধনায়, সদিচ্ছায়, শ্রমে, অঙ্গীকারে কতো সুন্দর ও তাৎপর্যপূর্ণভাবে নির্মাণ করা যায় তার উত্তম দৃষ্টান্ত বেগম সুফিয়া কামাল। যে রক্ষণশীল মুসলমান সমাজে তার জন্ম সেখান থেকে তিনি শুধু উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে বেরিয়ে আসেননি দুঃসহ নিগ্রহে আবদ্ধ বাঙালি মুসলমান নারী সমাজকে তিনি জাগরণের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছেন, জীবনে দিয়েছেন শৃঙ্খলমুক্ত হওয়ার স্বাদ। এ সমাজ সম্পৃক্ততায় তিনি নিজেই নিজেকে অতিক্রম করে হয়ে উঠেছেন আরো বড় মাপের মানুষ। বিপুল মানুষের সঙ্গে আত্মিক সংযোগ এবং বিপুলতর নিঃসহায় জনের জন্য গভীরতর ভালোবাসা ও নিরন্তর উদ্বেগই সুফিয়া কামালকে অসামান্য উচ্চতায় স্থাপন করেছে। এ সামগ্রিক উচ্চতা সমকালীন বাংলাদেশে খুব কমজনই অর্জন করতে পেরেছিলেন। সে জন্যই তিনি সমকালীন বাংলাদেশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
১৯৯৯ সালের ২০ নভেম্বর সুফিয়া কামাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ৮৮ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। তাকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। বাংলাদেশী নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম এ সম্মান লাভ করেন। ‘দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে যারা দুর্জয়ে করে জয় তাহাদের পরিচয় লিখে রাখে মহাকাল, সব যুগে যুগে সবকালে টিকা ভাস্বরে শোভে ভালো।’ সত্যিই তাই। সুফিয়া কামাল রচিত ‘অভিযাত্রিক’ কবিতার মর্মবাণীর মতো তিনি মহাকালের খাতায় তার কীর্তিকর্মের পরিচয় এমনভাবে প্রোথিত করে গিয়েছেন, যা কোনোদিনও মুছে যাবে না। তার জন্মশতবর্ষের এ মাহেন্দ্রক্ষণে নারী জাগরণের অগ্রদূত হয়ে তিনি বাঙালির মনে সদা চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন এবং থাকবেন।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ৩:২০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×