৬০ টি ঘুমের বড়ি খেয়ে সংগূত শিল্পী ন্যান্সি এখন মৃত্যু পথ যাত্রী...
পারিবারিক ও ক্যারিয়ারের নানা বিষয় নিয়ে তিনি ছিলেন বিপর্যস্ত। গত বছরে সরকার বিরোধী আন্দোলন যখন তুংগে, তখন বিএনপির পক্ষে সরকার বিরোধী এক ষ্ট্যাটাস নিয়ে বিপাকে পড়েন ন্যান্সি। টানা দুই মাস নানা কিছু নিয়ে পুলিশি হয়রানীর শিকার হতে হয় তাকে। একের পর এক ষ্টেজ শো, কন্সার্ট বাতিল হয়ে যায় অদৃশ্য কোন হাতের ইশারায়। একজন শিল্পীর আয়ের মুখ্য উতস কনসার্ট। সেটা বাতিল হলে, নিয়মিত না হলে সংসার চালানোই দায়।
সাম্প্রতিক সময়ে ফিলিস্তিন গাঁজা ইস্যু নিয়ে যখন মার্কিন মুলুক আর হলিউডের নামাঈ দামী তারকা, মানবাতাবাদীরা মুখে কুলুপ এটেছিলেন, তখন ব্যতিক্রমী ভুমিকায় নেমেছিলেন অশকারজয়ী তারকা দম্পতি হ্যাভিয়ের বারদেম ও পেনেলোপি ক্রুজ। তারা সুস্পষ্টে কন্ঠে তার প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন, সোচ্চার হয়েছিলেন ইসরাঈলের বর্বরতার বিরুদ্ধে। ব্যাস! আর যায় কোথায়। একের পর পরিচালক ঘোষনা দিতে থাকেন তাদের সাথে কাজ না করার।
freedom of speech, freedom of thought এক মাকাল ফলের নাম। পৃথিবির সব দেশেই, সব কালেই কম বেশী সত্যকন্ঠ কিংবা বাকস্বাধীনতাকে নির্যাতন নিষ্পেষনের স্বীকার হতে হয়। বদনাম হয় কেবল দাড়ি টুপিধারী মুসলমানদের।
(বিঃদ্রঃ- কোন মেয়ে যদি কোন ছেলের উত্যক্তের স্বীকার হয়ে আত্বহত্যা করে, তাহলে সেই ছেলের বিরুদ্ধে মামলা হয়, তার বিচারের দাবীতে সবাই সোচ্চার হয়। হয় মানববন্ধন, মিছিল, সমাবেশ। ন্যান্সীর যদি কিছু হয়ে যায়, সরকারের বিরুদ্ধেও কি তেমন করে মামলা করা যাবে?আইনজিবী বন্ধুরা কি বলেন?)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



