somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পুরুষের যোদ্ধা ব্যক্তিত্ব এবং জীবনে এর গভীর প্রভাব

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানুষের চারটি আদিরুপ (Archetypes) নিয়ে লিখেছিলাম আগের একটি পর্বে Click This Link । সাইকোলজিকাল ইন্টিগ্রেশন অথবা ব্যক্তিত্বের পূর্ণতার জন্য যে প্রতিটি মৌলিক ব্যক্তিত্বের বিকাশ কি পরিমাণ গুরুত্বপূর্ণ সে ব্যপারে আলোচনা করা হয়েছিল। আর তার মাঝে গত কয়েকদিন ধরে ব্যক্তিত্বের যোদ্ধা আদিরুপটি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়েই মনে হলো এটা নিয়ে লিখে ফেলাটা হয়তোবা মন্দ হয়না। জীবন যুদ্ধে এবং ব্যক্তিত্বের পূর্ণ বিকাশের জন্য যোদ্ধা বা সৈনিকের সঠিক মর্মার্থ বুঝতে পারা নিঃসন্দেহে জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে যে কোন ব্যক্তির জন্য।

কি বোঝায় আসলে সৈনিক বলতে ?

সৈনিক অথবা যোদ্ধার সঠিক সংজ্ঞা খুঁজতে গেলে তার শ্যাডো ব্যক্তিত্বের ব্যপারে জানাটাও বাধ্যতামূলক। কারণ ব্যক্তিত্বের যোদ্ধা অংশটি সচেতন কতৃত্বের বাইরে চলে গেলে তা হয়ে উঠতে পারে স্যাডিস্ট ব্যক্তিত্বের অধিকারী এবং জীবনে ভায়োলেন্সই হয়ে ওঠে তার সবথেকে বড় পরিচয়। আর এজন্য পুরুষের ব্যক্তিত্বের এই গুণটির ব্যপারে মেয়েদের অবচেতনেও একটি বিশেষ ভয় কাজ করে সবসময়। অর্থাৎ এটা একইসাথে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি ভীতিরও কারণ। পুরুষের এই যোদ্ধা ব্যক্তিত্বের সাথে এমনকি তার ভালবাসারও নিবিড় সম্পর্ক আছে। আদিরূপ নিয়ে ইয়ংগিয়ান ( Jungian ) থিউরির অনুসারীদের মতে পুরুষের এই যোদ্ধা ব্যক্তিত্ব ঠিক তার মধ্য জীবনে পৌছে যখন তার প্রেমিক ব্যক্তিত্বের মাঝে থিতু হতে শুরু করে ঠিক সে একইসময়ে নারী প্রেমিকা থেকে যোদ্ধা ব্যক্তিত্বের মাঝে প্রবেশ করতে শুরু করে। আর মধ্য জীবনে প্রচুর বিচ্ছেদের মূল কারণ হিসাবেও একে দেখানো হয়েছে এই বয়সের হিসাবে ব্যক্তিত্বের রুপান্তরকে। সাইকোলজিকাল ইন্টিগ্রেশনের ( মনস্তাত্বিক পূর্ণতা ) জন্য তাই যোদ্ধা এবং প্রেমিক এই দুই ব্যক্তিত্বের একইসাথে অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেটা মনে রাখতে হবে।

যোদ্ধা ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাবার জন্য তাই এর অপরিহার্য এবং পজিটিভ প্রকৃতির দিকে আগে দৃষ্টি দিতে হবে। আর মনে রাখতে হবে যে, ব্যক্তিত্বের ভেতরে বসবাসকারী এই এনার্জির বিকাশ ছাড়া সমাজের জন্য নিজস্ব উপহার দেয়া সম্ভব নয়।
সিনেমা অথবা উপন্যাসগুলোতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনাগ্রহী যোদ্ধা(Reluctant warrior) থিমটি ব্যবহার করা হয় থাকে, অতীতে লড়াই করেছে কিন্তু বর্তমানে শান্তিপ্রিয় নায়কটিকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে লড়াই করবার জন্য ডাকা হয় আরেকবার। একজন সত্যিকারের যোদ্ধা ভায়োলেন্স পছন্দ করে না, সে বরং তা থেকে বেঁচে থাকতে চায়। তবে মানবতাকে হুমকির মুখে ফেলা অপশক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে যোগদান না করে সে পরিতৃপ্তও হতে পারে না।

এজন্য একজন সত্যিকারের যোদ্ধার প্রথম শিক্ষা তাই সহিংসতা থেকে সবসময় দূরে থাকা। তবে বাকি সব রাস্তা যখন বন্ধ হয়ে যাবে শুধুমাত্র তখন সমাজে শৃঙ্খলা এবং শান্তি প্রতিষ্টা করার লক্ষ্যে যোদ্ধা বা সৈনিক তার হাতিয়ার তুলে নিতে পারে, নারী এবং শিশুকে রক্ষা করাই যেখানে তার সবচাইতে বড় দায়িত্ব।

ব্যক্তিজীবনে একজন সত্যিকারের যোদ্ধার চরিত্রের মাঝের গুনগুলো হলোঃ

১। আভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা
২। স্পষ্টতা এবং নির্ভুল লক্ষ্য
৩। চারপাশের পরিবেশের ব্যপারে গভীর সচেতনতা
৪। কষ্ট এবং চ্যালেঞ্জ সহ্য করেও শান্ত ও স্থিরভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করবার ক্ষমতা/ প্রচন্ড প্রতিকূল পরিবেশেও মাথা ঠান্ডা রাখা
৫। জীবনের সর্বোচ্চ উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্যের দিকে ফোকাসের সাথে নিজস্ব গতিবিধি বজায় রেখে চলবার সামর্থ্য।
৬। মানবতার সেবায় একরোখা ভাবে আত্মনিয়োগ করতে পারা।

উপরোক্ত গুনগুলো অনুশীলনের মাধ্যমে ব্যক্তিত্বের ভেতরের যোদ্ধাকে জাগিয়ে তৈরি করা সম্ভব জীবন আসা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবার জন্য। এই দক্ষতাগুলোই আমাদের তৈরি করে নিজের প্রতি এবং নিজের উদ্দেশ্যের প্রতি গভীরভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে থাকতে। একজন যোদ্ধার ব্যক্তিত্বের সবচাইতে গভীর প্রতিশ্রুতি সবসময় তার লক্ষ্যের প্রতি, যার মনস্তত্বের গভীরে কাজ করে নির্ভীক মনোভাব এবং স্থিরচিত্ত। অর্থাৎ জীবনের চরম বিশৃঙ্খলার মাঝেও আত্মনিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারার ক্ষমতাই একজন যোদ্ধার সবচাইতে বড় গুন।

যোদ্ধা ব্যক্তিত্বটির অনুশীলন করা যায় জীবনের সবচাইতে ছোট ব্যপারগুলোর মাঝে শৃঙ্খলা চর্চা করেঃ

১। নিজের মনস্তাত্বিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্টার জন্য মেডিটেশন, নামাজ অথবা ধর্মকর্ম করবার থেকে ভালো আর কোন উপায় হতেই পারে না। টেকনোলজির এই যুগে যদিও মানুষ ক্রমেই ধর্ম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, এমনকি প্রকৃতির সাথেও তার যোগাযোগ নেই অনেক দিন ধরে, অথচ প্রকৃতির সাথে যোগাযোগ এবং আধ্যাত্মিকতা মানুষের ব্যক্তিত্বের একটি মৌলিক চাহিদা এতে কোন সন্দেহ নেই। হয়তবা ধর্মের সঠিক আবেদন আমরা কখনো বুঝে উঠতে পারিনি বলেই শুধুমাত্র এর নেতিবাচক দিকগুলো খুঁজে বের করবার দিকেই আমাদের সব মনোযোগ। দ্রুত এবং সহজ মেডিটেশনের জন্য “মেডিটেশন ইন আ নিউ ইয়র্ক মিনিট” অথবা “ফোকাস” বইটি পড়ে দেখতে পারেন।

২। শ্বাস-প্রশ্বাসে শৃঙ্খলার জন্য প্রতিদিন অথবা প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের পূর্বে তিনবার গভীরভাবে শ্বাস গ্রহণ করার মাধ্যমে উপস্থিত মুহূর্তে সচেতনতা ফিরিয়ে আনুন। খুব ছোট্ট ব্যপার হলেও এর প্রভাব অনেক বড়।

৩। আপনার বলা প্রতিটা শব্দের প্রভাব যে কত প্রবল সে ব্যপারে সচেতনতা অর্জন করবার মাধ্যমেই সম্ভব কথাবার্তা ও জীবনধারায় আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসা। নেতিবাচক মনোভাব অথবা দৃষ্টিভঙ্গি তার প্রতক্ষ্য পরিবেশে যে বিপুল পরিমাণ নেতিবাচক ভূমিকা রাখে সে ব্যপারে একজন যোদ্ধা সদা সচেতন আর এজন্যই তার কাজকর্ম এবং আচার-আচরণ অন্য দশজন ব্যক্তি হতে আলাদা। “হতে পারে, মনে হয়, কি যেন” – এসব অনিশ্চিত শব্দের বদলে বরং স্থিরভাবে “হ্যাঁ অথবা না” শব্দের ব্যবহারে সে তাই পারদর্শী।

৪। শরীরের ব্যপারে যোদ্ধার শৃঙ্খলা আনতে হলে আপনাকে দৈনন্দিন জীবনের খাবারের ব্যপারে সচেতনতার সাথে নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে। চর্বিযুক্ত অথবা ফাস্টফুড বাদ দিয়ে বরং অকৃত্রিম এবং আন-প্রসেসড খাদ্যতালিকা অনুসরণ করতে হবে।

৫। আর জীবনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য অথবা মিশনের ব্যপারে নিশ্চিত এবং দৃঢ়সংকল্পমূলক অ্যাকশন নেবার মাধ্যমে নিজের জীবনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা সম্ভব। আর সবশেষে নিজের কিলার ইন্সটিঙ্কটকে শৃঙ্খলায় নিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ পরিবার এবং নিজের ওপর নির্ভরশীল প্রতিটি ব্যক্তিকে রক্ষা করবার যে সামর্থ্য তা অর্জন করতে হবে। মার্শাল আর্টস অথবা অন্য কোন শারীরিক চর্চার মাধ্যমে নিজের প্রতি এক বিশেষ আস্থা আসে যা জীবনের সকল ক্ষেত্রে বিশাল প্রভাব ফেলতে সক্ষম।

যোদ্ধার সাথে নারীর সম্পর্কঃ
একজন যোদ্ধা হিসাবে আপনার জানতে হবে যে, জীবনে এটাই সেই বিশেষ মুহূর্ত। দশ বছর পর আপনি কি হতে চান বা কি অর্জন করবেন তা দেখে একজন নারী আপনার প্রতি যতটা না আকৃষ্ট হবে তার থেকে বরং এই মূহূর্তে আপনি কে এবং কি চান সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা এমন কিছু যা আপনি এই মুহূর্তে নিজের ভেতর খুঁজে বেড়ান অথবা তৈরি করতে চান। জীবন বয়ে চলে অনেক দ্রুত। তাই ভেতরের যোদ্ধাকে জ্বলে ওঠানোর মুহূর্ত এটাই। আর যুদ্ধের সময়টা এখনই। সত্যিকারের যোদ্ধার যুদ্ধ সবসময় নিজের সাথে, মানসিক দ্বিধা ও অবিশ্বাসের সাথে, বিক্ষেপ, দুর্বলতা, ভয়, ফোকাসের অভাব অথবা নিজের মনের নেতিবাচক প্রক্রিয়া এবং আলস্যের সাথে।

আর একজন সত্যিকারের যোদ্ধা হিসাবে আপনার কাজ সেই পুরুষটি হওয়া যে তার জীবনের নারীকেউ সদা প্রেরণা দিতে সক্ষম। আপনি সদা-সতর্ক, প্রস্তুত, প্রাণবন্ত, সুশৃঙ্খল এবং তৈরি, জীবনে যাই করুক না কেন, তার মাঝে নিজের সবটা দিয়ে দেবার জন্যই যোদ্ধা। মনে রাখবেন যে, নারীরা পুরুষের যোদ্ধা ব্যক্তিত্বের মাঝে দুটো গুণকে সবসময় অবচেতনে খেয়াল করবে। যার একটি হলোঃ পক্ষপাতশূন্য এবং নিরপেক্ষ, অর্থাৎ যে কোন পরিস্থিতিতে নিজেকে আবগের উর্ধে রেখে আপনার সিদ্ধান্ত অথবা বিচার করবার ক্ষমতা, এমনকি সেখানে নিজস্ব স্বার্থ জড়িত থাকলেও। অপর গুণটি হলো সদয় এবং দয়ালু দৃষ্টিভঙ্গি, অর্থাৎ আপনি যদিও সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ এবং নিস্বার্থ, তারপরেও আপনি নির্মম নন। হৃদয়ে ভালোবাসা অনুভব করেই আপনি সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন। আর এটাই একজন ঠান্ডা মাথার খুনী এবং সত্যিকারের যোদ্ধার মাঝের সবথেকে বড় পার্থক্য।

"A warrior is not something you become. It is something you either are in the moment or you are not."
- Dan Millman, The Way of The Peaceful Warrior

খেয়াল করতে হবে যে, যোদ্ধা ব্যক্তিত্ব চর্চার সবচাইতে বড় ব্যপারে হলো এর পুরো প্রক্রিয়াটি। এমন না যে, যোদ্ধা হতে হলে আপনাকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে অথবা ব্ল্যাক বেল্ট অর্জন করতে হবে। শুধু বিজয় অর্জন করেও যোদ্ধা হওয়া যায় না বরং প্রতিটি মুহূর্তে আপনার ব্যবহার এবং আচার-আচরণই আপনাকে একজন সত্যিকারের যোদ্ধা হিসাবে গড়ে তোলে। অন্যভাবে বললে পুরো প্রক্রিয়াটাই এক্ষেত্রে মূল, অর্থাৎ আপনি কি করছেন এবং কিভাবে করছেন সেটাই আপনাকে যোদ্ধা ব্যক্তিত্বের সবথেকে বড় পরিচয়। এমনও হতে পারে যে আপনি পৃথিবীর সবচাইতে বড় যোদ্ধা অথচ আপনাকে শুরু করতে হচ্ছে একদম শূন্য থেকে। জাপানি এক সামুরাই যোদ্ধার একটি গল্প পড়েছিলাম যেখানে সে তার প্রভুর খুনী কে বহু বছর ধরে খুঁজে বেড়ায় প্রতিশোধ নেবার জন্য, অবশেষে তাকে খুঁজে পাওয়ার পর লোকটি এক পর্যায়ে ঘৃণাভরে তাঁর মুখে থুথু ছুঁড়ে মারলে সাথে সাথে সামুরাই যোদ্ধা তরবারি দিয়ে তাকে দু-ভাগ করে ফেলতে গিয়েও শেষ মুহূর্তে তা খাপে ভরে সেখান থেকে প্রস্থান করে।

নারীরা পুরুষের এই যোদ্ধা ব্যক্তিত্বের প্রতি আকৃষ্ট হয় প্রবলভাবে। আপনার চেষ্টা এবং চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবার ক্ষমতা আপনাকে তাদের কাছে করে তোলে চরম আকর্ষণীয় এবং সম্মানীয়। আর জীবনের চ্যালেঞ্জ যখন আপনাকে গতিময় করে তোলে, নিজের সীমাবদ্ধতা এবং ভয়কে পেছনে ফেলে মানবতার সেবায় সামনে এগিয়ে যাবার প্রেরণা দেয় সে মুহূর্তে নারীর কাছে আপনি নিঃসন্দেহে সবচাইতে মুগ্ধকর ব্যক্তিত্বের অধিকারী।

মৃত্যুর ব্যপারে যোদ্ধার জ্ঞানঃ

পর্বতারোহী Mark twight তাঁর পর্বতারোহণের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলছিলেন,
“Words and numbers are meaningless for the artist. Death plays a huge role in why men climb . . . I face death rather than avoid it . . . . I cannot turn off my hunger. ”

মৃত্যুকে প্রতিনিয়ত সামনে থেকে দেখা যোদ্ধা যেহেতু জীবন কতটা নশ্বর এবং ক্ষণস্থায়ী সে ব্যপারে অবগত, তাই সে তাঁর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আরো গভীরভাবে উপলব্ধি করে বেঁচে থাকার দিকে মনোনিবেশ করে। এতে তাঁর জীবনের প্রায় প্রতিটা কাজে যেমন সে ঐকান্তিক মনোযোগ দেয়, তেমনি জীবনে আসা নারীর সাথে অতিবাহিত তাঁর প্রতিটি মুহূর্তও হয়ে ওঠে অনেক তীব্রতায় পরিপূর্ণ এবং গভীরভাবে প্রেমময়। সত্যি কথা বলতে কি, এর থেকে বেশি কিছু একজন যোদ্ধার কাছে নারীর চাইবারও নেই।

"The warrior knows the shortness of life and how fragile it is. A man under the guidance of the warrior knows how few his days are. Rather than depressing him, this awareness leads him to an outpouring of life force and to an intense experience of his life that is unknown to others. Every act counts. Each deed is done as if it were the last. The samurai swordsmen were taught to live their lives as if they were already dead. Castanada's Don Juan taught that there is "no time" for anything but meaningful acts if we lived with death as "our eternal companion."
- Robert Moore

https://www.facebook.com/DoctorXBD
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×