somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'৭১ সালে মুজাহিদ কি করেছিলেন মনে নেই!

০৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একাত্তরের গণহত্যায় নিজেদের অবস্থান নিয়ে সাংবাদিকদের সামনে ফেঁসে গেলেন যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতারা। সংবাদ সম্মেলন করতে এসে একাত্তরে খুন, ধর্ষণ, লুট, অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। একাত্তরের নয় মাস আপনি কোথায় কী কী করেছেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে রীতিমতো ক্ষেপে গিয়ে মুজাহিদ উত্তর দিলেন, বললাম তো এতদিন পর তা আর মনে নেই। পাস্ট ইজ পাস্ট। ছাত্র ছিলাম, লেখাপড়া করেছি। হত্যা, লুণ্ঠন, ধর্ষণ কোন কিছুর সঙ্গেই জড়িত ছিলাম না। হত্যা তো দূরের কথা, এই হাত দিয়ে কাউকে চপেটাঘাতও করেনি। 'পর্দানশীন' ছিলাম তাই ধর্ষণের মতো ঘৃণার কাজের কথা ভাবতেও পারি না। মুজাহিদ একই সঙ্গে বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ভয়ে জামায়াতের একজনও পালিয়ে যাবে না। এ দেশে আমরা উড়ে এসে জুড়ে বসিনি। এ মাটিতেই জন্মেছি, এখানেই মরব। দেশ ত্যাগ করব না। আর যেহেতু আমরা কোন অপরাধ করিনি, আমাদের কোন ভয় নেই।
বৃহস্পতিবার দৈনিক জনকণ্ঠে (১ এপ্রিল '১০) প্রকাশিত এক সংবাদে জানা যায়, গত বুধবার (৩১ মার্চ '১০) সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর মগবাজারে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মুজাহিদ। যুদ্ধাপরাধের বিচারকাজ শুরম্নর পরে এ নিয়ে এটাই ছিল জামায়াতের প্রথম সংবাদ সম্মেলন। দলের আমির মতিউর রহমান নিজামী ছাড়া শীর্ষ নেতাদের প্রায় সবাই এখানে উপস্থিত ছিলেন। যুদ্ধাপরাধের বিচার ইস্যুকে একটি মীমাংসিত ইস্যু হিসেবে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলটি। দলের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন আলী আহসান মুজাহিদ। উপস্থিত ছিলেন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, আবুল কালাম মুহাম্মদ ইউসুফ, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, আব্দুল কাদের মোল্লা, এটিএম আজহারুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম খান। লিখিত বক্তব্যে জামায়াতে সেক্রেটারি জেনারেল প্রথমেই বলেন, আসলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একটি মীমাংসিত বিষয়। কিন্তু এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে ৩৬ বছর পূর্বে মীমাংসিত একটি বিষয়কে সামনে টেনে এনে অপপ্রচার চালিয়ে দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। মুজাহিদ বলেন, আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য হলো, জামায়াতে ইসলামীর কোন নেতাই যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না। জামায়াতের কোন লোকই হত্যা, ধর্ষণ, লুট, অগ্নিসংযোগ এই চারটি অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। নিজেদের অবস্থান এড়িয়ে বলেন, একাত্তর সালে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দলগুলো নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করেছে। তখন যারা ছাত্র তারা অনেকেই এখন জামায়াতের দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু জামায়াতের কোন সদস্য বা নেতা রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না।
জনাব মুজাহিদের এই বক্তব্যে একাত্তর-পরবর্তী প্রজন্ম বিস্মিত, এমনকি বিভ্রান্তও হতে পারে। কিন্তু যাঁরা মুক্তিযোদ্ধা কিংবা যাঁরা মুক্তিযুদ্ধ প্রত্যক্ষ করেছেন, তাঁরা কখনও বিস্মিত হবেন না। বিভ্রান্ত হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। কারণ তাঁরা ১৯৭১ সালে জামায়াত ও তার অঙ্গ সংগঠন শিবিরের পূর্বসূরী ইসলামী ছাত্রসংঘ ওরফে বদর বাহিনীর অত্যাচার, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ নিজেরা প্রত্যক্ষ করেছেন। আমরা যাঁরা স্বাধীনতার অনেক পরে জন্মেছি তাদের কেউ যুদ্ধাপরাধ বা স্বাধীনতার সময় যুদ্ধাপরাধীদের ভূমিকা নিয়ে প্রত্যক্ষভাবে অবগত নই। আমরা যা জেনেছি তা আমাদের বাবা-মা আত্মীয়স্বজন বা মুক্তিযুদ্ধের অবিকৃত ইতিহাসভিত্তিক বই বা পত্রপত্রিকা থেকে মনে না পড়া মুজাহিদকে মনে করিয়ে দেয়া আমাদের প্রজন্মের অঙ্গীকার মনে করে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই...।
বদর বাহিনী এপ্রিল মাসের শেষ দিকে প্রথম গঠিত হয় জামালপুরে। জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ছিলেন বদর বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা। পরবর্তীতে এই সংগঠন সারাদেশে সম্প্রসারণ করা হয়। বদর বাহিনী সার্বিকভাবে জামায়াতের প্রাক্তন আমির গোলাম আযমের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হতো। এর প্রকাশ্যে নেতৃবৃন্দের মধ্যে সারা পাকিস্তান প্রধান ছিলেন জামায়াতের বর্তমান আমির মতিউর রহমান নিজামী। পূর্ব পাকিস্তানপ্রধান ছিলেন জামায়াতের বর্তমান সেক্রেটারি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। প্রধান সংগঠক ছিলেন জামায়াতের প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ কামারুজ্জামান। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রসংঘের কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত বদর বাহিনীর প্রধান লৰ্য ছিল সারাদেশে স্বাধীনতাকর্মীদের খুঁজে বের করা, হিন্দুদের বলপূর্বক মুসলমান বানানো, সেমিনার সিম্পোজিয়াম ও প্রচারপত্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী প্রচার প্রপাগান্ডা এবং প্রয়োজনে মুক্তিযোদ্ধাদের সশস্ত্রভাবে মোকাবেলা করা। বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ঠান্ডা মাথায় বদর বাহিনীর নৃশংসতা মুক্তিযুদ্ধের শেষ পাঁচটি মাসে জনমনে ভয়াবহ আতঙ্কের সৃষ্টি করেছিল।
জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামও সে সময় বদর বাহিনীকে উত্তেজিত করে। ১৪ সেপ্টেম্বর '৭১ 'আলবদর' শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সংগ্রাম লিখেছে, "আলবদর একটি নাম! একটি বিস্ময়! আলবদর একটি প্রতিজ্ঞা! যেখানে তথাকথিত মুক্তিবাহিনী, আলবদর সেখানেই। যেখানেই দুষ্কৃতকারী, আলবদর সেখানেই। ভারতীয় চর কিংবা দুষ্কৃতকারীদের কাছে আলবদর সাক্ষাৎ আজরাইল।"
ওদিকে বদর বাহিনীর প্রকাশ্য নেতারাও একযোগে তৎপর হয়ে ওঠেন। ঢাকার আলিয়া মাদ্রাসায় বদর বাহিনী ক্যাম্পের এক সমাবেশে বদর বাহিনীপ্রধান মতিউর রহমান নিজামী ২৩ সেপ্টেম্বর '৭১ বলেন, "যারা ইসলামকে ভালবাসে শুধুমাত্র তারাই পাকিস্তানকে ভালবাসে। এবারের উদঘাটিত এই সত্যটি যাতে আমাদের রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবীরা ভুলে যেতে না পারে সেজন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে।"
১৯৭১-এর ৭ নবেম্বর বদর দিবস পালন উপলক্ষে ইসলামী ছাত্রসংঘের উদ্যোগে ঢাকার বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৭১-এর ৮ নবেম্বর দৈনিক পাকিস্তানে সমাবেশ সম্পর্কে এক প্রতিবেদনে বলা হয়, "সমাবেশে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সাধারণ সম্পাদক (আলবদর বাহিনী নেতা ও বর্তমানে বাংলাদেশে রাবেতার পরিচালক) মীর কাশেম আলী বদর দিবসের শপথ হিসেবে তিনটি কর্মসূচী তুলে ধরেন। ক, ভারতের আক্রমণ রুখে দাঁড়াবো। খ, দুষ্কৃতকারীদের খতম করবো। গ, ইসলামী সমাজ কায়েম করবো।"
ইসলামী ছাত্রসংঘের পূর্ব পাকিসত্মান শাখার সভাপতি ও বদর বাহিনীর প্রাদেশিকপ্রধান আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ চার দফা ঘোষণা প্রচার করেন। চার দফা ঘোষণাকে বাস্তবায়িত করার জন্য সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "এই ঘোষণা বাস্তবায়িত করার জন্য শির উঁচু করে বুকে কোরান নিয়ে মর্দে মুজাহিদের মত এগিয়ে চলুন। প্রয়োজন হলে নয়াদিল্লী পর্যন্ত এগিয়ে গিয়ে আমরা বৃহত্তর পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করবো।" সমাবেশ শেষে মিছিলের উল্লেখযোগ্য স্লোগানাগুলোর মধ্যে ছিল "আমাদের রক্তে পাকিস্তান টিকবে, বীর মুজাহিদ অস্ত্র ধর, ভারতকে খতম কর, মুজাহিদ এগিয়ে চল, কলিকাতা দখল কর এবং ভারতের চরদের খতম কর।"
১৯৭১-এর ৮ নবেম্বর সংখ্যায় দৈনিক সংগ্রাম লিখেছে, "মিছিলকারী জিন্দাদিল তরুণরা ভারতীয় দালালদের খতম কর, হাতে লও মেশিনগান দখল কর হিন্দুস্তান, আমাদের রক্তে পাকিস্তান টিকবে" প্রভৃতি স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলে।
বদর দিবসের সাফল্যে উদ্দীপ্ত হয়ে বদর বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মতিউর রহমান নিজামী ১৯৭১-এর ১৪ নবেম্বর দৈনিক সংগ্রামে লিখেছেন, "সেদিন আর খুব দূরে নয় যেদিন আলবদরের তরুণ যুবকেরা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি দাঁড়িয়ে হিন্দ বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে হিন্দুস্তানকে খতম করে সারা বিশ্বে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন করবে।"
বদর বাহিনীর অপর দুই নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও মীর কাশেম আলী ১৯৭১-এর ২৩ নবেম্বর এক বিবৃতিতে সৈনিক হিসেবে প্রস্তুত হয়ে যাওয়ার জন্য সংগঠনের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় প্রকাশিত এক প্রচারপত্রে বলা হয়েছে, "শত্রু আশেপাশেই রয়েছে। তাই সতর্কতার সঙ্গে কাজ চালাতে হবে। মনে রাখবেন, আপনারা পাকিস্তানকে টিকিয়ে রাখার জন্যই কেবল যুদ্ধ করছেন না, এ যুদ্ধ ইসলামের। নমরুদদের হাত থেকে মাতৃভূমিকে রক্ষার জন্য আমাদের আমীরের (গোলাম আযমের) নির্দেশ পালন করুন।"
অবরুদ্ধ বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা ও মহকুমা শহরেই বদর বাহিনীর নিজস্ব ক্যাম্প ছিল। এসব ক্যাম্পে ধরে আনা স্বাধীনতাকামীদের অব্যাহত নির্যাতনের মাধ্যমে নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। মুক্তিযুদ্ধ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বিজয়াভিমুখী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এদের তৎপরতাও বাড়ছিল ভয়ঙ্করভাবে। শেষ দিনগুলোতে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার, লেখক, সাংবাদিক এবং সরকারী কর্মকর্তা থেকে শুরু করে নিম্ন পর্যায়ের চাকরিজীবী পর্যন্ত সামান্য শিক্ষিত বাঙালী বলতেই বদর বাহিনীর শিকারে পরিণত হয়েছিলেন। অন্যভাবে বলা যায়, স্বাধীন বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে সুপরিকল্পিতভাবে বাঙালীদের সমূলে বিনাশ করার বিজ্ঞানসম্মত হত্যাকান্ড ছিল বদর বাহিনীর কর্মকান্ডের প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। পূর্ব পাকিস্তানের বেসামরিক গবর্নরের উপদেষ্টা জেনারেল রাও ফরমান আলীর নীলনকশা অনুযায়ী বদর বাহিনী এই তৎপরতা চালিয়েছিল। বিশেষ করে যুদ্ধ শেষ হওয়ার আগের ক'টি দিনে ঢাকায় সংঘটিত হত্যাকান্ডের মর্মান্তিক ঘটনাগুলো এর প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
স্বাধীনতার পর পর বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত শত শত প্রতিবেদনে বদর বাহিনীর নৃশংসতার এক ভয়াবহ চিত্র রয়েছে। এই চিত্র হিটলারের গেস্টাপো, ভিয়েতনামের মাইলাই কিংবা লেবাননে ফিলিস্তিনীদের সাবরা শাতিলা শিবিরের হত্যাযজ্ঞের চেয়েও হাজার গুণ ভয়াবহ। বদর বাহিনীর হাতে শুধু ঢাকার শত শত বুদ্ধিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, অধ্যাপক ও শিল্পীই প্রাণ হারাননি, অবরুদ্ধ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বহু বিশিষ্ট নাগরিকও রেহাই পাননি। শুধু অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, ডাক্তার আব্দুল আলীম, ডাক্তার ফজলে রাব্বী কিংবা সাংবাদিক সিরাজুদ্দিন হোসেন, শহিদুল্লাহ কায়সার ও নিজামুদ্দিনই আলবদর নামধারী নরঘাতকদের হত্যাযজ্ঞের শিকার হননি, স্বাধীনতাকামী অনেক আলেমও তাদের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন।
৩৯ বছর পর মুজাহিদ যাই বলুন না কেন, এত সব তথ্যপ্রমাণ থাকার পর কাউকে বুঝিয়ে বলার প্রয়োজন হয় না যে, একাত্তরে জামায়াতের ভূমিকা কি ছিল। মুজাহিদ ভুলে গেলেও এদেশের আপামর জনসাধারণ তাদের ভুলতে পারেনি। তাছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবারবর্গ ও আত্মীয়স্বজনরা এখনও বেঁচে আছেন। মুজাহিদ কি তাঁদের কাছে গিয়ে জানার চেষ্টা করেছেন বুদ্ধিজীবীদের কারা বাসা থেকে বের করে নিয়ে গিয়েছিল? সে সৎসাহস কি মুজাহিদদের আছে? যান না, একবার চেষ্টা করে দেখুন, তারা কি বলে।
লেখক : প্রকৌশলী
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×