somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নূর মোহাম্মদ নূরু
নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ভারতীয় বাটপার নটওয়ারলাল

০২ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এই পৃথিবীর সবচেয়ে বিচিত্র প্রাণী হচ্ছে মানুষ। মানুষ অ্যামাজন অরণ্যের চেয়েও গহীন। যার রহস্য ভেদ করা শুধু দুঃসাধ্য নয়, মাঝে-মাঝে অসম্ভব। বাস্তবতা কল্পনার চেয়েও বিচিত্র। আজকের দিনে তাজমহল কিনে ফেলার ইচ্ছা পোষণ করার মতো পাগল শুধুমাত্র মানসিক হাসপাতালে পাওয়া গেলেও, মাত্র কয়েক দশক আগে কম করে হলেও এরকম তিন জন ব্যক্তি পাওয়া গিয়েছিল। যারা কিনতে চেয়েছিলেন তাজমহল। তবে সত্যিকারের ক্রেডিট এমন একজন ব্যক্তির, যিনি তার চৌকস বুদ্ধি এবং ধূর্ততার মাধ্যমে তাজমহল বিক্রির মতো অকল্পনীয় কাজটি করেছিলেন। তাও আবার একবার-দুবার নয়, তিন-তিনবার। এই ব্যক্তি ভারতের সব চেয়ে জনপ্রিয় কনম্যান নটওয়ারলাল। তিনি এতোটাই অবিশ্বাস্য কাজকর্ম করেছিলেন যে পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে তাকে নিয়ে মিঃ নটওয়ার লাল নামে একটি চলচ্চিত্রও তৈরি হয়েছিল। যেখানে মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ বচ্চন। তাছাড়া ২০০৫ সালে মুক্তি পাওয়া অভিষেক বচ্চন ও রানি মুখার্জি অভিনীত ‘বান্টি অর বাবলি’ সিনেমাটিতে প্রতারণা করে তাজমহল বেচে দেওয়ার ঘটনা থাকলেও, বাস্তবতা আরো বেশি মজার। ভারত চমৎকার দেশ। কোনো কিছুই কম নেই এখানে। অপরাধের ক্ষেত্রেও নয়। আধুনিক বিশ্বের প্রতারকদের সাথে পাল্লা দিয়ে তাই ভারতীয় এই প্রতারকের নাম আজও আলোচিত হয়। নটওয়ারলাল তার চৌকস বুদ্ধি এবং ধূর্ততার মাধ্যমে তাজমহল বেচে দেওয়ার মতো অকল্পনীয় কাজটি করেছিলেন। নটওয়ারলাল ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদের স্বাক্ষর এতোটাই নিখুঁতভাবে জাল করতে পারতেন যে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর জাল করে তিনি তিনবার তাজ-মহল বিক্রি করেছেন। এছাড়াও তিনি লাল কেল্লা, রাষ্ট্রপতি ভবন এবং ৪৫৫ জন সংসদ সদস্যসহ ভারতের সংসদ বিক্রি করেছেন। সারা দেশজুড়ে তিনি প্রতারণার কাজ চালিয়ে গেছেন। ছদ্মবেশ ধরতে পটু ছিলেন নটবরলাল। প্রতারণার জন্য ৫০ টি ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ে ছদ্মবেশ নিয়েছেন তিনি। তাই জায়গা এবং পরিকল্পনা অনুসারে নাম, পোশাক, জীবনযাত্রা বদলে নিতেন তিনি। মিথিলিশ কুমার আগারওয়াল, সুরেন্দ্র কুমার, সিতায়ম আদি, শঙ্করলাল, বিএন ময়ূর নটওয়ারলালের কিছু ছদ্ধনাম। নটওয়ারলাল বিদেশিদের সামনে সরকারী কর্মচারীর ছদ্মবেশ নিতেন, যারা ঐ স্মৃতিস্তম্ভগুলো দেখতে আসতো। তিনি তাদের কাছে এই স্মৃতিস্তম্ভ গুলো সফলভাবে বিক্রিও করেছিলেন। তিনি দেশের প্রায় সব স্বনামধন্য শিল্পপতির শাথেই প্রতারণা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। অনেক সময় তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে ধরাও পড়েছেন। তবে প্রতিবারই নাটকীয়ভাবে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। নটবরলাল সমাজসেবী বা বিশিষ্ট কোনও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সেক্রেটারি বা কোনও বড় দলের নেতা সেজে বড় অঙ্কের চাঁদা বা ডোনেশন নিয়ে আসত টাটা বিড়লা এবং ধীরুভাই আম্বানিদের কাছ থেকে। নিখুঁত নথি ও অসামান্য বাকপটু হওয়ায় তাঁরা সন্দেহই করেননি। বহুদিন ধরে অর্থ দিয়ে গেছেন নটবরলালকে। নিজেকে সব সময় কোনও কেন্দ্রীয় স্তরের নেতা বা মন্ত্রীর সেক্রেটারি দেখাত। সেরকম সাজ পোষাক ও জাল সরকারি কাগজপত্র ও স্ট্যাম্প নিজের সঙ্গে রাখত। এসব দিয়ে দেশের বিখ্যাত বিখ্যাত স্বর্ণব্যবসায়ীদের বোকা বানিয়ে তাদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার হিরে-জহরৎ, সোনাদানা কিনে জাল চেক বা ড্রাফট দিত। তারপর তার টিকির দেখা মিলত না। যখন রাজীব গান্ধী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সেই সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নারায়ণ দত্ত তিওয়ারির সেক্রেটারি সেজে দিল্লির এক নামকরা এক ঘড়ির দোকানে যায় নটবরলাল। মালিককে বলে প্রধানমন্ত্রী ভারতে সফররত বিদেশী অতিথিদের ৯০টি দামী ঘড়ি উপহার দেবেন। সেই জন্য ঘড়ি কিনতে তাকে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। অশোকস্তম্ভের ছাপ মারা সরকারী প্যাডে মন্ত্রীর সই করা চিঠি দেখে দোকানদার ৯০ টি ঘড়ি নিয়ে নর্থ ব্লকে অর্থমন্ত্রীর দফতরের সামনে যায়। সেখানে ঘড়ি ডেলিভারি নিয়ে সরকারি ড্রাফট দেয় প্রতারক নটবরলাল। ড্রাফট ভাঙাতে গিয়ে দোকানদার বোঝেন তিনি প্রতারিত হয়েছেন। ততক্ষণে পাখি হাওয়া। জীবদ্দশায় তার বিরুদ্ধে টাটা, বিড়লা, এমনকি আম্বানির মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ কয়েকটি মামলা করেছিলো। কৌতুকের মতো শোনালেও এই নটওয়ারলাল তার খারপ কাজগুলো দিয়ে চিরদিনের মতো ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছেন। এই প্রতারকের বাহান্নটি ছদ্মনামের মধ্যে মিস্টার নটবরলাল নামটা অসম্ভব জনপ্রিয় হয়ে যায়। এমনই বিখ্যাত হয়ে যায় যে নটবরলাল শব্দটা আজ হিন্দি ভাষায় প্রতারকের সমার্থক শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে।


নটওয়ারলালের আসল নাম মিথিলিশ কুমার শ্রীবাস্তব। ১৯১২ সালে বিহারের সিওয়ান জেলার জিরাদাইয়ের ব্যাঙ্গরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার বাবা ছিলেন স্টেশন মাস্টার। শৈশবে পড়ালেখায় কোনো আগ্রহই ছিল না মিথিলিশের। কিন্তু ফুটবল, দাবার মতো খেলাগুলো তাকে আকর্ষণ করতো প্রবল। অমনোযোগী হওয়ায় পড়ালেখার জন্য তাকে পাটনা পাঠানো হয়। সেখানেই তিনি তার জীবনের প্রথম প্রতারণার কাজটি করেন। প্রতিবেশী সাহায় তাকে টাকা তুলতে চেক-বই দিয়ে তাকে ব্যাংকে পাঠাতো। শীঘ্রই নটওয়ারলাল সাহায়ের সাক্ষর নকল করা শিখে জাল চেকের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে শুরু করেন। প্রায় এক হাজার টাকা তোলার পর তিনি পাটনা থেকে কলকাতা পালিয়ে যান। নটওয়ারলাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন। সেখান থেকে বি.কম এবং পরে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি জাল সার্টিফিকেট তৈরি করে একটি স্কুলের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন। উন্নয়নের নামে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পরিবারের কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। তবে নটওয়ারলালের প্রধান লক্ষ্য ছিল রেলপথে স্বর্ণ, রৌপ্য ব্যবসায়ী এবং প্রহরী ব্যবসায়ীরা। তৎকালীন ভারতের অর্থমন্ত্রী ভিপি সিংহের ছেলের বিয়ের জন্য তৈরি করা গহনাগুলোও দোকান থেকে নাটওয়ারলাল চুরি করেন। এজন্য তিনি ৮২০০০ টাকার জাল চেক ব্যবহার করেন। একবার মিথিলিশ মুম্বাইয়ের টেক্সটাইল কমিশনারের পারচেজিং অফিসারের পরিচয়ে প্রতারণা করার সময় ধরা পরেন। পুলিশ বুঝতে পারে যে মালামালগুলোর রেলওয়ে সার্টিফিকেট জাল করা হয়েছে। এসময় মিতিলিশের সহযোগী নটওয়ারলাল পালিয়ে যায়। ভুল করে পুলিশ মনে করে মিথিলিশই নটওয়ারলাল। এভাবেই তার নাম মিথিলিশ থেকে নটওয়ারলালে পরিবর্তন হয়ে যায়। একজন স্টক-দালালের থেকে ব্যাংকিং সম্পর্কিত নিয়মগুলো শিখে নেন নটওয়ারলাল এবং জাল বাণিজ্যের ডিগ্রী তৈরি করেন। নটওয়ারলাল স্বর্ণকার, ব্যাংকার, ব্যবসায়ীসহ নানা পেশার মানুষের সাথে প্রতারণা করেছেন। এই হলেন মিথিলিশ কুমার শ্রীবাস্তব কিংবা মিথিলিশ কুমার আগারওয়াল কিংবা সুরেন্দ্র কুমার কিংবা সিতায়ম আদি কিংবা শঙ্করলাল কিংবা বিএন ময়ূর কিংবা নটওয়ারলালের কিংবা আরো অনেক না জানা নাম। নটওয়ারলাল তার প্রতারণাকে সমাজসেবা হিসাবে বিবেচনা করতেন। কারণ তিনি প্রতারণার মাধ্যমে অর্জিত অর্থ দরিদ্র লোকদের সাহায্য করার জন্য ব্যবহার করতেন। নটওয়ারলাল তার গ্রামবাসীর জন্য অনেকটা রবিন-হুডের মতো ছিলেন। যখন পুলিশ তার পিছু নেয়নি তিনি তার গ্রামের অভাবী লোকদের মাঝে তার লুটপাট করা অর্থ বিলিয়ে দিতেন। তিনি দাবি করেন উদ্দেশ্য সিদ্ধির জন্য কখনোই কোন অস্ত্র ব্যবহার করেননি নটওয়ারলাল।


নটওয়ারলাল ভারতের ভিন্ন ভিন্ন ৮ টি রাজ্যে ১০০ টিরও বেশি মামলার মোস্ট-ওয়ান্টেড আসামি ছিলেন।বিচারকের উদ্দেশ্যে নটওয়ারলাল বলেছিলেনঃ "আমাকে এক ঘণ্টার জন্য ছেড়ে দিন, আমি হাজার হাজার হাজার টাকা নিয়ে আসব যে রাস্তায় যে লোকের থেকে আগের বার নিয়েছি সেখান থেকেই। এবং লোকেরা আমাকে স্বেচ্ছায় তা দিয়ে দেবে"। একবারের এক ঘটনা, যা পরে জোকস হিসেবে সারা ভারতে ছড়িয়ে গেছে। নটবরলাল তখন লখনউ জেলে বন্দি। কয়েক মাস পর পর স্ত্রীর চিঠি আসে কিন্তু দেড় বছর ধরে সে কোনও চিঠির উত্তর দেয় না। আট নম্বর চিঠিটি নিয়ে এসে জেলার নটবরলালকে বলেছিলেন, এ চিঠির উত্তর তোমায় দিতেই হবে। নটবরের স্ত্রী চিঠিতে লিখেছেন, তিনি জমি চাষ করবেন। কিন্তু পয়সা নেই। উত্তরে নটবরলাল লিখেছিল, জমির একজায়গায় একফুট নীচে প্রচুর সোনা লুকানো আছে, সেখান থেকে কিছু নিয়ে আপাতত কাজ চালাতে। কদিন পরেই জেল থেকে বেরিয়ে ঘরে ফিরে বাকি ব্যবস্থা সে করে দেবে। চিঠি নটবরের স্ত্রীয়ের কাছে যাওয়ার আগেই পুলিশ গ্রামে চলে গিয়েছিল সোনা উদ্ধারে। কয়েকশো লোক লাগিয়ে পুরো জমি খুঁড়ে ফেলেও সোনা মেলেনি। কয়েকমাস বাদে জেলে নটবরের স্ত্রীর চিঠি এল, তাতে লেখা পুলিশরা খেত চষে দিয়ে যাওয়ার ফলে ফসল এবার খুব ভালো হয়েছে। রাগে অগ্নিশর্মা জেলার নটবরের সেলে এসে চেঁচামেচি করতে থাকলে নটবরলাল বলেছিল, আপনি জোর করেছিলেন তাই চিঠি লিখেছিলাম। এই জন্যই স্ত্রীর চিঠির উত্তর দিতাম না। যে মামলাগুলোর জন্য তার সাজা হয়েছিল সব মিলিয়ে তার মেয়াদ ছিল ১১৩ বছরেরও বেশি। কিন্তু তিনি ২০ বছরেরও কম সময় জেলে কাটিয়েছেন। তাকে নয়বার গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং প্রতিবারই তিনি পালাতে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৯৫৭ সালে, তিনি কানপুর জেল থেকে পুলিশ-অফিসারের ইউনিফর্ম চুরি করে খুব স্বাভাবিকভাবে হেটে জেল থেকে বেরিয়ে আসেন। এই ঘটনা ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত জেল ভেঙ্গে পালানোর ঘটনা হিসেবে আলোচিত। শেষবার, ৮৪ বছর বয়সে তিনি নয়াদিল্লী রেলস্টেশন থেকে পালিয়ে যান এবং এরপর আর কখনো তাকে পুলিশ খুঁজে পায়নি। তিনি দু’বার তার মৃত্যু নিয়েও মিথ্যা খবর ছড়ান। আইনজীবীর মতে, ২০০৯ সালের ২৫ জুলাই তিনি মারা যান। তাই বকেয়া শতাধিক মামলা খারিজ হয়ে যায়। কিন্তু তার ছোট ভাই গঙ্গা প্রসাদ শ্রীবাস্তবের মতে, নটওয়ারলাল ১৯৯৬ সালে রাঁচিতে মারা যান। নিজের মৃত্যুর ওপরও নিজের স্টাইলেই রহস্যের পর্দা বিছিয়ে গিয়েছিল প্রতারক নটবরলাল। যে জিরাদাই এলাকায় নটবরলালের জন্ম, সেই এলাকাতেই জন্ম হয়েছিল ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্রপ্রসাদের। ভাবতেই অবাক লাগে, এই জিরাদাই স্টেশন থেকেই ট্রেনে চড়ে রাজেন্দ্রপ্রসাদ গিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতিভবনে। একই স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠেছিল মিস্টার নটবরলালও, দেশের জনগণকে ঠকাবার জন্য। লেখার প্রথম লাইনে ফিরে যাই। এই পৃথিবীর সবচেয়ে বিচিত্র প্রাণী হচ্ছে মানুষ। মানুষ অ্যামাজন অরণ্যের চেয়েও গহীন। যার রহস্য ভেদ করা শুধু দুঃসাধ্য নয়, মাঝে-মাঝে অসম্ভব।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×