somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২৫ নভেম্বর, আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিবাদ দিবসঃ কমলা রঙের বিশ্বে নারী বাধার পথ দেবেই পাড়ি

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আজ ২৫ নভেম্বর, ইন্টারন্যাশনাল ডে ফর দ্য এলিমিনেশন অব ভায়োলেন্স এগেইনস্ট উইমেন’ বা আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিবাদ দিবসনারী নির্যাতন প্রতিরোধে ও নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিকভাবে দিবসটি পালন করা হয়। এদিন থেকে শুরু হবে শুরু হবে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিবছর বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ১৬ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ (২৫ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর) পালন করে থাকে। এ বছর মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা পক্ষকালব্যাপী নারী নির্যাতন বন্ধ ও সচেতনতা সৃষ্টিতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়-;কমলা রঙের বিশ্বে নারী বাধার পথ দেবেই পাড়ি।। বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে, পরিবর্তিত হচ্ছে সমাজ কাঠামো, বিকশিত হচ্ছে সভ্যতা। পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে মানুষের জীবনযাত্রায়। কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য, বন্ধ হয়নি নারী নির্যাতন। নারী ও শিশুর উপর ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। যার ধরণ প্রতিনিয়ত পরিবর্তন ঘটেছে । তারা ঘরে বাইরে, রাস্তাঘাটে,যানবাহনে,কর্মক্ষেত্রে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নানা ধরণের হয়রানির শিকার হচ্ছে। তাই যেকোন ধরণের নির্যাতন ও সহিংসতা বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ ও সোচ্চার হতে হবে। পাশাপাশি নির্যাতনকারী ও ধর্ষণকারীকে সামাজিক ভাবে বয়কট করতে হবে । বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন সংগঠনের জরিপ ও গবেষণায় দেখা গেছে, পারিবারিক নির্যাতন বাড়ছে।মানবতার বিপর্যয়ে, মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি শিকার হয় নারী ও শিশু। ঘরে-বাইরে যৌন নির্যাতনসহ নানা নির্যাতনের শিকার হয় নারীরা। নারীরা নিজ নিজ পেশা ও কাজের প্রয়োজনে ব্যপকহারে গণপরিবহণ ব্যবহার করতো। কিন্তু বর্তমানে গণপরিবহনে যৌন নির্যাতন, ধর্ষণ ও হত্যার কারণে নারীর চলাচলে নতুন করে হুমকি ও ঝুকির মধ্যে পড়েছে। একটি অনাগত ভয় নিয়ে প্রতিদিন নারীদের রাস্তায়, ঘরে-বা্ইরে উদ্বিঘ্নের মধ্যে জীবন কাটাতে হয় নারীকে। নিরাপত্তাহীনতা ও ঝুঁকির কারণে তাদের জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। নির্যাতনের কারণে নারীর স্বাভাবিক বিকাশও ব্যাহত হয়। দেশে ধর্ষণ, হত্যাসহ নির্যাতনের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এ ছাড়া নানাভাবে সাইবার অপরাধের শিকার প্রায় ৭০ ভাগ নারী। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যানুযায়ী, ২০১৮ সালে ৬৯৭ নারীকে ধর্ষণ, ১৮২ জনকে গণধর্ষণ ও ধর্ষণ শেষে ৬৩ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১ হাজার ৩৯১ নারীকে ধর্ষণ, ১৯৬ জনকে গণধর্ষণ ও ধর্ষণ শেষে ৬৬ জনকে হত্যা করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আইনের দুর্বলতায় পার পেয়ে যায় ধর্ষণ-নির্যাতনের আসামিরা। এ কারণে নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ হচ্ছে না। বেসরকারি সংগঠন অ্যাকশন এইডের একটি জরিপে দেখা যায়, দেশের বড় শহরগুলোতে দিনের বেলায়ই যৌন হয়রানি থেকে শুরু করে নানারকম হেনস্তার শিকার হন নারী যাত্রীদের একটা বড় অংশ। গণপরিবহনে যৌন হয়রানি নিয়ে ব্র্যাকের গবেষণায় উঠে এসেছে, গণপরিবহনে ৯৪ ভাগ নারী যৌন হয়রানির শিকার হন। এই যৌন হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের বড় অংশ ৪১ থেকে ৬০ বছর বয়সী পুরুষ, শতকরা হিসাবে তারা ৬৬ ভাগ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপে দেখা যায়, ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই দেশের ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ নারী যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বিবাহিত জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আর্থিক, শারীরিক কিম্বা যৌন নির্যাতনের শিকার ৮০ দশমিক ২ ভাগ নারী।এই প্রবণতা শুধু দুঃখজনকই নয়, ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বের মোট নারীর ৭ শতাংশের জীবনে যে কোনো সময় পুরুষ কর্তৃক শারীরিক সহিংসতার শিকার হতে হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নারীরা গৃহ এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জোরপূর্বক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন।সম্প্রতি নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা আর্ত-সামাজিক সাংস্কৃতিক সমস্যায় পরিগণিত হয়েছে। বিবাহিত জীবনে ৮৭ শতাংশ নারী জীবনে কোনো না কোনো সময়ে নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে শারীরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক বা যৌন নির্যাতন। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ধর্ষণসহ বিভিন্ন সামাজিক অপরাধের শিকার হয়েছে ৪৪৫ জন কন্যাশিশু। এদের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় বছরের নিচে ১০৫ এবং ১০২ জনের বয়স সাত থেকে ১২ বছরের মধ্যে। নারী ধর্ষণের বিষয়টি আরও উদ্বেগজনক। বছরের প্রথম ১০ মাসে ধর্ষিত হয়েছেন ৬৬২ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৫৭ জনকে, ধর্ষণ চেষ্টা করা হয়েছে ৯৩ জনকে। ধর্ষণের চেষ্টা থেকে রেহাই পেতে ও অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন পাঁচজন। আসক বলছে, গত বছর ৩৯৪ জন নারী পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়েছে। যার মধ্যে স্বামীর হাতে নিহত ১৯১ জন। আর একই সময়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৭২৪ জন, আর ধর্ষণ চেষ্টা হয়েছে আরও ৬৫ জনের ওপর। তবে এর বাইরেও বহু নারী আরও নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছে।নারীর প্রতি সহিংসতা বিষয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)-এর ২০১৩ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ চিত্র পাওয়া যায়। ২০১৬ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস);নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ-২০১৫ প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, দশ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই দেশের ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ নারী যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বিবাহিত জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আর্থিক, শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে দেশে এমন নারীদের সংখ্যা ৮০.২ ভাগ। ২০১১ সালে এ হার ছিল ৮৭ ভাগ। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৬ সালে যৌতুকের কারণে ১২৬ জন নারীকে নির্যাতনের পর হত্যা করা হয়৷ ১০৮ জন নির্যাতনের শিকার হয়ে বেঁচে আছেন৷ যৌতুকের মামলা হয়েছে মোট ৯৫টি। এদিকে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৭ সালের প্রথম চার মাসে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ, নারী ও শিশু পাচার, যৌন নিপীড়ন, আত্মহত্যা, বাল্যবিবাহ, অপহরণ ছাড়াও বিভিন্নভাবে ১৫৬৬টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। পাঁচ বছরে হত্যার শিকার হয়েছেন ১১৫১ জন নারী।

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন কর্মসূচি দেশের ৫৬টি জেলা থেকে নির্যাতনের ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করে রিপোর্ট তৈরি করে। রিপোর্টের ২০১৬ ও ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলছে। প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ২০১৬ সালে অক্টোবর মাস পর্যন্ত নারী নির্যাতনের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৮২৫টি; যা ২০১৭ সালের একই সময়ে ৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৯ হাজার ১৯৬টি। রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১৭ সালের শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৫ হাজার ৫৮৩ জন, আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন ৭৫৭ জন, মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৬২৮ জন ও অন্যান্য ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৮৮৮ জন। ব্র্যাক মনে করে, বাস্তবে এ সংখ্যাটা আরও বেশি কারণ নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলোতে ভুক্তভোগী ও তার পরিবার সামাজিক মর্যাদাহানির ভয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রকাশ করেন না। ব্র্যাক ও ইউএনডিপি’র উদ্যোগে দেশের ৪৪টি ইউনিয়নে পরিচালিত এক মাঠ পর্যায়ের জরিপে দেখা গেছে, নারীর প্রতি সহিংস ঘটনার ৬৮ শতাংশই নথিভুক্ত হয় না। আন্তর্জাতিকভাবেও নারীর প্রতি সহিংসতাকে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কেননা এ লঙ্ঘন বারবার মানবতা, অর্থনীতি, সমাজ সর্বোপরি দেশের যাবতীয় উন্নয়নকেই বাধাগ্রস্ত করে। যা কোনো ভাবেই প্রত্যাশিত নয়। নারীর উপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য ১৯৮১ সালে ল্যাটিন আমেরিকার নারীদের সম্মেলনে ২৫ নভেম্বর ‘নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস’ ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৩ সালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব মানবাধিকার সম্মেলনে এ দিবসটি স্বীকৃতি পায়। তখন থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘে নারীর প্রতি সহিংসতা বিলোপ-সংক্রান্ত ঘোষণায় বলা হয়েছে, এমন কোনও কাজ যা নারীর দৈহিক, যৌন কিংবা মানসিক ক্ষতির কারণ হয় কিংবা সামাজিক ও ব্যক্তিজীবনে নারীর স্বাধীনতাকে জোরপূর্বক হরণ করে, তাকেই নারীর প্রতি সহিংসতা বলা যায়। ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর জাতিসংঘ ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের খসড়া অনুমোদন করে প্রতিবছর ২৫ নভেম্বরকে আনুষ্ঠানিকভাবে 'আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন দূরীকরণ দিবস' হিসেবে গ্রহণ করেছে। তবে বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস উদ্যাপন কমিটি ১৯৯৭ সাল থেকে এই দিবস ও পক্ষ পালন করছে।

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী এবং সমাজের উন্নয়নে তাদের অবদান অনস্বীকার্য। উন্নয়নের যে কোনো ধারাকে গতিশীল করতে নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ জরুরি। আর এই পরিপ্রেক্ষিতে নারীর শিক্ষা থেকে শুরু করে যাবতীয় নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব। যদি কোনোভাবে নারীর এসব অধিকার ক্ষুণ্ন হয় এবং নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়তে থাকে তবে তা যেমন দুঃখজনক, অন্যদিকে জাতীয় জীবনে উন্নতির ক্ষেত্রেও প্রতিবন্ধক। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ব্যক্তি থেকে সমাজ, প্রাতিষ্ঠানিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন দরকার। এ ক্ষেত্রে নিজে নির্যাতন থেকে দূরে থাকলেই চলবে না, সেই সঙ্গে আমাদের আশপাশে ঘটে যাওয়া যেকোনো নির্যাতনের প্রতিবাদ করতে হবে। সম্মিলিতভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। আর এ জন্য পরিবর্তন প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির। ইংরেজীতে একটি প্রবাদ রয়েছে; Prevention is better than Cure প্রবাদটি একেবারেই মিথ্যে নয়। প্রতিকারের আগে প্রতিরোধ করা উত্তম। নারীর ওপর সহিংসতা প্রতিরোধে সোচ্চার থাকা যেমন জরুরি, তেমন সামাজিক পরিবর্তনের জন্য যে নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলন দরকার, সেটি অব্যাহত রাখতে হবে। এ বিষয়ে ‘রাষ্ট্রের দায় অনেক। সেখান থেকে মূল উদ্যোগটি আসলে নারীর প্রতি সহিংসতা অবশ্যই বন্ধ করা সম্ভব তাই আসুন, আমরা সহমর্মী ও সমব্যথি হয়ে সহিংসতার শিকার নারীর পাশে দাঁড়াই, নারীর উপর সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি, সহিংসতার ঘটনা লুকিয়ে না রেখে দোষীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে এবং বিচার পেতে সহিংসতার শিকার নারীকে সহযোগিতা করি। নারী-পুরুষ সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারলেই “নারীরা তাদের স্বাধীন চলাফেরায় নিরাপত্তা পাবে" এবং নারী ও শিশু পাবে নির্যাতনমুক্ত জীবন।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মীনিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৮
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×