somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় দুইটি গানঃ হোটেল ক্যালিফোর্নিয়াস্লিপ

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া




জনপ্রিয় ব্যান্ড ঈগলস সবচেয়ে জনপ্রিয় গান নিঃসন্দেহে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া । এর লিড ভোকাল ডন হেনলি , লিড গিটারিষ্ট ডন ফেল্ডার আর গ্লেন ফ্রের (অ্যাকুষ্টিক ও ইলেকট্রিক গিটার, ব্যাকিং ভোকাল) লিখা ছয় মিনিট আট সেকেন্ডের রক জেনারের এই গান রিলিজ হয় ১৯৭৭ সালে, অ্যালবামের টাইটেল ট্র্যাক । গানটার প্রাথমিক ডেমোর নাম দেয়া হয়েছিল 'Mexican Reggae' । গানের আইডিয়াটা সম্ভবত জেথ্রু টুল এর ‘উই ইউসড টু নো ’ গানটা থেকে ঈগলসদের মাঝে আসে । গিটার সলো আর লিরিক দুটোই অসাধারন ।

অ্যালবামের কভারে যে হোটেলটির ছবি ছাপা হয়, সেটি আসলে লস অ্যাঞ্জেলেসের বেভারলি হিলস্ হোটেল , যেটি পিঙ্ক প্যালেস নামেও পরিচিত । হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া বলে আদতে কোন হোটেল নেই । গানটা সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের এক্সপ্লানেশন আছে । এর ইলাবোরেশনে এলেসডি, হিরোইন বা কোকেন অ্যাডিকশন কিংবা সাটানিজম কথা বলেছে । মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি, মেনটাল হসপিটাল, গনিকালয় (Ceiling Mirrors কিংবা Pink champagne) কিংবা লাইব্রেরি এর কথাও এসেছে । ডন হেনলির ভাষায় এই গানটা "our interpretation of the high life in Los Angeles" এবং "it's basically a song about the dark underbelly of the American dream" । এখানে ততকালীন মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রিতে প্রচলিত প্রেমার্ত প্রেয়োবাদ বা ভোগবাদ, লোভ-লিপ্সা, সংস্কৃতির অতিরঞ্জন আর আত্মবিনাশ এইসব রুপকের আড়ালে ফুটে উঠেছে ।

লিরিক্সে শিরোনামটাকে একটা বিলাসবহুল ও জাঁকালো রিসর্ট হিসাবে উপস্থাপন করা হয়েছে "you can check out anytime you like, but you can never leave." লিরিক্সের মুল গল্পটা চটকদার সেই রিসর্টে আটকে পড়া একজন শ্রান্ত, অবসন্ন ভ্রমনকারীকে নিয়ে ।

On a dark desert highway
Cool wind in my hair
Warm smell of colitas
Rising up through the air

Colitas নামে একটি শব্দ আছে গানে! এই স্পেনিশ টার্ম colitas (উচ্চারন koe-LIE-tis) । এর অর্থ "little tails" যা মারিজুয়ানার মুকুলকে বুঝায় । যারা মারিজুয়ানা গ্রহন করে তারা অনেকে ‘this is pure sheep`s tail’ অথবা স্পানিশে "es pura colita de borrego" –এভাবে এর গুনকীর্তন করে । তবে ইগলস এখানে ডিরেক্ট মারিজুয়ানা স্টিককেই বুঝিয়েছে, বুঝিয়েছে এর সৌরভকে । হাত বাড়ালেই মারিজুয়ানা, কোকেইন পাওয়া যায় ক্যালিফোর্নিয়ায় , এতোটাই সহজলভ্য । এখানে আঁধার রাতের কোন বিজন রাজপথের কথা বলা হয়েছে ।

উত্তর-পশ্চিম মেক্সিকোর বেজা ক্যালিফোর্নিয়া নামক একটা পেনিন্সুলা বা বাইল্যান্ডে হতে পারে সেই স্থান । এই স্থানটাকে লিরিসিষ্টের কাছে মরুভুমির পাশে মরূদ্যান মনে হয়েছিল । গাড়িতে ছাদ নেই, খোলা আকাশ দেখা যাচ্ছে, ঝির ঝির বাতাস বইছে । এই অবস্থায় কার চালক মারিজুয়ানার স্টিক টানতেছিল । বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে সেই ধোঁয়া । ‘my head grow heavy and my sight grow dimm’-মারিজুয়ানার ইফেক্ট । ডন ফেল্ডারের কথায়-

"Don Henley and Glenn wrote most of the words. All of us kind of drove into L.A. at night. Nobody was from California, and if you drive into L.A. at night... you can just see this glow on the horizon of lights, and the images that start running through your head of Hollywood and all the dreams that you have, and so it was kind of about that..."

ক্যালিফোর্নিয়া আমেরিকানদের স্বপ্নের রাজ্য ‘Such a lovely place’ । রাজ্যের কলমায় স্বর্ণখনির উপস্থিতি থেকে ক্যালিফোর্নিয়া হয়ে Gold Rush এর শহর । অভাবনীয় বানিজ্যিক উত্তরনের হাওয়া লাগে লস এঞ্জেলেসের হলিউডে "Such a lovely face" । অনেকে বলে থাকে স্বর্নহুজুকের সময় রাজ্যটির আত্মা লুট হয়ে গেছে । এখানে সবাই বুঁদ টাকার ঘোরে, নারীর লোভে, খ্যাতির মোহে—মানবীয় গুনাবলী অবলুপ্ত প্রায় । পপুলার কালচারে তাই ক্যালিফোর্নিয়া একটি হৃদয়হীন ফাঁদ — নন্দিত নরক । গানে বস্তুবাদকে "shimmering light " আর "She" এর রুপকে উপস্থাপন করা হয়েছে । জীবিকা আর খ্যাতির সন্ধানে আসা অনেক মানুষের কাছে স্বপ্নগুলো মরীচিকাই থেকে যায় । তবে একবার এই লাল আলোর শহুরে জীবনে চলে এলে আর ফিরে যাওয়া নেই "we are programmed to receive." । ঈগলসের কোন সদস্য ক্যালিফোর্নিয়ার স্থানীয় না হলেও এর সাথে তাদের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য হয়ে পড়ে "prisoners of their own device." ।

ভ্রমনকারী হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌছে গেলে হোমারের সাইরেনের মত একজন রহস্যনারী সিডিউসিভ স্বরে তাকে অভ্যার্থনা জানায়, প্রলুব্ধ করে । গানের মুল চরিত্র হল এই রহস্যনারী, ভ্রমনকারী হল গল্পকথক । রহস্যনারীর বাঁকা চাউনি আর তীক্ষ্ণ চোখের চাবুক ভ্রমনকারীর লোহিতকণায় সৃষ্টি করে আন্দোলন । হোটেলে তখন শুরু হয়ে গেছে কোন এক অনুভূতিশূন্য প্রমত্তা ও বেপরোয়া উৎসব । অলঙ্কারশোভিত সুন্দরীদের অহমিকা, ঈর্ষাকাতরতা আর ধাতব হাসিতে ছড়িয়ে যায় যৌনতার মৌতাত । নেচে নেচে তারা সেই রাতের উৎসবকে স্মরনীয় করে রাখে । অনেকে বিষাদোতীত ভুলতে নেচে যায় । বারটেন্ডারের সার্ভ করা গোলাপি শ্যাম্পেন, ওয়াইন নৃত্যচ্ছন্দে যোগ করে ভিন্ন কোন তাল, লয় চিত্র ও ভাষা । যা এক সময় স্বপ্নীল, স্বর্গীয় বলে মনে হয়েছিল তা মুহুর্তেই গোথিক হররে পরিনত হয় । ডন হেনলি এখানে খুবই নাটকীয় ভাবে গানের গল্পের গতিপথে পরিবর্তনটা ফুটিয়ে তুলেছেন ।

অনেকের মতে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া বলতে যে হোটেলকে বুঝানো হয়েছে সেটা আগে ছিলো একটা গীর্জা যেখানে স্যাটানিস্টরা উপাসনা করতো । স্যাটানিক বাইবেল লেখা হয় গানে উল্লেখিত ১৯৬৯ সালে । এই লিরেক্সে "Kill the beast" এবং "that spirit here" - এই দুইটা লাইন দিয়ে ব্লাক ম্যাজিকের প্রতি ইন্ডিকেট করা হয়েছে । ‘wine’ আর ‘spirit’ এখানে জেসাসের প্রতি নির্দেশ করে । এখানে মার্সিডিঞ্জ বেনযের পরিবর্তে উচ্চারিত বেনড শব্দটির অর্থ মানসিক ও শারীরিক অস্বস্তি, ‘টুইস্টেড’ বোধ । আর গানটির এলবামের কভারের ভেতরের অংশে বিল্ডিং এর উপরের তলায় একটা ফিগার দেখা গিয়েছে, অনেকে বলছেন এটা এন্টন লেভীকে দেখা গিয়েছে যিনি প্রথম স্যাটানিক গীর্জা (হোটেল ক্যলিফোর্নিয়া) তৈরী করেছেন এবং তিনি হলিউডের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি এর সাথে জড়িত ছিলেন । অ্যালবাম কভারের আর্ট ডিরেক্টর John Kosh ব্যালকনিতে একটা রহস্যজনক ফিগারের উপস্তিতি নিয়ে বলেন “I assume he’s a friendly spirit, because we got the picture and it worked! If he is of the spirit world — which I doubt — he’s benign, so it’s fine by me.”




হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া গানটাকে ক্যালিফোর্নিয়ার বোহেমিয়ান গ্রুভ নামের সিক্রেট স্যাটানিস্ট সোসাইটির মাইন্ড কন্ট্রোল প্রোগ্রামের অংশ বলা যেতে পারে । লেড জেপলিনের স্টিয়ারওয়ে টু হিয়েভেনের মত হোটলে ক্যালিফোর্নিয়ার কিছু অংশ ব্যাকমাস্কিং করা । এর মাধ্যমে কিছু সাটানিক ম্যাসেজ ইন্সার্ট করা হয়েছে । এধরনের মেসেজ অবচৈত্তিক বিজ্ঞাপনের মত মানব মনকে ইমপ্যাক্ট করে ।

Forward: 'There were voices down the corridor, thought I heard them say, welcome to the hotel California.'

Reverse: 'Yeah Satan, he organized, oh, he organized his own religion. Yeah, when he knows he should, how nice it was delicious, he puts it in a vet he fixes it for his son which he gives away.'

সেক্ষেত্রে গানটাকে কোন একটা রিচুয়ালে চলতে থাকা ঘটনাবলী্র গল্প বলা যেতে পারে । আঁধারে থাকা ভ্রমনকারী “light bearer” লুসিফারের “shimmering light” দেখতে পায় আর সাটানিষ্ট কিংবা ইলুমিনিটিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত রিচুয়ালের অদ্ভুত গন্ধ তাকে আকর্ষন করে । হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া এখানে রিচুয়াল অনুষ্টানের বলরুম ।“voices down that corridor” ভ্রমনকারীকে প্রলুব্ধ করে তাদের সিষ্টেমের প্রতি ।“tiffany-twisted” “pretty boys” এই শব্দগুলো সেক্ষেত্রে রিচুয়ালে চলতে থাকা সডোম ও পেডোফিলিয়ার প্রতি ইংগিত দেয় । লুসিফারের “master’s chambers’ এ অনুষ্টিত হয় “feast of the beast” । “nightman” এই অনুষ্ঠান পরিচালনা করে । প্রতিটা সদস্য আজীবন সদস্য হিসাবে শপথাবদ্ধ । জাকজমকপুর্ন এই অনুষ্টানে রয়েছে সমস্ত ভোগের উপাদান । তবে বিসংবাদী আর পলায়নপরদেরীখানে অকাল্ট সেক্রিফাইস করা হয় । সেখান থেকে প্রত্যাবর্তনের কোন সুযোগ থাকেনা ।


তবে গানটার প্রকৃত সৌন্দর্য এখানেই যে একই সমান্তরালে থাকা সব ইন্টারপ্রিটশনই গ্রহনযোগ্য ।

লিরিক
================

Hotel California

লিরিকের বাংলায় ভাবান্তর
=================

ঘোর আঁধারে মরুর পথে,
হিমেল হাওয়ায় এলোমেলো চুলে
সবুজদেবীর উষ্ণ নিবিড় ঘ্রানে
সুরভিত বাতাস ভেষে আসে ।

খানিকদূরে, আলোর ছায়ালহরি নিভুনিভু
নীল আঁধারে মাথা ঝিম ধরে আসে
চোখের ঘুলঘুলি আঁধার বিধুর
থেমে আসে রাত্রি তন্দ্রানিঝুম পথবিভ্রমে ।

ঐ শোনা যায় রাতঘন্টি বাজে মিশনে
দ্বারে দাঁড়িয়ে তুমি, আর ভাবছি আমি
‘এখানেই কি মিশে একাকার
স্বর্গের বিভ্রম আর ভীষণ নরক’ ।

মোমের আলোয় আবছায়া পথে
করিডোর ধরে ভেসে আসা কন্ঠ
সোল্লাসে আমায় বলে

হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বাগতম
প্রিয় এই স্বর্নালী শহরে
প্রিয় সব রুপালী মুখ
রিসেপশনিষ্টের মৃদু হাসি আর
দীর্ঘ লবি পেরিয়ে এখানে শুরু হয় রাত্রি উৎসব


তার নীল চোখের ঈশারায়
লালায়িত লাভাস্রোত,
কালো কাচে আড়াল হয়
ক্যাফেইন অনুভুতি,
বন্ধুত্বের অভিনয়ে সন্দেহের বৃত্তায়ন
সময়ের ছলনায়,
লাল আলোর শহরে বেঁচে থাকে শুধুই
স্মৃতির রুপকথা

তার নেশাতুর চোখে ক্রমশ বাডে
নীলের অবরোধ,
প্রনয়ের পানশালা ভেষে যায়
গোলাপী শ্যাম্পেনে,
ভীরুরাত্রি ডুবে থাকে
নিশিকন্যার মাসকারা চোখে,
ঝাড়বাতির রাজ্যপাটে
যাপিত জীবনের ভ্রান্তিবিলাসে
প্রবৃত্তি গুলো আর্তনাদে কাঁপে

মুখসের আড়ালে নিথর কাঁদে
চির কষ্টের ম্যানিকিন,
জানালা বন্দী মৃত জোছনায়
আবেগটুকু বর্নহীন

হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বাগতম
প্রিয় এই স্বর্নালী শহরে
প্রিয় সব রুপালী মুখ
এখানে আছে হারিয়ে যাওয়ার বহু পথ
একমুখী ভ্রমণে পালাবার পথ নেই,
রুবিকন পেরিয়ে যেমন পুড়ে যায় সেতু
থাকেনা কোন প্রত্যাবর্তন


ডাউনলোড
================

ডাউনলোড

ইউটিউব
================



================



স্লীপ:


“A song has to contain emotions”-ভোকাল মার্কো এক সাক্ষাতকারে বলেছিল কথাটা । আসলেই পোয়েটসদের গানগুলো সবসময়ই একটা নিখাদ ইমোশান থেকে কম্পোজ করা হয় । স্লীপও ব্যতিক্রম নয় । ফিনিশ ব্যান্ড পোয়েটস অফ দ্য ফলের এই গানটায় আডিক্টেড আমি । মার্কোর মেলোডিক ভোকাল, চমতকার পিয়ানো প্লে আর অসাধারন লিরিক সব মিলিয়ে অ্যামেজিং একটা গান । একজন ইন্সোমেনিয়াকের উদ্দ্যেশ্যে lullaby বলা যায় এই গানটাকে । ঘুমস্বপ্নে একজন মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ । সারারাত জুড়ে আঁধার সাম্রাজ্য বিস্তার করে আমাদের মাঝে । ভোরের আলোয় অন্তহীন রাতের অস্থিরতা কমে আসে ক্রমশ । এক রহস্যময় জ্যোতি উপস্থিত হয় তন্দ্রালু চোখের আবেশে, বিদ্রোহ করে চোখ । অভিমানী মেঘ গলে যায়, থেমে যায় অনন্তরাতের দাবানল । একজন ইন্সোমেনিয়াকের ইমোশান খুবই প্যাশোনেট ভাবে আসছে এই গানটায় ।


সাইন অফ লাইফ অ্যালবামের ফাইনাল ট্রাক এইটা গান । পিয়ানো, কিবোর্ড আর পিয়ানোর সমন্বয়ে কোরাস টা অসাধারন হয়ে উঠে ।



লিরিকের বাংলায় ভাবান্তর
=================


শোন তোমার হৃদস্পন্দন
দেখো আঁধার ভেঙ্গে আসছে ভোরের শিহরন
সময় কেটে চলেছে দেয়ালঘড়ির আবর্তন

নৈঃশব্দ্যে দীর্ঘায়িত হয় ক্রমশ আঁধারভ্রমন
বিনিদ্র এই রাত্রিযাপন
কুয়াশা হয়ে জমছে অজশ্র সন্তাপের অধক্ষেপন

ঘুমাও প্রিয়,
ঘুমঘোরে আসুক স্বপ্ন ঢেউয়ের অথৈ প্লাবন
দহনের আগুনে পুড়ে তোমার নিরাপদ স্বপ্নভ্রমন

ঘুমাও প্রিয়,
চোখের নদীতে উছলে উঠে মর্মবেদন
রোদজল সন্তরণে আঁধারের হবে উপশম

আঁধারের কালিতে বাতাসের বুকে
লিখে রেখেছো ঘুমহীন রাতের অভিমান
তন্দ্রালু চোখের কোনে অনন্ত রাতের দাবানল

দালানের চাঁদোয়ায় প্রতিচ্ছায়া ভাসে,
স্বপ্নবিহবল
চোখের ঘুলঘুলিতে থেমে গেলে স্বপ্ন মিছিল
কেঁপে কেঁপে উঠে ভোরের আলোর প্রসবণ



লিরিক
=====
http://www.poetsofthefall.com/lyrics/sleep/


ইউটিউব
======


ডাউনলোড
======

sleep

সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২০
৩০টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×