পীর শব্দটা এই সময়ে আসিয়া আমরার কাছে বড়ই বিরক্তিকর ঠেকছে। নাদান নাদান টাইপ। তো আমার চেনা কিছু পাবলিক (ভাইরে পাবলিকের কোন নীতি নাই, গল্পটা শুনছেননি) এই রকম এক পীরের (নারকেলের নাকি সুপারীর পীর তা আমি জানি না) দরবারে সবডি প্রতি বুধ বার যায় খাওনের লাইগা
তো এরুম করিই চইলতে লাগলো। যেইডারে আমি হবার চাই ভালা পাই হেইডাও হুনি হেদিন কয়, চলরে কুতুববাগীর তুন মোঘলাই খাইয়া আই। মিজাজটা বিল্লা হযয়া গেলো। এই বাগী হুনতে হুনতে কানঝালা পালা । তাই মনে মনে খেয়াল করলাম যাই দেহি কি আছে ঐ বাগীর দরবারে। ওমা আমারে যেডার সামনে নিল, ঐডার সামনে বড় কইরা লেখা “ক্যাফে কুতুববাগী”। ভিতরে উকি দিয়া দেকি মাইয়া পোলার আয়েসে নানান পদের রস আস্বাদ করতাছে। দুককে তো মুইর কইজ্যা ভাঙগি গেলু।“ রে পাষন্ড কুতুববাগী তুইর কাচে এমুন কি অইননায় করচি যে মুইর লগে এত অবিচার করলি।” আমার কন্জুস বল্টু গুলা পরযন্ত খাবাইতে চাইছিলো , আর আমি একমাত্তর তোর কতা বাবি দাওয়াত গুলা প্রত্তাককান কইরলাম। হেই স্বাদের খাবারের বদলে আমারে খালি ধরা খাওয়াইলি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


