somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগীয় অগর-বগরঃ সবাই মন্তব্যের জবাব পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না

১৪ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সবাই আপনার কাছ থেকে প্রতিউত্তর/জবাব পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না ।


আমি যখন প্রথম অনলাইনে বিচরণ শুরু করি তখন দুই ধরনের মানুষ লক্ষ্য করলাম এই মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে । প্রথম শ্রেণীর মানুষ যারা তাদের পোস্টে (ফেসবুক এবং ব্লগ) আসা সকল মন্তব্যের জবাব দিতো । অন্য দলটা হচ্ছে তারা সবার মন্তব্যের উত্তর দিতো না । কিছু কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতো । আমার কাছে দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ গুলোকে একদমই পছন্দ হত না । আমার কাছে মনে হত এই শ্রেণীর মানুষ গুলোর মাথায় বুদ্ধি নেই কিংবা তারা তর্ক করার সামর্থ্য রাখে না । এই জন্য সকল মন্তব্যবের উত্তর তারা দেয় না । প্রথম শ্রেনীর মানুষদের বেলাতে দেখা যেত প্রায়ই তাদের পোস্টে ক্যাচাল লেগে যেত, একের পর এক মন্তব্য আসতো সেটার প্রতিউত্তর চলতো আবার মন্তব্য আসতো । ঘন্টার পর ঘন্টা মন্তব্য চালাচালি করে তর্ক চলে যেত অন্য দিকে । যে বিষয় নিয়ে তাদের তর্ক শুরু হয়েছিলো দেখা যেত যে তর্ক চলে গেছে অন্য দিকে । আমার নিজের সাথেই এই রকম হয়েছে কয়েকবার । তর্ক শুরু হয়েছিলো সংসারে নারীরা পারিশ্রমিক বিহীন কাজ করে কি না, সেই তর্ক গিয়ে শেষ হল পুরুষেরা আসলে সবাই ধর্ষক দিয়ে ! এই তর্ক করে কি হল ? কেউ কাউকে নিজেদের মনভাব বুঝাতে পারলাম না, মাঝ দিয়ে ঘন্টা তিনেক সকম নষ্ট, মানসিক শান্তি নষ্ট । ফলাফল শূন্য !

সকল মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার কোন দরকার নেই । কোন কোন মন্তব্যের উত্তর দিবেন সেটা নিজে ঠিক করে নিন । নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কয়েকটা পরামর্শ দিই কোন কোন মন্তব্যের উত্তর দিবেন আর কোন কোন মন্তব্যের উত্তর দিবেন না !

সমাজে আপনি যে জায়গা থেকে এসেছেন সেখানে অন্য মানুষেরা ঠিক সেই জায়গা থেকে আসেন নি । আপনি একটা জিনিস যেভাবে দেখবেন অন্য মানুষ সেভাবে দেখবে না । আপনার বোঝার পরিধি আর অন্যের বোঝার পরিধি এক হবে না । হয়তো সে আপনার থেকে কম বুঝবে কিংবা বেশি । কারো কারো মাথায় আবার এই বোঝার ক্ষমতা একদমই নেই । এখন যখন এই রকম দুইজন অসম বোঝার ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষ কোন একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে বসে তখন সেই তর্কের ফলাফল একেবারে শূন্য । আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে দুজনের কেউ ই কাউকে কিছু বোঝাতে সক্ষম হবে না । কেবল কিবোর্ড নষ্ট হবে, সময় নষ্ট হবে এবং মানসিক শান্তি নষ্ট হবে ।
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে আপনি কিভাবে বুঝবেন যে এই মানুষটার বোঝার ক্ষমতা আপনার সমান কিংবা কাছাকাছি নয় ! এটার নির্দিষ্ট কোন মান দন্ড নেই ! এটা আপনার নিজেকে বুঝতে হবে । সবার আগে আপনি লক্ষ্য করবেন যে পোস্টে আপনি যে কথাটা বলতে চেয়েছেন মন্তব্যে ঠিক সেই রকম কিছু এসেছে কি না ! মন্তব্যটা কয়েকবার পড়ে এটা বোঝার চেষ্টা করুন যে মন্তব্যকারী কিংবা প্রশ্নকারী আপনার পোস্ট পড়ে আপনার মত করে বুঝে প্রশ্নটা করেছে কি না ! অনেক সময়ই দেখা যায় আপনি একটা ব্যাপার একভাবে পোস্ট করেছেন অথচ মন্তব্যকারী বুঝেছে অন্য ভাবে। যদি আপনার মনে হয় যে হ্যা এই মানুষটি আমার পোস্টের সার মর্ম বুঝতে পেরেছে, তখনই তার মন্তবব্যের উত্তর দিন ! নয়তো না !

আপনার মতের সাথে অন্য মানুষের মতের অমিল থাকতেই পারে । এটা খুবই স্বাভাবিক । আপনি একটা বিষয় নিয়ে কথা বললেন । ধরুন ব্লগার শের শায়েরীর সম্প্রতি দেওয়া পোস্ট সাদা মানুষের নিষ্ঠুরতা বিষয়ক পোস্টটার কথা । এখন তার বলা কথা গুলোর সাথে অন্য কারো মতের অমিল থাকতে পারে । তার মনে হতে পারে যে সে যেভাবে কথা গুলো বলেছে সেটা ঠিক নেই । তখন কি তার কি করা উচিৎ ? ব্লগার শের শায়েরী তার পোস্টে যে যে ব্যাপার নিয়ে কথা বলেছে যে যে রেফারেন্স কিংবা নাম গুলো উল্লেখ করেছে সেগুলো আসলেই ঠিক কি না, সেগুলো ভ্যালিড কি না, সেই ব্যাপার গুলো এনে তার পোস্টের বিরোধীতা করা দরকার । তাকে বলতে হবে যে দেখুন এই ব্যাপারে আপনি সঠিক নন ! এটা ভুল । কিন্তু তার বদলে যদি সেখানে কেউ কোন প্রকার রেফারেন্স পেশ না করে কেবল গায়ের জোরে পোস্ট কে ভুল প্রমানিত করতে চায় তাহলে সেই মন্তব্যের জবাব দেওয়ার কোন যৌক্তিকতা নেই । আপনি যদি কোন পোস্টে যদি কেউ এমন ভাবে গায়ের জোরে মন্তব্য করে তাহলে সেই মন্তব্যের জবাব দেওয়া থেকে বিরত থাকুন !

অনলাইনে আরেক শ্রেণীর মন্তব্যকারী দেখা যায় যে যারা আপনি আগে কি করেছেন, সেই ব্যাপার নিয়ে বর্তমান পোস্টে একের পর এক অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করেই চলে ! আপনার বর্তমান পোস্টে কেবল মাত্র মন্তব্য হবে আপনার পোস্ট প্রাসঙ্গিক ! অন্য যে কোন প্রকার পোস্ট বহির্ভুত মন্তব্য দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই । তবে আপনার বর্তমান পোস্টের সাথে যদি আপনার আগের কোন পোস্টের কোন প্রকার সংযোগ থাকে তাহলে সেটা আলাদা ব্যাপার !

ব্যক্তি আক্রমন মূলক এবং ট্যাগবাজদের মন্তব্যের জবাব দেওয়ার কোন দরকার নেই । মানুষের মানসিক পরিপক্কতা একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরে আসে এবং একটা নির্দষ্ট বয়স পরে সে সঠিক ভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে । তখন সে কোন ভাবেই যুক্তিতর্ক দিয়ে কথা বলার ক্ষমতা রাখে না । তখন তার কাজই হয় ব্যক্তি আক্রমনমূলক মন্তব্য করা, নিজের খাটো বুদ্ধিকে ঢেকে রাখার জন্য সে অন্য খাটো করতে সদা সচেষ্ট থাকে । কেবল বয়সের কারণেই নয়, কারো কারো আবার সারা জীবনেও এই পরিপক্কতা আসে না । তারা কোন কথার পরিপেক্ষিতে কি বলা উচিৎ কিংবা কিভাবে কারো সাথে তর্ক করতে হবে সেই ব্যাপারে কোন জ্ঞান রাখে না । হয়তো পারিপার্শিক পরিস্থিতির কারনে তাদের সেই পরিপক্কতা আসে নি কিংবা পরিবার থেকে তারা সেই শিক্ষাই কোন দিন পায় নি । যে কোন প্রকার ব্যক্তিআক্রমন মূলক মন্তব্যের জবাব দেওয়া থেকে বিরত থাকুন । এই মন্তব্যের উত্তর না দেওয়ার অর্থ এই না যে আপনার কাছে সেই আক্রমনের উত্তর নেই বরং এই মন্তব্যের জবাব না দেওয়ার অর্থ হচ্ছে "আই ডোন্ট কেয়ার" তুমি কি বলছো সেটা আমি আমলেই নিচ্ছি না । এটা হচ্ছে ব্যক্তিআক্রমনের সব থেকে বড় জবাব ! আপনি যদি তার এই আক্রমনকে আমলে নেন তার মানে হচ্ছে তার এই অযাচিত অক্ষম আচরনের প্রতি আপনি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন । যা মোটেই ঠিক নয় । আপনি রাস্তা দিয়ে হাটতেছে, হঠাৎ একটা বিবস্ত্র পাগল আপনাকে দেখে একটা খারাপ কথা বলে উঠলো । এখন আপনি কি করবেন ? আপনি কি সেই পাগলকেও একই ভাবে গালী দিবেন কিংবা তাকে বোঝানোর চেষ্টা করবেন ? যদি আপনিও পাগলকে গালী দেন তাহলে আপনার আর ঐ পাগলের ভেতরে পার্থক্য কি থাকলো ? আর বোঝানোর চেষ্টা করতে গেলে সেটা কেবল মাত্র পন্ডশ্রম ছাড়া আর কিছু নয় । তার যদি বোঝার ক্ষমতাই থাকতো তাহলে সে আপনাকে কি গালী দিতো ?

ব্যক্তিআক্রমন মূলক মন্তব্য বারবার হলে সেই মন্তব্য মুছে দিন এবং সেই আক্রমনকারী যেন আপনার পোস্টে দ্বিতীয়বার আর কমেন্ট করতে না পারে সেটার ব্যবস্থা করুন । মনে রাখবেন এই ব্যক্তিআক্রমন করা মানুষ গুলো আর যাই হোক কোন সুস্থ মানুষের সাথে মেলামেশার যোগ্যতা রাখে না । তারা যেখানে যাবে সেখানে কেবল পরিবেশ নষ্ট করবে । সিদ্ধান্ত আপনার নিতে হবে যে আপনি তাকে আবার নিজের ঘরে প্রবেশ করতে দিয়ে নিজের ঘরের পরিবেশ নষ্ট করতে দিবেন কি না ! তবে হ্যা সেই ব্যক্তিআক্রমন মূলক মন্তব্য মুছে ফেলার আগে সেটার একটা স্ক্রিনশট নিয়ে রাখতে ভুলবেন না ।

যে কোন মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে নিজের কাছে আগে প্রশ্ন করতে হবে যে আপনার মস্তিস্ক স্বাভাবিক আছে কি না ! অর্থ্যাৎ মন্তব্যের ধরন দেখে আপনি রেগে গিয়েছেন কি না । এটা খুবই জরুরী একটা ব্যাপার । গুণী মানুষেরা বলেন যখন আপনি রেগে যাবেন, চুপ থাকবেন, রাগান্বিত মুখ দিয়ে যে কথা বের হয় তা কখনই পরিস্থিতি ভালর দিকে নিয়ে যায় না বরং যে অবস্থা আছে তার থেকেও খারাপের দিকে নিয়ে যায় । মন্তব্য যৌক্তিক হোক কিংবা অপ্রসাঙ্গিত যদি মন্তব্য আপনাকে রাগিয়ে দেয় তাহলে কখনই আপনি সেই মন্তব্যের জবাব তখনই দিতে যাবেন না । ব্রাউজার বন্ধ করে চলে যান সম্ভবল হলে কম্পিউটারই বন্ধ করে দিন । অন্য কিছু করুন । বই পড়ুন কিংবা গান শুনে আসুন । সব থেকে ভাল হয় কিছু খেলে । খাওয়া দাওয়া রাগকে প্রশমিত করতে সাহার‌্য করে । এরপর যখন রাগ পড়ে যাবে তখন আসুন মন্তব্যের জবাব দিতে । দেখবেন রাগান্বিত অবস্থায় মন্তব্যটার যেমন উত্তর দিতে ইচ্ছে করছিলো ঠান্ডা মাথায় সেই রকম ইচ্ছে করছে না । ব্লগ কিংবা ফেসবুকে এমন অনেক মানুষ আছে যারা ইচ্ছে করেই আপনাকে রাগিয়ে দিবে । আপনার জন্য ফাঁদ পাতবে। তারপর রাগান্বিত অবস্থায় আপনার বেফাঁশ কথা গুলোকে পুজি করে আপনাকে চেঁপে ধরবে ! অতীতে সামুতে যখন সিন্ডিকেটবাজি চলতো, তখনই এই রকম ফাঁদ পাতা হত অনেক । অনেকেই এই ফাঁদে পা দিয়ে বিশাল ক্যাঁচাল বাঁধিয়ে দিত !

আমাদের প্রায় সবার মাঝে এই একটা বদ্ধ মুল ধারনা বসে গেছে যে আমাকে কথার জবাব দিতে হবেই। কথা জবাব দিতে পারলাম মানেই হচ্ছে আমি জিতে গেলাম । অথচ কথাটার জবাব না দেওয়ার অর্থ হতে পারে আরও শক্তিশালী জবাব । কারো কথার জবাব না দেওয়ার অর্থ সব সময় এই নয় যে সামনের মানুষটা খুব যুক্তি তর্ক কথা বলেছে যার জবাব আপনার কাছে নেই । বাঙ্গালী আর কিছু পারুক কিংবা না পারুক সত্য মিথ্যা মিশিয়ে কথার জবাব দিতে পারে । কথার জবাব দেওয়ার অর্থই হচ্ছে আপনি তার কথাটাকে গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছেন, তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন অন্য দিকে যদি তার কথার জবাব না দেন সোজা কথায় এটাই বোঝায় যে সেই মন্তব্যকারী কি বলল তাকে আপনার কিছু এসে যায় না । তার কাছে আপনার গুরুত্ব শূন্য । তাকে বুঝিয়ে দিন যে আমি তোমার মত মূর্খ না কিংবা আমি কি বলতে চেয়েছি তুমি সেটা বুঝতে পারো নি, তোমার মত মাথামোটার মাথায় এই জিনিস ঢুকে নি । সুতরাং তার কথার জবাব দেওয়ার কোন দরকার নেই । আপনি যদি মনে করে থাকেন যে তাকে বুঝিয়ে তর্ক করে তার ভুলটা আপনি তাকে ধরিয়ে দিতে পারবেন, তার মাথায় ঢুকিয়ে দিতে পারবেন তাহলে আপনি ভুল করছেন । আর একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন যে মূর্খের সাথে তর্ক তত সময় পর্যন্ত চলবে যত সময় সেই মূর্খ না আপনাকে তার নিজের পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে যাবে ।

কারো মন্তব্যের জবাব দেওয়া, না দেওয়া এবং জবাব দেওয়ার ধরন ঠিক করার ক্ষেত্রে আপনি আরেকটা ব্যাপার লক্ষ্য করতে হবে যে মন্তব্যকারী আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ন মানুষ । এর অর্থ এই না যে যে মানুষটাকে আপনি চেনে না তার মন্তব্যের জবাব আপনি দিবেন না । যুক্তিযুক্ত এবং পোস্ট প্রাসঙ্গিক যে কোন মন্তব্যের উত্তর দেওয়া উচিৎ। তারপরেও মন্তব্যকারী আপনার কাছে কতখানি গুরুত্বপূর্ন সেটার ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত হলে অনেক কিছু আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে ।

এই প্রসঙ্গটা একটা ভিন্ন । তবুও বলি এখানে একটু । আজ থেকে পাঁচ ছয় বছর আগে ফেসবুকে একটা দীর্ঘ সময় আমি খুব তর্ক করতাম । সব সময় মনে হত আমাকে অবশ্যই তর্কের মন্তব্যের জবাব দিতে হবেই । যদি জবাব দিতে না পারি তাহলে বুঝি আমি হেরে গেলাম । একটা সময় নিজেই লক্ষ্য করলাম যে আমার মানসিক শান্তি বিনষ্ট হচ্ছে ব্যাপক হারে । যে তর্ক গুলো আমি করেছি তাতে কারো লাভ নয় নি । কেবল সময় নষ্ট হয়েছে, কারো কারো সাথে সম্পর্কও নষ্ট হয়েছে । কি দরকার ছিল এসবের ! গত দুতিন বছর ধরে একদমই তর্ক করা বাদ দিয়েছি । কেবল মাত্র খুব কাছের মানুষ, যাদেরকে কাছ থেকে চিনি, মাঝে মধ্যে কোন বিষয় নিয়ে তর্ক চলে । যাকে চিনি না, জানি না, কেবল ফেসবুক কিংব ব্লকে পরিচয় তার সাথে তর্ক করে সময় নষ্ট করার কি কোন দরকার আছে । আরেকটা কাজ আমি সব সময় করি । যার কথার কোন মূল্য নেই, সে আমার সাথে তর্ক বাঁধাতে চাচ্ছে কিংবা না বুঝে কোন মন্তব্য করেছে, ব্যক্তিআক্রমন মূলক মন্তব্য করেছে তখন সিম্পলি তার উপরে বলি "ভাল" "সহমত ভাই'' কথা বার্তা ওখানেই শেষ ।

অনলাইনে সব ধরনের তর্ক হচ্ছে কেবল সময়ের অপচয় । আর কিছুই না । আগেও যেটা বলেছি । আপনি কোন ভাবেই মনিটরের অপাশের থাকা কোন মানুষে তর্ক কিংবা যুক্তি দিয়ে কিছু বোঝাতে পারবেন না কখনও । সুতরাং মন্তব্য প্রতিমন্তব্যের ঝড় তুলে কোন লাভ নেই ।


শেষ কথা আবার সবাইকে মনে করিয়ে দিতে চাই । ব্লগে সবার মন্তব্যের জবাব দেওয়ার দরকার নেই । সবাই আপনার উত্তর পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না । এটা আপনাকেই বুঝিয়ে দিতে হবে ।


হ্যাপি ব্লগিং :)
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১১
২৬টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×