somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শেখ মুজিবের হত্যার পরে কারা ক্ষমতায় বসেছিল?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা ইন্টারেস্টিং বই হাতে এসেছে। বইটা বেশ পুরানো। আমার জন্মের আগে প্রকাশিত হয়েছে। বইটা মূলত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা এবং এর পরবর্তি সময়ের ঘটনা নিয়ে লেখা। বইটার একেবারে শুরুতে সাপ্তাহিক হক কথার একটা সম্পাদকীয় আছে। সেটা ১৯৭৮ সালের ২৬ শে মের। সেই সময়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে বাকশালের উত্তরাধিকার 'গণতান্ত্রিক ঐক্যজোট' (গজ) শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বিচারের প্রসঙ্গ তোলেন। সেই ব্যাপার নিয়েই এই কলামটা লেখা হয়েছিল। শেখ মুজিবের হত্যায় আসলে সেই সময়ে কারা সব থেকে বেশি উপকৃত হয়েছিল? কারা সরকারী ক্ষমতায় বসেছিল? সেই লেখার কিছু অংশ তুলে দিচ্ছি নিচে-

কারা গদিতে এসেছিলেন?
১৫ আগষ্টের রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে কারা ক্ষমতায় এসেছিলেন? কারা শেখ মুজিবুর রহমানের লাশ সিড়ির ওপরে রেখে ১৫ আগষ্ট গদিতে বসেছিলেন? অশ্রুপাত বা শোক প্রকাশ তো দূরের কথা-লাশ দাফনের কথা পর্যন্ত ভুলে কারা মুজিবের লাশ পায়ে দলে মন্ত্রীত্বের শপথ নিয়েছিলেন? সরকারী রেকর্ড অনুযায়ী তাঁরা হচ্ছেনঃ
(১) খোন্দকার মোশতাক আহমদ (রাষ্ট্রপতি) (২) মহম্মদউল্লাহ (উপ-রাষ্ট্রপতি) (৩) বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (মন্ত্রী) (৪) অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ আলী (মন্ত্রী) (৫) শ্রী ফনি মজুমদার (মন্ত্রী) (৬) মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন (মন্ত্রী) (৭) আবদুল মন্নান (মন্ত্রী) (৮) শ্রী মনোরঞ্জন ধর (মন্ত্রী) (৯) আবদুল মোমিন (মন্ত্রী) (১০) আসাদুজ্জমান খান (মন্ত্রী) (১১) ডঃ আজিজুর রহমান মল্লিক (মন্ত্রী) (১২) ডঃ মোজাফফর আহমদ চৌধুরী (মন্ত্রী) (১৩) শাহ নোয়াজ্জম হোসেন (উপ-মন্ত্রী) (১৪) দেওয়ান ফরিদ গাজী (উপ-মন্ত্রী) (১৫) তাহের উদ্দিন ঠাকুর (উপ-মন্ত্রী) (১৬) অধ্যাপক নুরুল ইসলাম চৌধুরী (উপ-মন্ত্রী) (১৭) নূরুল ইসলাম মঞ্জুর (উপ-মন্ত্রী) ও (১৮) কে, এম, ওবায়দুর রহমান (উপ-মন্ত্রী)।
গজ-এর বর্ণনানুযায়ী 'রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা' উপরোক্ত ১৮ ব্যক্তির সাথে ২০ আগষ্ট যোগ দেন আরও ৫ জন রাজনীতিক। এরা উপ-মন্ত্রীর গদি লাভ করেন। এ পাঁচজন হচ্ছেন: (১) মোছলেম উদ্দিন খান (২) ডাঃ ক্ষিতিশ চন্দ্র মন্ডল (৩) রিয়াজউদ্দিন আহমদ (৪) সৈয়দ আলতাফ হোসেন এবং (৫) মোমিন উদ্দিন আহমদ। জেনারেল (অবঃ) আতাউল গণি ওসমানী 'রক্তাক্ত ঘটনাবলী সৃষ্টিকারীদের' সাথে যোগ দেন ২৪ আগষ্ট প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে।
গণতান্ত্রিক ঐক্যজোটের ঘোষণাপত্রে উল্লেখিত বিবরণ মতে যেহেতু "রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে যাহারা ক্ষমতায় আসেন” তারাই ১৫ আগষ্টের রক্তাক্ত ঘটনাবলীর জন্য দায়ী, সেহেতু, বলা যায়-উল্লেখিত ২৪ ব্যক্তি, পৃথকভাবে ও সমষ্টিগতভাবে, এ প্রশ্নে তাঁদের দায়-দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারেন না। বলাবাহুল্য, নভেম্বর মাসের শুরুতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৪ জন বাকশাল নেতার হত্যার সময়েও উল্লেখিত ২৪ ব্যক্তিই নিজ নিজ পদ অলংকৃত রেখেছেন।

মালেক উকিলের ভূমিকা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও গণতান্ত্রিক ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল মালেক উকিলও ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে যারা ক্ষমতায় আসেন তাদের সাথে আন্তরিক সহযোগিতা করেছেন। 'রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতার আগমনকারী' সরকারের মনোনীত পার্লামেন্টারী ডেলিগেশনের প্রতিনিধি দলের নেতারূপে তিনি ২ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন। আন্তঃপার্লামেন্টারী ইউনিয়নের ৬২-তম বার্ষিক সম্মেলনে যোগদানের জন্য লন্ডনে পৌঁছে বাংলাদেশে শেখ মুজিবের পতনের ব্যাপারে তিনি যে মন্তব্য করেছিলেন-তা স্মরণ করলে তাঁর বর্তমান 'বংগবন্ধু, প্রীতিতে' শেখ মুজিবও কবরে পাশ ফিরে শুইবেন। জনাব মালেক উকিল আই পি ইউতে 'রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা' বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করে হাসিমুখে ঢাকা প্রত্যাবর্তন করেন ১৬ সেপ্টেম্বর (১৯৭৫)।
১। জনাব মালেক উকিল বর্তমানে সংসদে বিরোধীদলের উপনেতা এবং আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়ামের সদস্য।

মহিউদ্দিন আহমদের ভূমিকা
১৫ আগষ্ট রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকারের বিশেষ দূত হিসেবে জনাব মহিউদ্দিন আহমদ সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট পোদ-গনীর প্রতি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির বানী বহন করে ১৫ সেপ্টেম্বর মস্কোর পথে ঢাকা ত্যাগ করেন। ২০ সেপ্টেম্বর ইউ এস এস আর সুপ্রিম সোভিয়েটের প্রেসিডিয়ামের ভাইস প্রেসিডেন্ট মিঃ ক্লিচেভতাঁকে ক্রেমলিনে অভ্যর্থনা জানান। এই বৈঠকে তিনি 'রক্তাক্ত ঘটনা-বলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা' প্রেসিডেন্ট মোশতাকের চিঠির বিষয় সোভিয়েট প্রেসিডেন্ট মিঃ নিকোলাই পোদগনীকে অবহিত করেন। "বিশেষ দূত সাহেব সোভিয়েট পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মন্ত্রী মিঃ নিকোলাই ফেব্রুবীনের সহিতও ‘পারস্পরিক স্বার্থ' সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মত বিনিময় করেন।"

এম পি সাহেবদের ভূমিকা
'রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আগমনকারী' প্রেসিডেন্ট খোন্দকার মোশতাক আহমদ ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় উপস্থিত সংসদ সদস্যদের এক সভা ডাকেন বংগভবনে। সে সভায় ডেপুটি স্পীকার বায়তুল্লাহসহ ঢাকায় উপস্থিত সকল সংসদ সদস্যই হাসিমুখে যোগদান করেছিলেন। রমজানের পরে খোন্দকার মোশতাক দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্যদের সভা ডাকেন। এবারেও ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী কয়েকজন ব্যতিক্রম ছাড়া দেশের সকল সংসদ সদস্যই রক্তাক্ত ঘটনাবলী সৃষ্টিকারীদের ডাকে সাড়া দিয়ে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন।

মওলানা তর্কবাগীশের ভূমিকা
বিশিষ্ট আলেম মওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ৪ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে 'রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা' সরকারের ও সরকারের পররাষ্ট্র নীতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। ইংরেজী দৈনিক দি বাংলাদেশ টাইমস-এ ৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ তারিখে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত সংবাদটি ছিল:
১। জনাব মহিউদ্দিন আহমদ বর্তমানে বাকশালের সভাপতি।
২। দি বাংলাদেশ টাইমস, ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫

"প্রখ্যাত আলেম মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশ ৪ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে খোন্দকার মোশতাক সরকারের পররাষ্ট্রনীতির ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন যে, বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে তাঁর নীতি নতুন যুগের সূচনা করেছে।"

তোফায়েল-রাজ্জাক-জিল্লুর রহমানের ভূমিকা
১৫ আগষ্টের রক্তাক্ত ঘটনাবলীর পর বাকশালের জাঁদরেল নেতা সৈয়দ জিল্লুর রহমান, তোফায়েল আহমদ ও আবদুর রাজ্জাক 'বঙ্গবন্ধুর' জন্য অশ্র বিসর্জন দেয়ার কথা ভুলে গিরে নিজ নিজ বাড়ীতে থেকে বঙ্গভবনের সাথে ঘনিষ্ট যোগাযোগ রক্ষা করতে থাকেন। চূড়ান্ত দরকষা-কষিতে সে 'যেগাযোগ' ব্যর্থ হওয়ার পর ৬ সেপ্টেম্বর তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। টুংগীপাড়া তো দূরের কথা, শেখ মনির এতিম সন্তানদেরও প্রবোধ দেয়ার জন্য এদের কেউ উদ্যোগী হয়েছেন বলে শোনা যায়নি।

হত্যার বিচার দাবী করছেন কারা?
১৫ আগষ্ট রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে অর্থাৎ শেখ মুজিব ও তাঁর আত্মীয়স্বজনকে হত্যা করে ক্ষমতায় আসা রাষ্ট্রপতি ও মন্ত্রী-উপমন্ত্রী ২৪ জন এবং তাঁদের সহযোগী প্রতিনিধি দলের নেতা, বিশেষ দূত, আলেম প্রভৃতি ৬ জন, মোট এই ৩০ জনের মধ্য থেকে বর্তমানে মুজিব হত্যার বিচার দাবী করেছেন কে কে?
-এরা হচ্ছেনঃ
(১) আওয়ামী লীগ সভাপতি ও 'গজ' চেয়ারম্যান জনাব আবদুল মালেক উকিল (২) আওয়ামী লীগ সেক্রেটারী জনাব আবদুর রাজ্জাক (৩) আওয়ামী লীগ নেতা ও মস্কো গমনকারী বিশেষ দূত জনাব মহিউদ্দিন আহমদ (৪) 'গজ' নেতা মওলানা আবদুর রশীদ তর্ক'-বাগীশ (৫) আওয়ামী লীগের জনাব তোফায়েল আহমদ এবং 'রক্তাক্ত' ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা মন্ত্রী-উপমন্ত্রী (৬) অধ্যাপক ইউসুফ আলী (৭) মোঃ সোহরাব হোসেন (৮) আবদুল মান্নান (৯) শ্রী মনোরঞ্জন ধর (১০) আবদুল মোমিন (১১) আসাদুজ্জামান খান (১২) দেওয়ান ফরিদ গাজী (১৩) অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী (১৪) ডাঃ ক্ষিতিশচন্দ্র মন্ডল (১৫) রিয়াজুদ্দিন আহমদ (১৬) সৈয়দ আলতাফ হোসেন (১৭) মোমিনউদ্দিন আহমদ এবং (১৮) সামরিক বাহিনী থেকে অবসরপ্রাপ্ত অফিসার ও বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা মেঃ জেঃ (অবঃ) খলিলুর রহমান।
গণতান্ত্রিক ঐক্যজোটের মঞ্চ থেকে মুজিব হত্যার বিচার দাবী করা হলেও জোটের মনোনীত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জেনারেল (অবঃ) ওসমানী এ ব্যাপার একমত কিনা সন্দেহ। এ দাবীর বাস্তবায়ন কি রূপ আত্মঘাতী হতে পরে, সম্ভবতঃ সে সম্পর্কে তিনি সচেতন। তবে রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতার আসার কথা ভুলে গিয়ে তিনিও টুংগীপাড়া গিয়েছিলেন। সে যাওয়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলেই প্রতীয়মান হয়। অবশ্য, রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকারের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টার পদ গ্রহণের ব্যাপারে তিনি কৌতূহল উদ্দীপক যুক্তির অবতারণা করেছেন। মুজিব হত্যার ব্যাপারে নিজের দায়িত্ব হালকা করার জন্যই হয়ত তিনি বলেছেন: তিনটি শর্তে তিনি ঐ পদ গ্রহণ করেছিলেন। তার একটি শর্ত হচ্ছে বেতন নেবেন না। বলাবাহুল্য, বেতন না নেয়ার শর্তটি অধিকতর আন্তরিকতাপূর্ণ সহযোগিতারই আলামত। তাছাড়া, ১৯৭৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট পরিদপ্তর, ১২ সেপ্টেম্বর নৌ-বাহিনী সদর দফতর ও বিএনএস হাজী মোহসীন এবং ১৩ সেপ্টেম্বর বিমান বাহিনী সদর দফতর পরিদর্শনে গিয়ে অফিসার ও স্টাফদের উদ্দেশ্যে তিনি যে সব ভাষণ দিয়েছিলেন তাও কি ঐ তিন শর্তেরই পরিপুরক?
সামগ্রিকভাবে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত ঘটনাবলীর মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা ও তাদের সহযোগিতা ও সমর্থনদানকারী ৩০ জনের মধ্যে ১৮ জন বর্তমানে প্রত্যক্ষভাবে এবং জেনারেল (অবঃ) ওসমানী পরোক্ষভাবে মুজিব হত্যার বিচার দাবী করছেন। ফলে, ফরিয়াদী-আসামী এমন তালগোল পাকিয়ে গেছে, যা বিচারকদের মাথার চুলও পাকিয়ে ফেলবে। এ বিচার, এমতাবস্থায়, আয়নায় মুখ দেখে ফরিয়াদী-আসামীরা নিজেরা করে ফেললেই কি বিচারক জনতার জন্য সহজ হয় না?


আমাদের যে ইতিহাস শেখানো হয়েছে সেই সব ইতিহাসে এসব কথা লেখা থাকে না, এমন কি এসব উচ্চারণ পর্যন্ত করা হয় না। এখন লেখা কোন ইতিহাসের বইতেই এসব খুজে পাওয়া যাবে না। শেখ মুজিবের হত্যায় তার নিজের দলের মানুষের একটা বড় রকমের হাত ছিল। এবং এই দলের মানুষগুলোই কিন্তু তার হত্যার পরে ক্ষমতায় বসে। উপরের নাম গুলোর দিকে তাকালেই সেটা স্পষ্ট হয়, অথচ এসব কথা একবারের জন্যও উচ্চারিত হয় না।


বইয়ের প্রচ্ছদ



প্রকাশকাল

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪
২১টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×