somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাহমাকে ২য় চিঠি

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুপাঠক,
আমার ১ম মেয়ের ২য় জন্মদিনে তাকে লেখা আমার ২য় পত্রটি শুধু তাদের জন্যই যারা সমালোচনা বিহীন ১ম পত্রটি পাঠ করেছিলেন।
পত্রদীর্ঘ হতে পারে।
কন্যার প্রতি বাবার আবেগ ধরে রাখার অস্ত্র বা যন্ত্র পৃথিবীতে এখনো আবিষ্কার হয় নাই।
সুতরাং,
যারা আবেগ ধরে রাখতে পারেন না তারা দয়া করে চিঠিখানা পাঠ করবেন না।
-----------------------------------------------------------------------------
মা,
প্রথম পত্রটি পাঠ না করে ২য়পত্রটি পাঠ করবে না।

আজ তোমার ১৯.০৪.২০১৯ তারিখ দুই বছর পূর্ন হলো।
কিছুদিন আগে তোমার যখন খুব জ্বর হলো, কাশি হলো । তুমি আর আগেরমত খেলা ধুলা করো না, চিৎকার চেচামেচি করো না। জিনিসপত্র ছুড়ে ফেলো না। শুধু ফেল ফেল (প্রচলিত শব্দ) নয়নে তাকিয়ে থাক। তোমার মায়ের কোল থেকে নামতেই চাও না।
তখন তোমার মায়ের কোলের পেছন থেকে তুমিও আমার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখেছো আমি কতটা মনে কষ্ট পেয়ে ঝর ঝর করে নিরবে কেঁদেছি। তুমি কিছু বুঝতে পারো নি । এ কান্নার ব্যাখ্যাও আমার কাছে নাই। তবে এটি এমন একটি অদ্ভুদ অনুভূতি যা সন্তান অসুস্থ্য হবার পরে সৃষ্টি হয়, সে উপলব্দি তোমার দাদা-দাদীর ও হয়েছিলো বলে এখন বোধ করি।

আমার মা,
আমি তোমাকে ভালবাসি।
তুমি যখন আব্বুজি আব্বুজি করে ডাক দাও তখন কিযে ভালো লাগা কাজ করে তা তোমাকে কি করে বোঝাই !!

মাগো শোন,
তোমাকে তোমার বাবার জীবনের ছোট্ট একটা ঘটনা শুনাই,
সানকিপাড়া ৪২/৫,
সদর ময়মনসিংহ, আমাদের ভাড়া বাসায়।
তখন বাসায় ইলেক্ট্রিক ইস্ত্রী ছিলো না। বিদুৎবিল বেশি আসতো বলে আব্বা (তোমার দাদা) বাজার থেকে লোহার ইস্ত্রী কিনে আনলেন। যেটি গ্যাসের আগুনে রেখে গরম করে কাপড় ইস্ত্রী করা হতো।।

আমি তখন সপ্তম শ্রেনীতে পড়ি,
ময়মনসিংহ জিলা স্কুল।
স্যার বল্লেন কিরে তর কাপড় এত দলামলা (ভাজযুক্ত) কেন? একটু ইস্ত্রী করে আসতে পারিস না। আমি লজ্জা পেয়েছিলাম। দারিদ্রতার লজ্জা কিনা সেটা জানি না। তবে কিছু একটা আমার মনেকে তপ্ত করেছিলো।
পরের দিন সকাল বেলা স্কুলে যাবার আগে আমি সেই লোহার ইস্ত্রী অনেক সময় ধরে গ্যাসের চুলায় গরম করলাম। আমার ধারনা ছিল যত বেশি গরম হবে শার্ট-প্যান্ট তত সুন্দর সোজা হবে। দলামলা থাকবে না।
প্যান্ট সুন্দর করে বিছানার উপর গুছিয়ে গাছিয়ে রেখে সেই ভারী লোহার ইস্ত্রীখানার লোহার হাতলে ভালকরে কাপড় পেচিয়ে (যেনো হাতে তাপ না লাগে) রান্না ঘর থেকে নিয়ে আসলাম।
যেই না তপ্ত লোহার ইস্ত্রী আমার টেট্টন (এক ধরনের কাপড়) প্যান্টের উপরে রাখলাম। উফফফফ………। মাত্র ১ সেকেন্ডেই আমার শরীর দিয়ে বিদ্যুৎ’ খেলে গেলো।

মাগো,
বিশ্বাস করো, পারমানবিক বোমারও ( আক্ষরিক অর্থে) হয়তো এত শক্তি ছিলো না যেটি আমার মনকে সেই পোড়া গন্ধ হিট করেছিলো। পেছন থেকে কোমড়ের নিচের অংশে লোহার ইস্ত্রী লেগে পুড়ে গেলো । (ঠিক ইস্ত্রীর মাপে মাপ, ত্রিকোনের আকৃতি) ।
অনেক্ষন স্তব্ধ ছিলাম।
আল্লাহ মেহেরবান শুধু প্যান্টের কোমড়ের অংশে পুড়ে দিয়েছিলেন তার নিচের দিকে নয়।
ভয়ে আব্বা-আম্মাকে বলি নাই।
সেদিন দুইটা ভয় কাজ করেছিলো।
এক: আমি কেনো তাদের না জানিয়ে এমন ভাবে ইস্ত্রী করতে গেলাম।
দুই: আব্বাকে (তোমার দাদা) এখন কোনভাবেই নতুন প্যান্ট কিনে দিতে বলতে না পারার ভয়। (অন্তরে দারিদ্রের সর্প দংশিলো)।
লম্বা ফুলহাতা সাদা শার্ট তো ছিলো । শার্ট ইন না করে ঝুলিয়ে কোমড়ের পেছনের অংশ ঢেকে স্কুলে গিয়েছিলাম।
এক হাতে ব্যাগ আরেক হাতে পেছন থেকে শার্ট টান দিয়ে ধরে রাখতাম যেনো কেউ বুঝতে না পারে। ক্লাসের পেছন পেছন থাকতাম । সবার থেকে দূরে দূরে থাকতাম । ভয়ে ভয়ে থাকতাম। সবগুলোতে ছিলো লজ্জা আর লজ্জা।

না, বেশিদিন এভাবে থাকতে হয় নাই।
আমার ঠিক মনে নাই,
কিভাবে যেনো ২৫/৩০ টাকা সংগ্রহ করে রাস্তায় ফুটপাত হতে একই রঙের (খাকি) একটা পুরাতন প্যান্ট কিনলাম । যদিও কোমড় একটু বড় হয়, তাতে কি! আমার একটা রঙচটা বেল্ট তো ছিলো। আলহামদুলিল্লাহ।
সেখান থেকেই পুরাতন জিনিসপত্রের প্রতি আমার একটা অন্যরকম দুর্বলতা কাজ করে।
ইন্টারমিডিয়েটে তোমার চাচ্চু Wahid Hassan বাবুর দেয়া একটি জিনসের প্যান্ট আমার ময়মনসিংহের বাসায় এখনো আছে। প্রায় ৩ বছর মনের আনন্দে পরেছি। খুব ভালো ছিলো প্যান্ট টা । (থ্যাংকস্ ইয়ার… লাবিউ ।)

মাগো,
এরকম হাজারো জীবন থেকে নেয়া ঘটনা আমার জীবনকে শিক্ষিত করে তুলছে…...। ধর্মীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক পুথিগত বিদ্যা শিক্ষা তো অনেক বড় বড় মওলানারাও শিখেছে, শিখছে । যার প্রয়োগ সবাই দেখছে, দেখবে। এগুলো কিয়ামত পর্যন্ত চলবে। তুমিও দেখতে পারবে।।
ধীরে ধীরে আমি তোমাকে সেসব জীবন থেকে নেয়া শিক্ষা দেখাবো, শোনাবো ও শিখাবো ।।

মা,
সেই পোড়া প্যান্ট আর লোহার ইস্ত্রী আমাকে যে জীবনের শিক্ষা দিয়েছিলো তা এই যান্ত্রীক জীবনের প্রতিটি ক্ষেতে আমি উপলব্দি করি।
ধৈয্য ধরে প্যান্ট ম্যানেজ করে কঠিন সময়গুলো ঠিকই পার করেছি। আব্বার (তোমার দাদার) দারিদ্রতায় হাত লাগাতে দেই নাই ।
মনে রেখো, সকল উত্তপ্ত জিনিস ই সুখকর নয়। কখনো কখনো অতি উত্তাপ ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরী করে যা বিভিন্ন দিক দিয়ে তা প্রতিফলিত হয়। হতে পারে সেটা মগজের উত্তাপ হতে পারে না দেখা কোন মিথ্যা অভিযোগের উত্তাপ।
পরে দেখা গেলো আসলে সেই উত্তাপের আড়ালে হিমালয় অবস্থিত ।

মাগো,
দেখো। তোমার-আমার আল্লাহ্ ঠিকই পুড়া প্যান্টের ঘটনা মনে রাখছে।।
এখন সামান্য রঙ উঠা আর ৬ মাসের বেশি পুরাতন হয়ে গেছে বলে আমার আলমারির 10/12 টা প্যান্ট বাতিল করে বস্তা বন্ধি করে রেখেছি। ফেলে দিতে গেলে কেনো জানি বুকে পাথর চাপা লাগে। কিসের যেনো, কি একটা অনুভূতিতে আঘাত লাগে। কেনো জানো?
আমার দেশের আশে পাশে আমার দেখা এমন অনেক ছোট বেলার আমি আছি যাদের আমি সেগুলো দিতে পারবো না।
আমরা সমাজিক প্রানীরা পেটে ভাত না রাখলেও চা-কফি ঠিকই রাখি ।
(এই কথার মর্ম তুমি বড় হয়ে বুঝতে পারবে)।

মাগো,
গতকাল (18.04.2019) তোমার দাদার চোখের অপারেশন হবার কথা ছিল (ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে নেই বলে সেটি আবার ২২.০৪.২০১৯ তারিখ করাবে)।
তোমার দাদী, ফুফু Sharmin Akter, ফুফা Hosne Mobarak ছিলো বলে সবকিছু এত সহজে হয়ে যাচ্ছে। হাসপাতালে আমার অনুপস্থিতি তারা কিছুতেই বুঝতে দিচ্ছে না।
প্রতি চোখ প্রায় ৭৫ হাজার করে টাকা খরচ হবে (ঔষধ পাতি ছাড়া) । দুই চোখে হয়তো সব মিলিয়ে ০২ লাখ টাকা খরচ হবে।
আমি যখন অষ্টম শ্রেনীর ছাত্র তখন থেকেই দূরের জিনিস চোখে ঝাপসা দেখতাম (মাইওপিয়া বা ক্ষীনদৃষ্টি)। তোমার দাদা তখন চরপাড়া হাসপাতালে ডাক্তার দেখিয়ে আমাকে চশমা কিনে দিয়েছিলেন। তখন থেকে আমি দূরের জিনিস স্পষ্ট দেখতে পারি। আমার মনে আছে সোনালী রঙের চশমার ফ্রেম কিনে দিয়েছিলেন।

আল্লাহ বড্ড হিসেবি।
সেই বাবা আজ চোখে দেখতে পারছেন না। মনে হয় যেনো নিজের চোখ কেটে লাগিয়ে দিয়ে আসি।
ক্লাস এইটের সেই সোনালী ফ্রেমের চশমার কাছে আমার ০২ লাখ টাকা এখন মুখে তিতা তিতা লাগার মত গো মা। কারন এই টাকা দিয়ে আব্বার চোখ পুরো ভাল হচ্ছে না। সময় মানুষের অর্থ কে বিকল করে দেয় । সকল সমস্যার সমাধান হয় না।
আমার বাসায় এখন ১২ টা চশমা । স্টাইল করে বদলীয়ে বদলীয়ে পরি। (পরিস্থিতিতে বেহিসেবী) । মনে হয় যেনো ১২ টা ফ্রেম ভেঙে একটা বানিয়ে আব্বার চোখে লাগিয়ে দেই। কোনটাই আব্বার (তোমার দাদার) কাজে আসবে না।

মা,
তোমার জন্য কতটা করার সুযোগ পাবো তা আমি জানি না। তবে বিশ্বাস করো, আমি চেষ্টা করবো তুমি যেনো মানসিকভাবে একজন শক্ত পোক্ত মানুষ হতে পারো।
যেমন,
দোকান থেকে চকলেট কিনতে চাইলে সহজেই কিনে দিবো না । কাঁদতে কাঁদতে যখন গড়া গড়ি খেয়ে শান্ত হয়ে যাবে তখন ঠিকই কিনে দিবো ।
কোন সুন্দর ড্রেস পছন্দ হলে তাৎক্ষনিক কিনে দিবো না। কাদঁতে কাঁদতে যখন গড়া গড়ি খেয়ে আস্তে আস্তে শান্ত হয়ে স্বাভাবিক হয়ে যাবে তখন তোমার সেই পছন্দের ড্রেস কিনে দিবো।
এতে তোমার দুইটা অভ্যাস গড়ে উঠবে।
এক: তুমি বুঝতে পারবে চাইলেই সব কিছু পাওয়া যায় না।
দুই: তোমার ধৈয্য শক্তি বৃদ্ধি পাবে ও কোন কিছুর প্রতি অতিআশা কমে যাবে।
সেই সাথে তোমার পাওয়ার স্বাদ মিটিয়ে দেয়ার মাধ্যমে তোমার বাবা ভিতর ভিতর মুচকি হেসে আনন্দ উপভোগ করবে।
ধৈয্য সবচেয়ে বড় সম্পদ। যা আমি তোমাকে ১ম চিঠিতে বলেছি।
ধৈয্য শক্তি দিয়ে তোমার বাবার প্রাপ্ত জিনিসগুলো নিয়ে কোন একদিন তোমাকে বিস্তার বলবো।

আম্মাজান,
আমরা প্রত্যেক মানুষ যদি চিন্তা করতাম যে আমাদের জীবন খুবই অল্প সময়ের জন্য তবে হয়তো এত হানাহানি, হিংসা-বিদ্বেষ, অহংকার থাকতো না।
তোমার বাবা ৩১ বছর বয়সেই চাওয়া পাওয়ার অবসান ঘটিয়ে মনে করে সে মৃত্যুর দিকে ধাবীতে হচ্ছে। তোমার বাবা চেষ্টা করে, যেনো কোন অনাচার, অত্যাচার, অহংকার, অপকার তার দ্বারা সংঘঠিত না হয়।
কিন্তু ‘পরিবেশ, পরিস্থিতি, সময়’ সবসময় অনুকূলে থাকে না। তুমি যেটা ভাল মনে করে করবে সেটা আরেকজনের কাছে বিষের মত মনে হতেই পারে।।

মা,
হারানোর ব্যাথা খুব কষ্টের।
তবে আমি একটা বিষয় উপলব্দি করেছি, মানুষ কিছু হারায় “অযত্ন, অবহেলা ও অসচেতনার” ফলে।
তুমি কোন বিষয় নিয়েই অযত্নশীল হবে না। কোন কিছুকেই অবহেলা করবে না। হোক সেটা মানুষ কিংবা কুকুর। আর অবশ্যই কখনো অসচেতন হবে না।

এই যে দেখো,
তোমার ১ম খোলা চিঠিটি আমি অনলাইনের সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ১০ বছরের পুরাতন আইডিতে প্রকাশ করেছিলাম। কোন কারনে সেটি ডিজেবল হয়ে যায়, সাথে সাথে তোমার চিঠিটিও হারিয়ে যায় ।
চিঠিটি কোথায় সংরক্ষন করতে ভুলে গিয়েছিলাম। আমার ধারনাই ছিলো না এটি ডিজেবল হতে পারে।। যেটা ছিলো আমার সম্পূর্ন অসচেতনার ফল।
মনে খুব কষ্ট নিয়ে পুরো ০৮ মাস হাতরে বেরিয়েছি তোমাকে লেখা ১ম চিঠিটি খুজে পাবার জন্য ।
আল্লাহ সহায়, তোমার Lincoln Latiful চাচ্চু বুদ্ধি করে সেই চিঠিটি কপি করে সংরক্ষন করে রেখে দিয়েছিলো । যা ছিলো এক অনন্য ভালবাসার নির্দশন।
তোমাকে এত্ত ভালবাসি বলেই আল্লাহ্ আমাকে নিরাশ করেন নাই। লিংকন চাচ্চুর উসিলায় তা ফেরত দিয়েছেন। (চাচ্চুকে ধন্যবাদ দিও) ।
তোমাকে আরেকটা চিঠি লিখবো সেই র্শতে রাজী হয়ে তোমার লিংকন চাচ্চুর কাছ থেকে চিঠিখানা ফেরত পেয়েছি।
(লিংক সংযুক্ত)
তোমার দাদা অসুস্থ্য বলে জীবনের আসল অর্থ কি তা ভালো করে গুছিয়ে লিখতে পারলাম না। (প্রাকৃতিক মানসিক দু:শ্চিন্তা হচ্ছে।) এসব TENSION না চাইলেও কখনো কখনো জীবনে চলার পথে হানা দিবে।
তার জন্য তুমি মানসিক প্রস্তুতি রাখবে।
আমি বেঁচে থাকলে হয়তো কোনদিন তোমাকে হাতে কলমে সেগুলো দেখাবো।

মা,
ভালো থেকো। আর তোমার আশেপাশে যারা থাকবে তাদেরকে ভালো রেখো।
নিজে যখন হাসবে তখন পাশের জনকেউ হাসাবে। নিজে কিছু খাবার সময় খেয়াল করবে তোমার পাশে কেউ অভুক্ত কিনা।

তবুও নিন্দুক কিন্তু থাকবেই।

বাঁকা চাঁদের হাসি কেউ কেউ দিবেই। তুমি তাদেরকেউ ভালবাসবে।
এগুলো জীবনের অংশ।
অনেক রাত হয়েছে, এবার শেষ করতে হবে।

(এ চিঠিটি লেখার সময় তুমি আমার কোলে বসে কার্টুন দেখছিলে) ।

শেষ (আপাতত),
আমি তোমার জন্মদাতা পিতা।

বি:দ্র: (2) আমি বেচে থাকলে চিঠি দুটি আমি সংরক্ষন করবো। আর যদি মারা যাই তবে বন্ধুদের অনুরোধ করবো ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত তাদের ভাস্তির হাতে যেনো চিঠিটি পৌছে দিতে। এর পর হয়তো আমার মেয়েই সেগুলো সংরক্ষন করবে।

বি:দ্র: আমার ১ম চিঠির লিংক[link||view this link]বাবার লিখা রাহমাকে ১ম চিঠি

কথা দিলাম এ চিঠি আর হারাবে না।

শুভ জন্মদিন মা ।

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×