আল্লাহ্, ভগবান, ঈশ্বর ইত্যাদি ইত্যাদি........ বিশ্বাস নাই এখন আর .. তার যুক্তিসঙ্গত কারন আছে। কারন-
১। ঈশ্বরের একচোক্ষা নীতি: ধর্মগ্রন্থ্গুলোতে লিঙ্গভেদে যে মানুষগুলো মেয়ে নামে পরিচিত তাদের এত বেশী শাষণ করেছে যে যারা মানুষ নয় পুরুষ হিসেবে পরিচয় দিতে বেশী পছন্দ করে তারা ভাবল "তারা ধর্মগ্রন্থের আওতায়ই পড়ে না"- তাই ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপসহ নানাভাবে মেয়েদের নির্যাতন করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত কিন্তু তারপরও বাহানা হিসেবে বক্তব্য- "মেয়েরা নিজেদের প্রর্দশণ করে ছেলেদের প্রলুব্ধ করে তাই এসব হচ্ছে" যেখানে শিশু, বোরকা পড়া নারী, বৃদ্ধা কেও বাদ যাচ্ছে না।
@ সংযম, ধৈর্য এসব শুধু মেয়েদের জন্য ছেলেদের জন্য নয় তাই তারা ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করলেও ঐ শিশুরই দোষ, কারন সে মেয়ে---
এক আজিরা পুরাতন প্যাচাল আছে ধর্ম গ্রন্থে- হবা/হাওয়া রূপী নারী নাকি আদমরূপী পুরুষকে প্রলুব্ধ করেছিল নিষিদ্ধ ফল খাইতে !- তারমানে পুরুষের নিজস্ব কোন বুদ্ধি নাই, চিন্তা করার ক্ষমতা নাই..?
বর্তমান সময়ের মত পুরুষ সমাজ সবসময় নিজেদের দোষ ঢেকেছে মেয়েদের উপর দোষ চাপিয়ে--- ধর্ম গ্রন্থও তার বাইরে না...।
@ কারন ২। খামাখা কর্মহীন বইসা বইসা লোহজনেরের বেশী ভালবাসা পাইেতেছে আল্লাহ্/ঈশ্বর/ভগবান
অথচ হত্যা ধর্ষণ, অসম যুদ্ধ, চুরি বাটপারি, নেশা, ঘোষ সব সমান তালে বেড়ে যাচ্ছে ওনার খবর নাই, উনি নাকে তেল তিয়ে ঘুমাচ্ছে অথচ বেচার অসহায় মানুষজন ওনাদের তেল দিতে দিতে তেল শেষ করে তেলের দামও বাড়িয়ে ফেলেছে তবুও উনি কর্মহীন... ।
যেন কুম্ভকর্ণের ঘুম দিচ্ছে নাকি উনিও ধর্মগ্রন্থগুলোয় শুধু গলাবাজি কইরাই গেছে কাজের নামে ঠন ঠন...!!
তাই ভাবলাম ঐ ব্যাটারে ডাইকা কোন লাভ নাই... ক্ষমতা থাকলে আগে এই দুনিয়ার অসত্য দুর করুক, পরে অন্য দুনয়িার লোভ দখোক....
ক্ষমতা থাকলে মানুষরে আগে মানুষ বানাক না নারী - পুরুষের এই বিভেদ । এক পক্ষ নির্যাতনকারী আর একপক্ষ অসহায়... এটা কোন সৃষ্টিকর্তার মহান কোন কাজ নয়...
সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ থাকলে এমন দুই চোক্ষু নীতি থাকতনা...
এমন নিষ্ঠুরতা কখনই মেনে নিতনা ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




