somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সিঙ্গাপুরে এভারশাইন (ইশা)'র প্রথম প্রতির্ষ্ঠা বার্ষিকী উৎযাপন

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
গত ১লা জানুয়ারী ২০১০ইং তারিখে সিঙ্গাপুরে উৎযাপতি হয়ে গেল এভারশাইন (ইশা) বহুমূখী সমবায় সমতি লি-এর প্রথম প্রতিষ্ঠা বাষিকী। পূর্ব নির্ধারিতি ঢাল হাউস লেনের ইন্দ্রাণী কুইজনি হলে ঠকি সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিঃ জাতীয় সঙ্গীতরে মাধ্যমে শুরু হয় অনুষ্ঠান। জাতীয় সঙ্গীতরে পর শুরুহয় অতিথিদের বক্তব্য পর্ব। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থতি ছিলেন , বাংলাদশে থেকে আগতঃ বিশিষ্ট্য ব্যবসয়ী মুন্সিগঞ্জের বালুচর ইউনিয়ের চেয়ারম্যান জনাব-আবু বকর সিদ্দিক, জনাব-শাহ্ জামাল কালচারাল সেেক্রটারী সিঙ্গাপুর বাংলাদশে সোসাইট, জনাব-হাফিজুর রহমান অনারারি সেেক্রটারী সিঙ্গাপুর বাংলাদশে সোসাইটি, জনাব-মাসুদুর রহমান সাবকে ভাইস প্রেসিডেন্ট সিঙ্গাপুর বাংলাদশে সোসাইট, মালয়শিয়া থেকে আগত বিশিষ্ট্য ব্যবসায়ী জনাব, শাহদুরি রহমান, আরও উপস্থতি ছিলেন সিঙ্গাপুর মুস্তফা প্লাজার ডায়রেক্টর জনাব, ফয়েজ আহমদ। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, মিসেস ইয়াসমিন সুলতানা, শ্রম সচিব, বাংলাদশে হাইকমশন, সিঙ্গাপুর। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন এভারশাইন (ইশা) অবশ্যই সফল হবে একদিন, এভারশাইন অতিঅল্প সময়রে মধ্যে প্রবাসীদের মধ্যে সাড়া জাগিয়েছে যা সত্যিই প্রশংসার দাবীদার বলে আমি মনে করি।এভারশাইন, সমবায়রে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে তো বটেই সাড়া বিশ্বের দরবারে সঞ্চয়ের জন্য মডেল হবে বলে আমি আশা করি, তবে তার জন্য এভারশাইনকে তাদের সদস্যসহ সকলের নাসিং করা প্রয়োজন । তিনি আরও বলেন, এভারশাইন সঞ্চয়কৃর্ত অথ সকল সদস্যদরে জন্য আবাসন ও কমসংস্থান গড়ে তুললে সেটিই হবে প্রবাসী বাংলাদশীদেরে জন্য একটি অনন্য উদাহরণ। অতপরঃ বক্তব্য রাখেন, এভারশাই (ইশা)'র নবর নির্বাচিত সহ সভাপতি সাজ্জাদ নূর। সভাপতির বক্তব্যে জনাব মান্নু মিয়া ইকবাল বলেন;এভারশাইন (ইশা) বহুমূখী সমবায় সমতি িলঃ আজ একটি বছর সফলতার সাথে অতক্রমি করেছে, যা সত্যিই গর্বের বিষয়। সমাজে প্রচলিত কথা যে, সমিতি মানেই বাড়তি ঝামলো অথবা একটি মহলরে আত্মসাতের চিন্তা। কিন্ত এভারশাইন আজ গর্বের সাথে প্রমান করতে পেরেছে যে, সমিতি মানেই ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সৃষ্টি করা। অচেনা অজানা একটি মানুষ কে আপন করে কাছে টানা, তার অর্থনৈতিক মুক্তির চিন্তা করা। তারদ্বারা দারিদ্রতার অভিশাপ থেক বের হয়ে আসা। বক্তৃর্তা পর্বের পর শুরু হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান-প্রথমে দেশোত্তবোধক দলীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পী আকতার হোসনে ও সহশিল্পীবৃন্দ। এর পর দমফাটানো কৌতুক নিয়ে আসেন, কৌতুক অভিনেতা রোবেল। বাউল গানে সবাইকে মাতিয়ে তোলনে শিল্পী আলমাছ উদ্দন-কে বলে মানুষ মরে আমি বুঝলামনা ব্যাপার। ম্যাজিক উপস্থাপন করেন ম্যাজিশিয়ান জাহাঙ্গীর। এরপর একে একে গান পরিবেশন করেন-শিল্পী বাদশা ও জাকির হোসেন।অতঃপর রম্য সাক্ষাৎকার নিয়ে আসেন-ওসমান গনি ও আলমাছ। সদ্য প্রয়াত বাউল সম্রাট শাহ্ আঃ করিমের স্মরণে শিল্পী আকতার হোসনে গেয়ে শোনান জনপ্রিয় গান ''গেরামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান এসময় গানের মুর্ছনায় করতালিতে মুখরতি হয়ে উঠে পুরো হল। রবিউলের বাঁশি, বাবুল শাস্ত্রীর তবলা আর জীবন দাসের বঙ্গের তালে তালে সবাই গাইতে থাকে ''আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম'' ''আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম''। সবশেষে মঞ্চস্থ হয়-শপথ নাটকরে ছায়া অবলম্বনে, জাকরি হোসনে খোকনরে রচনা ও পরিচালনায় নাটক; ঠিকানা। এতে অভিনয় করেন ইকবাল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম জাহীদ, আলমাছ, ওসমান গনি, ফখরুদ্দিন (তালই) ও বাদশা। সবশেষে পরিবেশন করা হয় রাতের খাবার। নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও আগামী দিনের উজ্জল ভবিষ্যৎ কামনা ও আসছে ২১শে ফেব্রুয়ারী মাতৃভাষা দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়। পুরো অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন; জাহিদ আবেদীন ও সাজ্জাদ নূর।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×