১. নিউটনের পদ্ধতিঃ প্রথমে বাঘটাকে আপনাকে ধরতে দিন, তারপর আপনি বাঘটিকে পাকড়াও করুন।
২. আইন্সটাইন পদ্ধতিঃ বাঘটার পিছনে একটি নির্দিষ্ট আপেক্ষিক গতিতে দৌঁড়াতে থাকুন যতক্ষণ না বাঘটা ক্লান্ত হয়, অতঃপর ক্লান্ত হলেই ধরে ফেলুন।
৩. ইনভার্স পদ্ধতিঃ বাঘটার কাছে একটি খাঁচা নিয়ে গিয়ে নিজে তাতে ঢুকুন এবং তারপর ইনভার্স নিন।
৪. যুবলীগ পদ্ধতিঃ বাঘের বউকে অথবা ছোট্ট বাচ্চাটিকে অপহরণ করুন অতঃপর মুক্তিপণ হিসেবে বাঘের আত্মসমর্পণ দাবী করুন। প্রয়োজনে মুক্তিপন আদায়ে সহায়তার জন্য র্যাবের সহায়তা নিতে পারেন।
৫. বাংলাদেশী পুলিশ পদ্ধতিঃ একটা বড়ো সাইজের বিড়াল ধরে রিমান্ডে নিয়ে যান অতঃপর তাকে পিটাতে থাকুন যতক্ষণ না সে স্বীকার করে যে সে একটা বাঘের বাচ্চা।
৬. ছাত্রলীগ পদ্ধতিঃ সামনাসামনি গিয়ে তো আর বাঘ ধরা সম্ভব না! তাই বাঘের কোন বান্সস্থান অথবা তাদের কোন স্বজাতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেরোসিন/পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দিন, দেখবেন শত শত বাঘেরা এসে আপনার কাছে আত্মসমর্পন করে ক্ষমা চাইবে!
৭. এবং নব-আবিষ্কৃত এক্সক্লুসিভ এফবিআই পদ্ধতিঃ
ধাপ-১- একটি বাঘের বাচ্চাকে হররিণ খেতে দেয়ার লোভ দেখিয়ে ডেকে এনে গ্রেফতার করুন। বাঘটীর ধর্ম কিনু বিশেষ একটি হতে হবে!
ধাপ-২- অতঃপর বাঘ শাবকটিকে নাম করা কোন ভবন "বোমা মেরে উড়িয়ে দেবার হুমকি দিয়েছে" বলে অভিযুক্ত করুন।
ধাপ-৩- তারপর আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের সাথে তার সংষতিষ্টতা খতিয়ে দেখুন।
ধাপ-৪- সবশেষে অনর্জাতিক সন্ত্রাসী বানিয়ে তার বিচার কার্যক্রম শুরু করুন।
দেখবেন, পুরো ব্যঘ্র জাতিই এসে আপনার কাছে মাথা আত্মসমর্পন করে নত করে ক্ষমা চাইছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



