somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জাপান, সূর্যদয়ের দেশ নাকি একাকী মানুষের দেশ! ( ১০, শেষ পর্ব) :| /:)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জাপানের আরেক নাম “নীহোন” বা প্রথম সূর্যদয় – জাপানিজরা তাদের দেশকে এ’নামেই ডাকতেই বেশী পছন্দ করে। উল্লেখযোগ্য কোন প্রাকৃতিক সম্পদ বা সুফলা জমি না থাকার পরও শুধুমাত্র পরিশ্রম করে নীহোন-জিন’রা তাদের প্রিয় নীহোন কে বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি হিসাবে দাঁড় করিয়েছে। অনেক দেশের উন্নতির পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে তবে জাপানের উন্নতির পিছনে প্রধান ভুমিকা পালন করেছে এদের সুশৃঙ্খল নিয়মানুবর্তিতা এবং কঠোর পরিশ্রম। এরা নিয়মের মধ্যে নিজেদের এমন ভাবে অভ্যস্ত করে ফেলেছে যে অনেকে এদেরকে “রোবোট” জাতি বলে থাকে। রোবটের মত যান্ত্রিক জীবন এদেরকে অর্থনৈতিক উন্নতির স্বর্ণ শিখরে নিয়ে এসেছে ঠিকই তবে সেটা করতে গিয়ে একটা জিনিস এরা হারিয়েছে, সেটা হচ্ছে আবেগ! ব্যতিক্রম যে নেই তা বলব না, তবে জাপানে পারিবারিক বন্ধন আশঙ্কাজনক!

ওদের আবেগ ভোতা বানানোর কাজটা শুরু হয় শিশুকাল থেকেই। জন্মের কয়েক মাস পর থেকেই বাচ্চার বিছানা আলাদা করে দেওয়া হয়; তাকে খাওয়া, গোছ্‌ল, ঘু্‌ম, টয়লেট করা ইত্যাদির রুটিন সেখানো শুরু হয় এ বয়স থেকেই। এটা হয়ত একদিক দিয়ে ভাল, জাপানীজ বাচ্চারা খুব কম বয়সে অনেক কাজ করতে পারে, কিন্তু এই কাজ গুলো শেখাতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই বাচ্চার প্রতি অমানবিক (আমাদের দৃষ্টি কোন থেকে) আচরন করা হয়। বাচ্চাকে ডে-কেয়ার থেকেই ট্রেনিং দেওয়া হয় নিজের কাজ নিজে করার বা ইন্ডিভিজুয়াল হওয়ার। যে বয়সের বাচ্চার যেটা করার নিওম সেটা তাকে করতেই হবে তাতে তার যত কষ্টই হোক না কেন। দুই/আড়াই বছরের বাচ্চারা ডে-কেয়ারে নিজের খাবার নিজেকে খেতে হয়; তার ব্যাগ, ব্রাশ, মগ, কাপড়-চোপড় নির্দিষ্ট স্থানে গুছিয়ে রাখতে হয় নিজেকে; নিজে নিজে ডাইপারও চেঙ্জ করতে হয়। এ কাজ গুলো বাচ্চারা এমনিতেই শিখে যায় তেমন কিন্তু নয়; শিক্ষক + গার্জিয়ান এর চাপে পড়ে শিখতে হয়। হ্যাঁ, জাপানীজ গার্জিয়ানরাও সেটা পছন্দ করে। ৩ বছর বয়স থেকে নিজের ব্যাগ পিঠে করে স্কুলে আসতে হবে, নিজের জুতা খুলে নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে হবে –এটাই নিয়ম। আমার বাচ্চার বয়স ৫, কিন্তু এখনও সেই এই কাজ গুলো ভাল ভাবে শিখেনি। একদিন মিটিঙয়ে সেন্সেই (শিক্ষক) আমাকে বললেন, তোমার তাড়া থাকার কারনে যেহেতু তুমি ওকে এই কাজ গুলো করতে হেল্প করো তাই ও কাজ গুলো শিখতে পারছে না। আমি বললাম, দেখ, শুধু আমার ব্যস্ততা থাকাটা মূল কারণ নয়, আসলে আমরা ইচ্ছা করেই তাকে কাজে হেল্প করি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, আজ যদি আমি ওকে হেল্প করি তাহলে আমার যখন দরকার হবে (মানে বৃদ্ধ বয়সে) সেও আমাকে হেল্প করবে।

জাপানে ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগেই অধিকংশ তরুণ/তরুনী ১৮ বছরের সবাধ পেয়ে যায়! :P স্কুল লাইফে সতীত্ব হারানো বা ইম্যাচিউরড প্রেগ্নেন্সীর হার এখানে অনেক বেশী। টিনেজাররা আমেরিকার কালচার ফলো করে ফ্রি সেক্সের সবাধ নিতে চায়, কিন্তু জাপান তো আমেরিকা নয় জাপানীজ সোসাইটি মূলত কনজারভেটিভ সোসাইটি। অনেকেই এই বয়সে বাবা’মার থেকে আলাদা বসবাস শুরু করে। বাবা-মাও সন্তানের প্রাইভেসীতে (?) নাক গলানো পছন্দ করে না। অধিকংশই থাকে তাদের গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের সাথে, সেটাও আবার কিছুদিন পরপর চেঞ্জ হয়। এরা নাকি মোবাইলের সীম চেঞ্জ করার চেয়ে গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড বেশি চেঞ্জ করে।;) (এখানে সীম চেঞ্জ করা অনেক ঝামেলার!) জাপানে ইন্টারনাল মাইগ্রেশনের হার অনেক বেশী; যেহেতু সব জায়গাতেই নাগরিক সুযোগ সুবিধা পর্যাপ্ত তাই পড়ালেখা বা চাকুরীর প্রয়োজনে এরা যে শহরে যায় সেখানেই শিকড় গেড়ে বসে। আর জন্মস্থানে ফিরে যাওয়া হয় না। বাবা-মা কে দেখতে যাওয়াও রুটিন মাফিক হয়ে যায়, বছরে এক বা দুই দিন। X((

একাকী জীবন শুরু হয় আর একটু পরে, যখন বয়সে ভাটির টান পড়ে। জাপানে অসংখ্য সিঙ্গেল ফ্যামিলি আছে। আমরা যেখানে থাকি তাকে জাপানীজ ভাষায় দাঞ্চি বলে। খানিকটা বাংলাদেশী সরকারী কোয়ার্টারের মত; সাধারন বাসা থেকে এখাকার ভাড়া অনেক কম। মূলত জাপানীজ গরীব বৃদ্ধদের জন্য সরকার এটা বানিয়েছে; লটারীর মাধ্যমে কিছু বিদেশীকেও এখানে থাকার সুযোগ দেওয়া হয়। যা বলছিলাম, আমাদের প্রতিবেশীরা সবাই এই বুড়াবুড়িরা। ৮০/৯০/১০০ বছরের এক একটা মানুষ একটা বাসায় সম্পূর্ণ একা! অনেকের হয়ত ছেলে মেয়ে আছে কিন্তু তারা থাকে দূরে অন্য কোন শহরে বা একই শহরেই অন্য কোন বাসায়। কিন্তু বাবা-মা কে দেখতে আসার সময় তাদের নেই; ওই যে বললাম, সেটারও একটা রুটিন আছে, বছরের নির্দিষ্ট দিনে; সরকারি ছুটি থাকে তখন। আমাদের সাথে মাঝে মাঝে ওদের গল্প হয়- বলে তোমাদের দেশ টা খুব ভাল; তোমরা এক পরিবারে থাক, তোমাদের বাবা-মা’কে তোমাদের সাথে রাখ!

এখানে অসংখ্য মানুষ আছে যারা পৃথিবীতে সম্পূর্ণ একা! একা মানে কি বুঝেছেন?? এই পৃথিবীতে তাদের আপন বলে কেও নেই! ধরুন ছোট বেলায় বাবা-মা ছিল, তারা এখন মরে গেছে। যৌবন কেটেছে লিভ টুগেদার করে, বিয়ে করা হয়নি, চেহারায় যখন ভাঙ্গন ধরেছে তখন তারাও কেটে পড়েছে। যেহেতু বিয়ে করেনি তাই ছেলে-মেয়েও নেই, ছোট বেলায় ভাই বোন যারা ছিল দীর্ঘদিন তাদের সাথে যোগাযোগ না থাকায় তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সো?? বাকিটা জীবন একলা চলরে ... এদের কে দেখে খুব মায়া হয়! সম্পূর্ণ একলা একটা মানুষ, নিঃসঙ্গ একটা ঘরে ... মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা – তাও তো আবার মৃত্যু এদের তাড়াতাড়ি আসে না। শুধু তাই নয়, এই বয়সে নিজের সব কাজ নিজেকে করতে হয়; অসুস্থ হলে হাসপাতালে ফোনটাও নিজেকে করতে হয়। এরা অবশ্য নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করাতেও চায় না। একবার এক বৃদ্ধকে দেখি বাজারের ব্যাগ বিয়ে হাটতে পারছে না, একটু সাহায্য করতে চাইলে আমার দিকে সে এমন ভাবে চাইল যেন আমি তাকে বিরাট অপমান করে ফেলেছি। এরা অন্যকে উপকার করতে খুব উৎসাহী, কিন্তু কারো উপকার নেওয়াটা অসম্মানের মনে করে।

হাসপাতালের কথা আসাতে একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। আমার মিসেস যে স্কুলে চাকুরী করে সেটা চালায় এক জাপানিজ ভদ্র মহিলা (ইউকি) এবং তার ক্যানাডিয়ান স্বামী (ক্লান্ট), তাদের দুটো বাচ্চাও আছে। একদিন শুনলাম স্বামী ভদ্রলোক পড়ে গিয়ে কোমর ভেঙ্গে ফেলেছেন, তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে্‌ন, ডাক্তার তাকে ১ মাসের বেড-রেস্ট দিয়েছেন। তো একদিন আমার স্ত্রী স্কুল থেকে ফিরে আমার কাছে গল্প করছে – “জান, আজ ক্লান্ট ইউকিকে ফোন দিয়েছিল স্কুলের খোঁজ নেওয়ার জন্য। সবাই যাতে শুনতে পারে তাই ইউকি ফোনটা স্পিকারে দিয়েছে। এই সময় সবার সামনে ক্লান্ট ইউকিকে বলছে I miss you honey! ইউকিও সাথে সাথে বল্ল I miss you too জান ...!! ছি! লজ্জা শরম নাই, সবার সামনে কি ঢং!!” :P আমি বউকে একটা খোঁচা দেওয়ার সুযোগ ছাড়তে চাইলাম না। বললাম, ঢং হতে যাবে কেন!! দেখেছো, এই বয়সেও ওদের মধ্যে কি প্রেম!! আমার স্ত্রী সাথে সাথে ফোঁস করে উঠল, হ বিরাট পে-রে-ম! তাইতো এই দুই সপ্তাহে ইউকি মাত্র একদিন হসপিটালে ক্লান্ট কে দেখতে গিয়েছিল! ছেলেমেয়েরাও নাকি তাদের বাবাকে দেখতে ১ বারের বেশী যাওয়ার সময় পায়নি! আমি ফুটা বেলুনের মত ফুস হয়ে গেলাম!! /:) আমাদের দেশে প্রতিটা হাসপাতালে নিওম করে, আলাদা লোক বসিয়ে রোগীর ভিজিটর ঠেকানো লাগে। আর এখানে রোগী হাসপাতালে যায় একা একা। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছ ভাল কথা, সেখানে ডাক্তার- নার্স আছে, তারা সাধ্যমত তোমাকে সেবা দিবে, আত্মীয়স্বজন হাসপাতালে গিয়ে কি করবে??

শেষ বারের মত বিজ্ঞাপন বিরতী, বিরক্ত হবেন না প্লীজ!! ;)
----------------------------------------------------------
সাধারণ জাপানিজদের আচার ব্যবহার নিয়ে লেখা আমার পূর্বের ব্লগ গূলোঃ
জাপানিজঃ আজব এক জাতি !!!

গাড়ীর হর্ন ঃ জাপানীজ স্টাইল !!! :) (২)

নিরবাচনী প্রচারণা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৩)

ময়লা ফেলা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৪) :-* :-/

জাপানীজ ওন্সেন বা গন গোছল (৫)

জাপানিজদের ধর্ম পালন (৬)

জাপানীজদের কুকুর প্রীতি এবং আদিম নিসংসতা! (৭)

এবার জাপানের ইউনিভার্সিটির পরিবেশ নিয়ে কিছু বলি (৮)

জাপানিজ ওয়াইফ কেন বিশ্বসেরা (৯) !!
-------------------------------------------------------------

জাপানীজরা ওদের প্রাইভেসির ব্যাপারটা খুব গুরুত্ব দেয়; এত বেশী গুরুত্ব দেয় যে প্রতিটা মানুষ এখন আলাদা আলাদা হয়ে গেছে। রাস্তা ঘাটে পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে এত বেশি ফরমালিটি দেখাবে আর মাথা ঝুকাবে যেন কি খাতির! কিন্তু ঐ পর্যন্তই! আগের পোষ্টে বলেছিলাম এরা বন্ধুবান্ধব মিলে এক সাথে আড্ডা দেওয়ার মজা বুঝলোনা! ধরুন, কেও কারো জন্মদিন বা অন্য কোন উপলক্ষে একটা পার্টি দিল। বন্ধু-বান্ধব সবাই মিলে বারে গিয়ে মদ খেয়ে হেব্বি মজা করবে, কিন্তু বিল দেওয়ার সময় মোট টাকা সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে সবাইকে দিতে হবে। শুনেছি এরা নাকি গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেয়ে গিয়েও যার যার মতো বিল দেয় :D (অবশ্য সত্য-মিথ্যা জানি না)। একবার একটা বিয়ের দাওয়াত পেয়েছিলাম, কার্ডের নিচে লেখা, ফি জনপ্রতি ৫০০০ ইয়েন! X(
বাসে বা ট্রেনে যখন এরা যাতায়াত করে পাওরতপক্ষে কেও কারো সাথে কথা বলে না, এমন কি আরেকজনের দিকে তাকাইও না। ট্রেনে এরা মূলত দুটি কাজ করে- হয় বই পড়ে, নয়ত ঘুমায়! এরা সারা জীবন পাশাপাশি থাকে কিন্তু কেও কারো সাথে মিশে না। এজন্য জাপানীজ সমাজ কে “বালু সমাজ” বলা হয়। আর আমরা হচ্ছি “পলিমাটি সমাজ” একটু পানির ছোয়া (ভালবাসা) পেলেই একদম গলে যায়; আর মারামারি কাটাকাটি যায় করি, মিলে মিশে একাকার হয়ে বসবাস করি।

শেষ কথাঃ
জাপানীজদের চরিত্রের কিছু বিপরীতমুখী গুন নিয়ে “জাপানীজ, এক আজব জাতি” শিরোনামে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম। সেই পোষ্টে অনেকের ইন্টারেষ্ট দেখে মনে হলো জাপানিজদের সম্পর্কে বাংগালিদের আগ্রহ অনেক। তাই জাপানিজদের নিয়ে এক-দুই করে ১০টা পোষ্টের একটা সিরিজ লিখে ফেললাম। আমার দৃষ্টিতে দেখা সাধারন জাপানিজদের জীবনযাপন, ধর্ম, কালচার, আচার-ব্যবহার সাধারন ভাষায় বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি। সব জাপানিজ ঠিক আমার বর্ণনার মত, এমন ভাবার কোন কারণ নেই। আমি জাপানের ছোট্ট একটা জায়গায়, একটা বড় শহরের শহরতলীতে থাকি, অন্য এলাকার মানুষ অন্য রকম হতে পারে। তাছাড়া, আমার দৃষ্টিভঙ্গি/ব্যাখ্যা তে নিশ্চয় আমার মানসিকতারও একটা প্রভাব থাকবে। যায় হোক, যারা প্রথম থেকে বা বিভিন্ন সময়ে কমেন্ট করে এই সিরিজ লিখতে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন, তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ!

ভাল খারাপ মিলিয়ে জাপান অনেক ভাল একটা দেশ ! মানুষ হিসেবে জাপানীজরা অনেক বেশী উন্নত প্রজাতীর। জাপানে এসে অনেক কিছু শিখেছি; অনেক দিয়েছে জাপান আমাকে। দেশের পরে যদি অন্য কোন দেশের প্রতি যদি কৃতজ্ঞ থাকতে হয়, ভালবাসতে হয়, আমার ক্ষেত্রে সেটা জাপান।

দেশ হলো মা, আর জাপান হলো মাসী;
মা’য়ের পরে মাসীকে বড়ড় ভালবাসি!!!

৫৭টি মন্তব্য ৫৬টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×