somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

ডরিমন

১৬ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইদানিং ডরিমন দেখার জন্য মা'র কাছে অনেক বকা শুনতে হয় । খুব মন দিয়ে ডরিমন দেখি । আমার বড় ভাইও মাঝে মাঝে আমার সাথে ডরিমন দেখে । ফাহিম যখন ঢাকা থাকত- সারাক্ষন ডরিমন দেখত । এখন আমি সময় পে্লেই ডরিমন দেখি । ছোটবেলা থেকেই আমার এক আকাশ কৌতুহল ! সব কিছু জানতে ইচ্ছা করে । আমি নিজে নিজেই বই পড়ে সব কিছু জেনে নিই । কারো কাজ থেকে কিচ্ছু জানতে ইচ্ছা করে না । কারণ মানুষ পুরোপুরি সত্য বলতে জানে না । সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে দেয় । যাই হোক, আজ আমরা জানব ডরিমনের ইতিহাস । বাঁচতে হলে জানতে হবে । ঘন্টার পর ঘন্টা বসে ডরিমন দেখব তার ইতিহাস জানব না, তা তো হতে পারে না । সেদিন শুনি, মা যেন কাকে বলছে- আমার ছেলে তো ডরিমন না দেখে ভাত'ই খেতে পারে না ।আগে দেখতাম- ফ্লিনস্টোন ফ্যামিলি, পপাই, টম এন্ড জেরি, মীনা কার্টুনও আমার খুব প্রিয় । মীনা'র সব গুলো পর্ব আমার মুখস্ত । করবার যে দেখেছি !!!

ডরিমন কার্টুন অনবদ্য সৃষ্টি স্বীকার করি। এর গল্পগুলো সুন্দর, শিক্ষণীয়। জাপানী কার্টুন ডরিমন ভারতীয় ভাষা হিন্দিতে ডাবিং হবার পরেও এর গল্পের প্রচন্ডতা ও শক্তির কারণে বাচ্চাদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দূর্দান্তরকমের। অনেকেই বাড়ীতে বুয়া রেখে বাচ্চাদের লালন পালন করেন। তাদের আদর স্নেহে বড় হয় এসব শিশু। পিতা-মাতার আদর স্নেহের জন্য আকাংখায় বসে থাকে অনেক শিশু। ডরিমন কার্টুনের চরিত্র এমনভাবে সাজানো হয়েছে। যা যে কোন শিশুর মনে দাগ কাটে। এতে তারা খুব আকৃষ্ট হয়ে মনযোগসহকারে উপভোগ করে। বাচ্চারা টেলিভিশন দেখবে, চিত্ত বিনোদন করবে, এতে কোন বাঁধা নেই। ডরিমনের মতো অবাস্তব কার্টুনগুলো দেখে আমাদের শিশুদের মস্তিষ্ক বিগড়ে যায়। কার্টূনে ডরিমনের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় বাচ্চাদের এমন আকৃষ্ট করে রাখে মনেয় হয় যেন শিশু, রিমোর্ট আর টেলিভিশন একই সুঁতায় গাথা। মীনা কার্টুনেও আছে মজাদার অনেক কিছু, যা থেকে ওরা ভালো কিছু শিখতে পারে। এই ডোরেমন কার্টুনের স্রষ্টা কে? কবে? কিভাবে? এমন সুন্দর এই কার্টুনের জন্ম হলো? হিরোশি ফুজিমোতো এবং মোতো আবিকো নামের জাপানী ২ জন কার্টুনিস্টের মেধা ও কল্পনার ফসল এই ডোরেমন।

শিশুরা হচ্ছে ভবিষ্যৎ জাতি গঠনের বীজ। তাদের মধ্যে আছে সুপ্ত প্রতিভা। জাতি হিসেবে আমরা আমাদের ভাষা-সংস্কৃতি, ঐতিহ্য বিষয়ে বেশ সচেতন। কিন্তু সেই সচেতনতার আড়ালে ঢাকা পড়ে যায় অন্যের পছন্দ-অপছন্দ, ভালোলাগা-মন্দলাগা কিংবা অধিকারের কথা। সারাদিন বাসায় থেকে আর পড়ার চাপে খাবারের প্রতি শিশুদের আগ্রহ থাকে না। কিন্তু মায়েদের তাড়না বাচ্চাকে খাওয়াতেই হবে। অতএব এই বেলা টিভি ছেড়ে দেন বাচ্চাদের সামনে আর ভুলিয়ে-ভালিয়ে খাইয়ে নেন বাচ্চাকে। কিন্তু কি দেখবে ওরা টিভিতে? বিটিভিতে সাপ্তাহিক ভিত্তিতে সিসিমপুর, মীনা এবং মনের কথা নামে তিনটা অনুষ্ঠান চালু আছে, দেশ টিভিও মাঝে মাঝে মীনা কার্টুন দেখায় এবং অন্য দুয়েকটা চ্যানেল টম এন্ড জেরি ডাবিং করে দেখায়। শিশুদের অনুষ্ঠান বলতে সব মিলিয়ে এই গোটা চারেক। এমন কোনো বাড়ি এখন আর অবশিষ্ট নেই, যেখানে বাচ্চা ছেলেমেয়ে আছে কিন্তু তারা ডোরেমন দেখে না। ডোরেমন নামটার শেষের অংশটা, মানে ‘ইমন’ কিন্তু জাপানের ছেলেদের একটা জনপ্রিয় নাম। আগে অনেকেই তাদের ছেলেদের নামের শেষে ইমন লাগিয়ে নিতো। ধরো কেউ হয়তো তাদের ছেলের নাম রাখলো জো। তার শেষে ইমন লাগিয়ে সেটাকে করে ফেললো- জোয়েমন।

কার্টুন ছোটদের কাছে খুব মজার একটি বিষয়, এতে কোনো সন্দেহ নেই। শিশুর মনোজগতে কার্টুন সিরিয়ালের প্রভাব খুবই সুদূরপ্রসারী—ভয়ের ব্যাপারটি এখানেই। ডোরেমন কার্টুনটির ক্ষেত্রে বিপদের মাত্রা অনেক বেশি। প্রথমত, এই কার্টুনটি হিন্দি ভাষায় ভাষান্তরিত। এই কার্টুনের নেশা খুব কচি বয়সেই শিশুদের অন্য একটি ভাষা রপ্ত করিয়ে দিচ্ছে, যা নিজেদের সংস্কৃতির জন্য খুব বড় ধরনের একটি হুমকি। নিজের ভাষা ঠিকমতো রপ্ত করার আগেই যদি তারা অন্য একটি অপ্রয়োজনীয় ভাষায় কথা বলতে শেখে, সেটা দেশের ভবিষ্যৎ সাংস্কৃতিক মনন তৈরি হওয়ার পথে একধরনের প্রতিবন্ধকতা। ডোরেমন কার্টুনের একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র মায়ের সঙ্গে প্রায়ই মিথ্যে কথা বলে। কার্টুন যদি বাচ্চাকে মিথ্যে বলা শেখায়, তবে তা সত্যিই আশঙ্কার বিষয়। ডোরেমন কার্টুনের জনপ্রিয়তা অনুধাবন করে আমাদের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বিটিভি কিংবা অন্যান্য বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল কি পারে না এই কার্টুনটি আমদানি করে বাংলায় ডাবিং করে তা প্রচার করতে? ব্যাপারটি ভেবে দেখার বোধ হয় এখনই সময়। নয়তো সর্বনাশের আর বাকি থাকবে না। ডোরা মানে হলো এমন ব্যক্তি, যে অন্যদের ভালো পথে চালায়। ডোরেমন তো নবিতাকে সবসময় ভালো পথে চলতেই শেখায়। যাতে সে ভালো কাজ করে আর ঠিকমতো পড়াশোনা করে।

ডোরেমন সিরিজটি একটি কানহীন রোবট বিড়াল ডোরেমনকে নিয়ে, যে ২২শ শতাব্দী থেকে বর্তমান সময়ে আসে নোবিতা নোবি, নামক স্কুলছাত্রকে সাহায্য করতে। সিরিজটি সর্বপ্রথম ১৯৬৯ সালের ডিসেম্বর মাসে আবির্ভূত হয়। সিরিজটি প্রথম প্রকাশের সময় ছয়টি পৃথক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রথমে মোট ১৩৪৪টি গল্প লেখা হয়েছিল । ভিজ মিডিয়া ডোরেমনের ইংরেজি প্রকাশনার স্বত্ব কিনে নেয় এবং কোনো সংখ্যা প্রকাশের আগেই প্রজেক্ট বাতিল ঘোষণা করে। ডোরেমন প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৬৯ সালের ডিসেম্বর মাসে। পরিচালকের নাম ফুজিকো এফ ফুজো। পরে এনামি সিরিজ হিসেবে তৈরি করা হয় এটি। শ্রেষ্ঠ কার্টুন হিসেবে ডোরেমন কিন্তু অনেক অনেক পুরস্কারও পেয়েছে। যেমন জাপান কার্টুনিস্ট অ্যাওয়ার্ড, সুকাগুখান মেগা অ্যাওয়ার্ড ইত্যাদি। হিন্দি বলা কিম্বা মিথ্যা বলা তো শুধু বাচ্চারা দোরেমন দেখে শিখছে না। শিখছে হিন্দি গান, হিন্দি সিনেমা, হিন্দি সিরিয়াল এ সব থেকেও। যে বাচ্চাটা দূর্দান্ত হিন্দি বা চোস্ত ইংরেজী বলছে, তাদের কি কখনো শেখানো হচ্ছে, তোমার ইংরেজী বা হিন্দির দক্ষতাটা অনেক ভালো কিন্তু তার চেয়ে অনেক বেশী জরুরী নিজের মাতৃভাষাটাকে ভালোভাবে জানা বা শেখা। অথবা মিথ্যা বলাটা কোন ভালো কাজ নয়।

(ডরিমনের একটি পর্ব এই রকম- এক দৌড়ে ঘরে এল নবিতা। পড়ার টেবিলে স্কুলব্যাগটা রেখেই সে ‘ডোরেমন’ ‘ডোরেমন’ বলে চেঁচাতে শুরু করল। তার চিত্কার শুনে ঘরে ঢুকল ডোরেমন। নবিতা জানালো জিয়ান তাকে আবারও বিনা কারণে মেরেছে! তাকে শাস্তি দিতেই হবে। কী করা যায়? সমাধানটা অবশ্য ডোরেমনের অজানা নয়। পকেট থেকে গ্যাজেট বের করে দিলেই হয়ে গেল। সেই গ্যাজেট দিয়ে নবিতা শাস্তি দেবে জিয়ানকে। প্রথম দিকটায় আপত্তি জানালেও শেষ পর্যন্ত নবিতার কথায় ডোরেমন রাজি হল। রাজি না হয়ে উপায়ইবা কী! নবিতার চিত্কার যে থামতেই চায় না। অবশেষে বাধ্য হয়ে ডোরেমন সিক্রেট হোল পেন্সিল নামে একটি পেন্সিল বের করল পকেট থেকে। পেন্সিলটি দিয়ে গোল দাগ কাটলে গুপ্ত গুহা তৈরি হবে। জিয়ান এরপর নবিতাকে মারতে এলেই সে গুহার ভেতর ঢুকে পড়বে, ব্যস। নবিতাকে আর খুঁজে পাবে না জিয়ান। গ্যাজেটটি পেয়ে নবিতার আনন্দ তখন দেখে কে!
কার্টুনটির প্রধান চরিত্র ডোরেমন একটি বিড়াল রোবট। সে এসেছে এখন থেকে একশ বছর সামনে অর্থাত্ ২২ শতাব্দী থেকে। নবিতার নাতির ছেলে সোয়াসি তার পরিবারের অবস্থার উন্নতির জন্য তাকে এ শতাব্দীতে পাঠায়। ডোরেমনের কাছে রয়েছে মজার সব বৈজ্ঞানিক গ্যাজেট। জামার পকেটে এগুলো নিয়ে সে দিব্যি ঘুরে বেড়ায়। এগুলো ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য। পকেটটির নাম ইউজিগেন পকেট। এ ছাড়াও ডোরেমনের কাছে রয়েছে আরও দুটো আকর্ষণীয় জিনিস। টাইম মেশিন আর বেম্বো কাপ্টার। টাইম মেশিন দিয়ে তারা চলে যেতে পারে পুরনো সময়ে। সেটা রাখা আছে নবিতার পড়ার টেবিলের ড্রয়ারে। আর বেম্বো কপ্টার মাথায় লাগিয়ে আকাশে উড়ে বেড়ায় তারা।
ডোরেমন ছাড়া কার্টুনটিতে রয়েছে কয়েকটি আকর্ষণীয় চরিত্র। নবিতা নবি, সুজুকা, জিয়ান, সুনিয় এবং ডোরেমনের বোন ডরামি। এদের মধ্যে নবিতা মাঝে মাঝে বেশ বোকার মতো আচরণ করে আবার দুষ্টু বুদ্ধিও পাকায়। জিয়ান খুব রাগী স্বভাবের। অকারণেই ক্ষেপে যায় বলে তাকে সবাই ভয় পায়। আবার বেসুরো গলায় গানও গায় সে। সুজুকা লক্ষ্মী মেয়ে এবং পরোপকারীও। সুনিয় আবার খুব চতুর। ডরামি গুছিয়ে কাজ করতে ভালোবাসে। সিরিজটিতে অধিকাংশ সময় দেখা যায়, জিয়ানের কাছে পিটুনি বা মায়ের কাছে বকা-এ রকম বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে নবিতা আসে ডোরেমনের কাছে সমাধানের গ্যাজেট চাইতে। গ্যাজেট পাওয়ার পর সমাধান করেই কিন্তু সে ক্ষান্ত হয় না। উল্টো অনেক সময় সে আরও বড় ঝামেলা সৃষ্টি করে। এ কার্টুনটির মাধ্যমে জাপানি সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আসলে জাপানি সংস্কৃতিকে বিশ্বের কাছে পরিচিত করে তুলতে এটি বিভিন্ন দেশের টিভি চ্যানেলে প্রচার করছে সেদেশের সরকার। )

বাচ্চারা যে সব প্রোগ্রাম দেখে তখন চরিত্রগুলোর সাথে একাত্ম হয়ে যায় তারা বিভিন্ন ধরণের আবেগীয় অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে, সেই অভিজ্ঞতা থেকেই এক এক বাচ্চা এক এক ধরণের শিক্ষা নেয় এবং বয়স অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করে থাকে। আর এ সব ভিডিও গেমস বা টিভি ভায়োলেন্স দেখে শিশুরা অনেক বেশী আগ্রাসী হতে শেখে। দোরেমনের নবিতা মিথ্যা বলছে কিন্তু আমার ভয় হচ্ছে, কোন বাচ্চা যদি সত্যি সত্যি স্কুলে মিথ্যা বলতে শেখে, তাহলে কি হবে? কিম্বা তুমি যদি আমার সাথে মিথ্যা বল, তাহলে কি হবে? জিজ্ঞাসা করুন আপনার শিশুকে। শিশুর কাছে থেকে বার বার জেনে নিন, তুমি যে প্রোগ্রামটা দেখছ - তাতে সেখানে ওরা কি ভাবে সমস্যার সমাধান করছে? তারপর জিজ্ঞাসা করুন, এই সমস্যটা আরো কি বাস্তব সম্মতভাবে এবং নৈতিকতা বজায় রেখে, কোন সংঘাতে না গিয়ে ভালোভাবে সমাধান করা যায়? শিশুর সাথে গুণগত সময় কাটানো এবং আলোচনার কোন বি্কল্প নেই। বাবা-মা’ অবশ্যই জানা থাকা প্রয়োজন, যে বাচ্চারা কোন প্রোগ্রামটা দেখছে। যেমনঃ বাবা-মা নিজেই যদি কাহানি ঘর ঘর কি, কাভি শাস কাভি বহু থি তে আসক্ত হন, আর সেটা যদি শিশুরাও দেখে, তাহলে আমি নিশ্চিত বলে দিতে পারি, দোরেমন না দেখলেও দেশের শিশুরা মিথ্যা বলতে বা জটিল ভাবে ভাবতে শিখবে। বই পড়া, ছবি আঁকা, গল্প শোনানো, আরো যে সব বিষয়ে বাচ্চার আগ্রহ আছে, সেগুলো শিশুদেরকে উতসাহিত করা জরুরী।

আমার কাছে অবশ্য মনে হয় সমস্যা হলো আধুনিক মা বাবাদের। তারা নিজেরাই যথেষ্ট পরিমাণ সলিড নন মূল্যবোধের ব্যাপারে (আমাদের আগের জেনারেশনের তুলনায়।) ভোগবাদী চিন্তা আমাদের জীবন দর্শন ভাবনার গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। ফলাফল হচ্ছে আমরা কিংবা পরবর্তী প্রজন্ম কোথায় যাচ্ছি বলা মুশকিল।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×