somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্যা গড এন্ড হিজ সিটি

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গল্পের শুরুটা নেপোলিতে, দি আফ্রিকা অফ ইতালি। ম্যারাডোনা যখন প্রথম বার্সালোনা থেকে নেপোলিতে আসেন তখন সবাই একটা প্রশ্নই করেছিল। রেলিগেশনের জন্য ফাইট করা একটা টীমে ম্যারাডোনা আসলে কি করছেন? ম্যারাডোনার প্রথম সংবাদ সম্মেলনের প্রথম প্রশ্ন ছিল-

Do you know what Camorra (the mafia of italy) is?

ক্যামোরা কি সেটা ম্যারাডোনা পরে জেনেছিলেন। কিন্তু জানার আগে যে কীর্তি তিনি করেছিলেন সেটা মনে হয় না ফুটবল ইতিহাসে কেউ আগে করেছে অথবা পরে করতে পারবে। নেপোলিতে কেন ম্যারাডোনা এসেছিলেন? নেপোলি কোন আকর্ষণীয় শহর ছিল না। দরিদ্র, মাফিয়াদের এক শহর ছিল নেপোলি, রাইভাল ফ্যানরা বলত সুয়ারেজ অফ ইতালি। কিন্ত ম্যারাডোনার বেড়ে উঠা এমন এক শহরেই। আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেসের বস্তি থেকে উঠে আসা ম্যারাডোনার ফুটবল খেলার উদ্দেশ্যই ছিল একটা। বাবা মাকে একটা ভালো বাড়ি কিনে দেওয়া। নেপোলির অবস্থাও ছিল বুয়েনস এইরেসের মত। দরিদ্র এক ক্লাব, নুন আনতে পান্তা ফুরানোর মত অবস্থা। ম্যারাডোনার মতে-

"Like the city its club was not too rich, I asked for a home, I got a flat. I asked for a Ferrari, I got a fiet. Everything was downgraded"

কিন্তু তারপরেও ম্যারাডোনা এসেছিলেন, এসেছিলেন শান্তির জন্য, ভালোবাসার জন্য। নেপোলি সেই ভালোবাসা ম্যারাডোনাকে দিয়েছিল, আর ম্যারাডোনা তাদের দিয়েছিলেন নেপোলির ফুটবল ইতিহাসের সেরা সময়টা। ম্যারাডোনা নেপোলিতে আসেন ১৯৮৪ সালে। নেপোলি তখন ইতালিয়ান লীগে রেলিগেশন এড়ানোর জন্য লড়ছে। ইতালিয়ান লীগ তখন রাফ অ্যান্ড টাফ ফুটবলের জন্য পরিচিত ছিল। শরীর নির্ভর, গতিশীল এই লীগে ম্যারাডোনার মত টেকনিকাল প্লেয়ারদের টিকে থাকা নিয়ে সংশয় ছিল। ম্যারাডোনার নিজেরই ছিল। এই জন্য নেপলিতে এসে ম্যারাডোনা কাজ শুরু করেন তার গতি বাড়ানোর জন্য। এই সময় ম্যারাডোনার পরিচয় হয় ফার্নান্দোর সাথে। ম্যারাডোনার সাথে কাজ করতে করতে ফার্নান্দো ম্যারাডোনার ভিতরে প্রথম ডিয়েগোকে দেখতে পান। ফার্নান্দোর মতে-

"I learned that there was Diego and there was Maradona. Diego was a Kid, a 24 years old young boy, who had insecurities. Maradona was the character he had to come up with in order to face the demand of the football business and the media. Maradona can't show any weakness"

ফার্নান্দো একবার ম্যারাডোনাকে বলেছিলেন " ডিয়েগোর জন্য আমি দুনিয়ায় যে কোন জায়গায় যেতে পারব, কিন্তু ম্যারাডোনার জন্য আমি বাড়ির বাইরে এক পা ও ফেলব না। ডিয়েগো হেসেছিলেন, বলেছিলেন আমি যদি আজ ম্যারাডোনা না হতাম তাহলে এখনো আমি বুয়েনস আইরেসের বস্তিতে থাকতাম।

১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে নেপোলি লীগ শেষ করে আষ্টম অবস্থানে থেকে। ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে তৃতীয়। এই মৌসুমে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম ম্যারাডোনার গোলে জুভেন্টাসকে হারায় নেপোলি। আর এই জয়ের পরে নেপোলি পেয়ে যায় তাদের ফুটবল ইশ্বরকে, আর ম্যারাডোনা প্রথমবারের মত দেখা পান ক্যামোরার (ইতালিয়ান মাফিয়া)। কারমিনে গুলিয়ানো ছিল তখন ক্যামোরাদের বস। জুভেন্টাসের সাথে জয়ের পরে কারমিনে ম্যারাডোনাকে ডেকে পাঠান নিজের বাড়িতে ডিনারের জন্য। কারমিনে সেইদিন ডিনার করতে করতে ম্যারাডোনাকে বলেছিলেন-

Remember Diego, Any problem you have, is also my problem and that will protect you in Naples.

এরপরের গল্পটা সবারই জানা।১৯৮৬ সালের ম্যাক্সিকো বিশ্বকাপ। কোনরকমে বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করা আর্জেন্টিনা প্রথম ম্যাচেই ম্যারাডোনার গোলে রুখে দেয় তৎকালীন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইতালিকে। রাউন্ড অফ সিক্সটিনে উরুগুয়ের বাধা টপকে কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের সাথে দেখা হয় আর্জেন্টিনার। সেই ম্যাচে অমরত্ব নিশ্চিত করা দুই গোল (হ্যান্ড অফ গড এবং গোল অফ দ্যা সেঞ্চুরি) করে ম্যারাডোনা সেমিতে তোলেন
আর্জেন্টিনাকে। সেমিফাইনালে বেলজিয়ামের সাথে আবার দুই গোল করে ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনাকে পৌঁছে দেন ফাইনালে । পশ্চিম জার্মানির সাথে ফাইনালে ৫৬ মিনিটে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। কিন্তু হার না মানা জার্মানরা ৮২ মিনিটে স্কোরলাইন করে ফেলে ২-২। পুরা ম্যাচে নিস্প্রভ ম্যারাডোনা ৮৬ মিনিটে এক ডিফেন্সচোরা পাসে খুলে ফেলেন জার্মান রক্ষন। সেই পাস থেকে বুরচেগার গোল করে নিশ্চিত করেন আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা। আর এই বিশ্বকাপের সাথেই ফুটবল গ্রেট হিসাবে ইতিহাসে নিজের জায়গা নিশ্চিত করে ফেলেন ম্যারাডোনা।

কিন্তু ডিয়েগো নিজে কখনো গ্রেট হতে চান নি, তিনি চেয়েছিলেন বাবা মার জন্য ভালো একটা বাড়ি কিনতে, দর্শকভর্তি স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলতে, আর চেয়েছিলেন একটু ভালোবাসা। এই ভালোবাসার খোঁজেই বার্সালোনা থেকে তিনি নেপোলিতে এসেছিলেন। আর এই ভালোবাসা নেপলস তাকে দিয়েছিল। এতটাই দিয়েছিল যে "ফুটবল গ্রেট" থেকে তিনি হয়ে উঠেছিলেন "দ্যা গড অফ ফুটবল" আর ম্যারাডোনার "ফুটবল গ্রেট" থেকে "ফুটবল গড" হয়ে উঠার যাত্রা শুরু হয়েছিল নেপোলিতে,১৯৮৬-৮৭ মৌসুমে।

১৯৮৬-৮৭ মৌসুম ম্যারাডোনা শুরুই করেন এক বির্তক দিয়ে। ম্যারাডোনার বোনের বান্ধবী ক্রিস্টিয়ানা সিনাগরার সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের ফলে জন্ম নেন দিয়েগো আলমেন্ড জুনিয়র। ২০১৬ সালের আগে ম্যারাডোনা যাকে নিজের বাচ্চা হিসাবে কখনো স্বীকৃতি দেন নি। ম্যারাডোনার নিজের বান্ধবী ক্লডিয়া তখন দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা। ব্যাক্তিগত জীবনের এই টানাপোড়েন থেকে বাঁচতে ম্যারাডোনা বেছে নেন ফুটবলকে। ফুটবলে উইনিং মেন্টালিটি বলে একটা ব্যাপার আছে। সেই মান্টালিটি ম্যারাডোনা ছড়িয়ে দেন তার সতীর্থদের মধ্যে। আগের মৌসুমগুলোতে জুভান্টাস,মিলানকে হারানোর স্বপ্ন নিয়ে খেলতে নামা নেপোলি ১৯৮৬-৮৭ মৌসুম শুরু করে শিরোপা জেতার স্বপ্ন নিয়ে। ফলশ্রুতিতে ৯ম রাউন্ডে শেষে লীগের শীর্ষে উঠে যায় নেপোলি। ছয় ম্যাচ বাকি থাকতে ম্যারাডোনার গোলে এসি মিলানকে হারানোর পরে পুরো নেপোলি শিরোপা জয়ের স্বপ্ন দেখা শুরু করে। ১০ই মে ফ্লোরেন্টিনার সাথে ১-১ গোলে ড্র করে নিশ্চিত হয়ে যায় নেপোলির ইতিহাসের প্রথম সিরিয়া এ শিরোপা। বিশ্বকাপজয়ী ম্যারাডোনা যেটাকে বলেছিলেন নিজের জীবনের সবথেকে বড় অর্জন। আর এই শিরোপার সাথেই ফুটবল ইশ্বর হিসাবে নেপোলিয়ানদের মনে নিজের জায়গা নিশ্চিত করে ফেলেন ম্যারাডোনা।

নিজেদের ইতিহাসে কখনো শিরোপা না জেতা নেপোলিয়নরা প্রথম শিরোপা জয়ের পরে দুইমাস ধরে শুধু পার্টি করেছিল। আর সেই পার্টির মধ্যমনি ছিলেন ম্যারাডোনা। নেপোলিয়নরা বলত " আমাদের নেপোলিয়নদের মধ্যে যতটা না ইশ্বর আছেন, তার থেকে বেশি আছেন ম্যারাডোনা। চার্চগুলোতে জেসাসের পাশাপাশি টানিয়ে রাখা হত ম্যারাডোনার ছবি। হয়ত ম্যারাডোনা কোথাও ব্লাডটেস্ট করতে গেছেন, ব্লাডটেস্ট শেষে সুইটা নার্স গিয়ে রেখে আসতেন চার্চে। এতটা ভালোবাসা মনে হয় ঈশ্বরের ও পছন্দ হয় নি। আর তাই এর পরের মৌসুম থেকে শুরু হয় ম্যারাডোনার পতন। পরের মৌসুমে সিরিয়া এ না জিতলেও ইতালিয়ান সুপারকাপ জিতে নেয় নেপোলি। এই মৌসুম থেকে আস্তে আস্তে কোকেনে আসক্ত হতে শুরু করেন ম্যারাডোনা। মাদকের শহর নেপোলিতে এমনিতেই কোকেন সহজলভ্য ছিল। তার উপরে কালিমানো গুলিয়ানোর সাথে সখ্যতার জন্য চাইলেই কোকেন চলে আসত ম্যারাডোনার কাছে। বিনিময়ে গুলিয়ানো পরিবারের বিভিন্ন অনুষ্ঠান, পার্টিতে নিয়মিত দেখা যেত ম্যারাডোনাকে। ম্যারাডোনার হাতে যে অনেক গুলি সোনার রোলেক্সের ঘড়ি দেখা যেত সেগুলো নাকি সবই ছিল এই গুলিয়ানো পরিবারের উপহার। প্রত্যেক পার্টি শেষে গুলিয়ানো পরিবার একটা করে নতুন সোনার রোলেক্সের ঘড়ি উপহার দিত ম্যারাডোনাকে। নিজের লাগামহীন নৈশজীবন, কোকেন আসক্তির পরেও ১৯৮৮-৮৯ মৌসুমে নেপোলিকে ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়ন করেন ম্যারাডোনা, ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে জেতান নেপোলির দ্বিতীয় লীগ শিরোপা। মজার ব্যাপার হল ম্যারাডোনার কোকেন আসক্তির কথা সবাই জানলেও ১৯৯০ সালের আগে ম্যারাডোনা কখনো ডোপ টেস্টে পজিটিভ হন নি।সেই সময় ডোপ টেস্ট এতটা কঠোর ছিল না। তারপরও সব টেস্টে নেগেটিভ হওয়ার একটাই কারন- ইশ্বরের জন্য নিজের মূত্র বিসর্জন করাতে চাওয়া লোকের অভাব ম্যারাডোনার কখনো হয় নি নেপোলিতে।

ইতালি বিশ্বকাপ ১৯৯০। ইতালি সেই বিশ্বকাপ শুরু করেছিল তাদের ইতিহাসের অন্যতম সেরা দল নিয়ে। রবার্ত ব্যাজিও, পাওলো মালদিনি, কার্লো আনচেলত্তি, মানিচিনিকে নিয়ে গড়া দলের সাথে, নিজেদের মাঠে খেলার সুবিধা নিয়ে ইতালি উঠে আসে সেমিফাইনালে। সেমিফাইনালে ইতালি মুখোমুখি হয় ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনার। ম্যাচটা কোথায় হয়েছিল জানেন? নেপলিতে, দ্যা সিটি অফ গড। ম্যাচের আগে ম্যারাডোনা বলেছিলেন-

"I have given six years of my life for the happiness of Naples people, if they want to make me happy they will support my team"

এই একটা কথাই যথেষ্ট ছিল নেপোলিয়ানদের জন্য, ফলাফল "Forza Italia" এর পরিবর্তে "Forza Argentina" স্লোগানে মুখোরিত নেপোলির স্টেডিয়াম আর ট্রাইবেকারে হেরে বিশ্বকাপ থেকে ইতালির বিদায়।
ইতালির এই হারের পরে পুরা ইতালির মানুষ ফেটে পরে বিক্ষোভে, "নেপলি ইজ নট ইতালি" স্লোগানে মুখোরিত হয় রোম আর ম্যারাডোনা পরিনত হন ইতালির সব থেকে ঘৃনিত মানুষে। রোমের ফাইনালে ইতালির মানুষ নিরংকুশ সাপোর্ট দেয় জার্মানিকে। কুৎসিত এক ফাইনালে ১-০ গোলে হেরে যায় আর্জেন্টিনা আর সেই সাথে ভেঙ্গে যায় ম্যারাডোনার টানা দুইবার বিশ্বজয়ের স্বপ্ন।

১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে ম্যারাডোনার দুইটি ফোনালাপ প্রকাশ পায়। এটিতে ম্যারাডোনা দুইজন প্রস্টেটিউট তার বাসায় পাঠাতে বলেন, আরেকটিতে ম্যারাডোনা কোকেনের জন্য রিকুয়েস্ট করেন কারমিনের এক ড্রাগ ডিলারকে। ইতালির আদালতে ড্রাগ ডীলার এবং ড্রাগ ট্রাফিকিং এর জন্য বিচার শুরু হয় ম্যারাডোনার। কারমিনে গুলিয়ানোর নাম উঠে আসায় তিনিও মুখ ফিরিয়ে নেন ম্যারাডোনার থেকে। ট্রায়ালে দোষী সব্যস্ত হন ম্যারাডোনা। কয়েক বছরের জেল হয় তার। কিন্ত ম্যারাডোনার আপিলের জন্য সেই সাজা ১.৫ বছরের জন্য স্থগিত করে ইতালিয়ান আদালত। এরই মধ্যে বারির সাথে সিরিয়া এর এক ম্যাচ শেষে কঠোর ডোপ টেস্টের ভিতর দিয়ে যেতে হয় ম্যারাডোনাকে। ডোপটেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ আসায় ৬ মাসের জন্য ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ হন ম্যারাডোনা। যেদিন নিষিদ্ধ হন ম্যারাডোনা সেদিন নেপোলির কেউই ছিল না তার পাশে। একরাশ অভিমান নিয়ে এরপরে নীরবেই নেপোলি ছাড়েন ফুটবল ইশ্বর। তখন কি তিনি ভেবেছিলেন দুই দশকে আর নেপোলিতে ফেরা হবে না তার?

আমি সব সময় ভাবতাম কিভাবে একটা নেশাগ্রস্থ, চিটার মানুষ একটা পুরো জেনারেশকে বুদ করে রেখেছিলেন? ভাবতাম কিভাবে একটা মানুষ ক্লাব ফুটবলে এত কম শিরোপা নিয়েও ফুটবল গ্রেট থেকে ফুটবল গড হয়েছিল। এর উত্তরের খোজে হয়ত যেতে হবে নেপলিতে, "ডিয়েগো আরমান্দো ম্যারাডোনা স্টেডিয়ামে" যেখানে বড় করে লেখা আছে "You don't know what you missed"
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২২
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×