ইদানিং কালে জোরালো হচ্ছে, হ্যা জোরালো হচেছ রেস্তরায়, চায়ের দোকানে, এমনকি চলার পথে সুচিন্তার প্রাকটিস। জনসাধারনের বড় একটা অংশকে দেখা যাচ্ছে সঠিক ও আপডেট চিন্তা করতে, পরোপকার করতে এবং তারসাথে অবশ্য পাওনা নূন্যতম স্বীকৃতির আশাও করতে। স্বীকৃতির ব্যাপারটি ছাড়া বাকি প্রাকটিস গুলি শতভাগ পজেটিভ।
চোখে পড়ে, সওদা নেয়ার বিপরীতে দোকানদার হিসেবের বেশি টাকা দিয়ে দিলে সেটা ফেরত দেয়ার মানসিকতা। যা দিন দিন বাড়ছে। স্বাভাবিক এই অভ্যাসকে একটা শ্রেণী ফ্যাশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে। নট ব্যাড, এই প্রাকটিসের পরের ধাপ অবশ্যই গুড হতে বাধ্য।
ঘটনাটি ক্রমধারায় দেখলে এর পরবর্তী ধাপ সহজেই অনুমান করা যায়, আসুন ঘটনাটির সেকাল এবং একাল দেখি,
দোস্ত জানিস আমি সন্তু সওদাগরকে ৫০টাকার সওদা কিনে ১০০টাকা দিয়েছিলাম, সে ভুলে আমাকে ৫০০টাকার হিসেবে ৪৫০টাকা ফেরত দিল। আমার খুব লাভ হল তাইনা।
আর এখন,
শুন দোস্ত্ এক দোকানদারে আমাকে ভুলে ৪৫০টাকা বেশি দিয়ে দেয়, সাথে সাথে ব্যাক করার পরও সে একটা ধন্যবাদও দিলনা!!
.......
সহজেই তারপরের কালের কথা বলা যায়। চারদিকে সব শুদ্ধ শুদ্ধ বাতাশ আর তাঁজা কচকচে মানুষ।
ইদানিং কালে এ ধাঁচের ছোট খাট আনেকগুলি পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। যেগুলির পরিপূর্ণতা লাভ কিছু কাল মাত্র।