আমাদের গল্পের আরেকটি মূল চরিত্র,কুত্তা জাহাঙ্গীর! লোকমুখে শোনা যায়,পূর্ণিমা রাতে সে নাকি কুকুর হয়ে গ্রামের জঙ্গলে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে বেড়ায়!
সে আবার বেলী'র বাল্যকালের বন্ধু!দু'জন একসাথে পুতুল খেলেছে!পুতুলের বিয়ে দিতে দিতে জাহাঙ্গীরের মনে আশা বেধেছিল একদিন সে-ও বেলীকে বউ বানিয়ে ঘরে নিয়ে আসবে!কিন্তু কয়েকদিন ধরেই সে লক্ষ্য করছে পাউডার আক্কু একটু বেশি-ই বেলী'র আশেপাশে ঘোরাঘুরি করছে!
একদিন সে আক্কু আর বেলীকে ইটিস-পিটিস করা অবস্থায় হাতে-নাতে ধরে ফেলল!
জাঙ্গিয়াঃ আক্কুউউউউউউউউউ...
আক্কুঃ জাঙ্গিয়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়া...
জাঙ্গিয়াঃ আক্কু,তোরে যদি আর কোনদিন বেলী'র আশেপাশে দেখি,তাইলে এমুন কামড় দিমু যে ১৪ টা ইঞ্জেকশান নিয়াও পার পাবি না!
আক্কুঃ জাঙ্গিয়া,তোর এত বড় সাহস!তুই আমার আর বেলী'র মধ্যে আসতে চাস!তোর সব রক্ত আমি খাইয়া ফেলামু! ইয়া ভিসুমাইক!
জাঙ্গিয়াঃ ইয়া আলি!
(#%$^%$&^%*&%&^%##@$%#)
বেলী নীরব দর্শক হয়ে তার জন্য পাগল দুই যুবকের মারামারি মহানন্দে দেখতে থাকল!তার মনে বাজতে থাকল,
"আমি কার...
আমি কার...
কে কাহার..."
(চলবে)