অনেক প্রতিক্ষার পর গত 14ই জানুয়ারী দৈনিক প্রথম আলোতে আমাদের ওয়েবসাইট সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। আমার সবচেয়ে আশ্চর্য লেগেছে যখন প্রতিবেদনের শেষে দেখলাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা এবং প্রক্টর আমাদেরকে সব রকমের সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। হায় প্রথিবী। এই ছাত্রউপদেষ্টাই আমাদের কে ওয়েবসাইটের অনুমতি দেয়নি বরং আমাদের অনেক মূল্যবান সময় আমরা নষ্ট করেছি তাঁর পেছনে ঘুরে। আর প্রক্টর? তাঁর কথা আমি আর বলতে চাইনা।
"মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেচেঁথাকলে বদলায়..." হয়তো আমাদের এই কর্তাব্যাক্তিরাও বদলেছে সময়ের সাথে।
আমরা অপেক্ষা করছি সেইদিনের যেই দিন এইসব ব্যক্তিরা নতুন প্রজন্মের যেকোন ভাল কাজকে বাধা নয় বরং উৎসাহ দিতে শিখবেন।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




