০.
জীবন লিখি কবিতায় তাতে যদি আসে মেঘবালিকার ব্রা'র নীল তাতে তোমার কি ?
এসব দেখে যদি কোন প্রেমিক প্রেমিকাকে বলে তুমি ও নীলপরো এরপর নীলডাউনে লুপ্ত হবো!
এমন হতেই পারে বলেই তো লিখতে বসি বেদনার্ত বৃত্তের ত্রিভুজ ভাঙ্গার গল্প।
১.
ভেতরে বড় হচ্ছে বেড়ালের মায়া ;
একাকীত্বের ভীড়ে কেবল আঁচড়ে যায় ,
বলি ও বেড়াল তোর ঘুম নাই?
২.
তার সাথে আপেলেরা কথা কয় ।
বিচ্যুত আলো যা ঢুকে গেছে কমলালেবুর ভেতরে
তারা শুনায় ধূলিইতিহাস ।
শেকড় কথা-
বসে থাকা আগুন আলোর মতো
উৎসাহিত আলোরপোকা আত্মহত্যার মতো আনন্দিত প্রাণ ।
৩.
তোমাকে অনেক দিন থেকেই ভালো লাগছে না
বিচিত্র কুয়াশার ঢুকে পড়ছে তোমার ভেতরে !
ভেতরের ছুটন্ত মাছগুলোর অস্থিরতা দেখে আমারই আত্মহত্যা করার ইচ্ছে জাগে !
তবু ও এক জলপরীর কাছে গল্প শুনবো বলে কথা দিয়েছি !
তারপর থেকে জলপরি ই উধাও ।
এক অপুষ্পক
উদ্ভিদ তার জাগতিক কথায় বিষাক্ত নীল ঢুকিয়ে মারার ফন্দি এঁটেছে এখন তো মানুষই এমন করে ।
কেউ কথা দিয়েছিল তার গল্পে মানুষেরা যাবে রাতপরির কাছে জোৎস্না বেঁচতে একদিন জানলাম সে
আমাকেই গল্প বানিয়ে বেঁচে দিয়েছে সাপুড়ের কাছে আমি এখন নাচতে জানি !
সাপুড়ে নাচায়
মানুষ নাচায় ।
বেঁচে থাকতে হলে তোমাকে একমাত্র মাটিই নিশ্চয়তা দেবে ।
এমন মায়ায় তুমি ও হতাশ ?
আমার ঘর ভরতি অনিশ্চয়তার গল্প
বাবা এই নিয়ে বেশ চিন্তিত ।